কাফেরের কাছে ধরা দেবেন না বলে শায়খ ধরা দিলেন। এনটিভির বিকালের খবরে তার ধরা পড়ার দৃশ্যগুলি দেখাচ্ছিল। জনসাধারণের মতামতও নিচিছলেন কিশওয়ার লায়লা। সবাই শায়খের শাস্তি চাইলেন। কিন্তু শেষ মন্তব্যকারী কয়েকটি কথা বললেন যা নাড়া দেয়ার মত।
তিনি বলছিলেন, তার মাথায় ঐ গামছা রাখা হলো কেন? এটা সরিয়ে তার মাথায় বোমার বস্তা তুলে দেয়া কি উচিত ছিল না? তার হাতে কোরান শরিফ ধরা ছিল তা নিয়ে নেয়া হলো না কেন? এতে কি কোরানের অপমান হয়নি?
আপনাদের মতামত জানতে চাই।
কাফেরের কাছে ধরা দেবেন না বলে শায়খ ধরা দিলেন। এনটিভির বিকালের খবরে তার ধরা পড়ার দৃশ্যগুলি দেখাচ্ছিল। জনসাধারণের মতামতও নিচিছলেন কিশওয়ার লায়লা। সবাই শায়খের শাস্তি চাইলেন। কিন্তু শেষ মন্তব্যকারী কয়েকটি কথা বললেন যা নাড়া দেয়ার মত।
তিনি বলছিলেন, তার মাথায় ঐ গামছা রাখা হলো কেন? এটা সরিয়ে তার মাথায় বোমার বস্তা তুলে দেয়া কি উচিত ছিল না? তার হাতে কোরান শরিফ ধরা ছিল তা নিয়ে নেয়া হলো না কেন? এতে কি কোরানের অপমান হয়নি?
আপনাদের মতামত জানতে চাই।
আত্মসমর্পণের আহবানের জবাবে এভাবেই জবাব দিয়েছেন শায়খ আব্দুর রহমান। তিনি কোনো কাফেরের কাছে ধরা দেবেন না।
সেইসাথে তিনি এও বলেছেন যে দেশে কুফরি আইন চলছে এবং দেশে আল্লার আইন চালুকরার আহবান তিনি অনেক আগেই দিয়েছেন। আর সে আইন বাস্তবায়ন করতে গিয়ে যদি মানুষকে হত্যা করতে হয়ও তা আল্লাহ ক্ষমা করবেন।
আব্দুর রহমান বলেছেন যে দেশের সব বাহিনীতে সর্বত্র তার লোক রয়েছেন। শত শত জঙ্গি যখন ধরা পড়ছে তখন তাকে অবিশ্বাস করার মত তেমন শক্তিশালী যুক্তিও নেই। কিন্তু আমার
আত্মসমর্পণের আহবানের জবাবে এভাবেই জবাব দিয়েছেন শায়খ আব্দুর রহমান। তিনি কোনো কাফেরের কাছে ধরা দেবেন না।
সেইসাথে তিনি এও বলেছেন যে দেশে কুফরি আইন চলছে এবং দেশে আল্লার আইন চালুকরার আহবান তিনি অনেক আগেই দিয়েছেন। আর সে আইন বাস্তবায়ন করতে গিয়ে যদি মানুষকে হত্যা করতে হয়ও তা আল্লাহ ক্ষমা করবেন।
আব্দুর রহমান বলেছেন যে দেশের সব বাহিনীতে সর্বত্র তার লোক রয়েছেন। শত শত জঙ্গি যখন ধরা পড়ছে তখন তাকে অবিশ্বাস করার মত তেমন শক্তিশালী যুক্তিও নেই। কিন্তু আমার
দোষটা দীক্ষকের ঘাড়ে দিচ্ছি কারণ প্রসঙ্গটি ওয়াইন নিয়ে। আরেকজনের ওপর দোষটা চাপানো যায় তিনি সৈয়দ মুজতবা আলী। প্রথম দীক্ষা তো তার কাছেই। যে ওয়াইন আজ কিনে নিয়ে আসলাম, একটি বা দুটি নয় ছয় ছয়টি বোতল, তার নাম খিয়ান্তি ক্লাসিকো। নামেই বুঝা যাচ্ছে ইটালির ওয়াইন। লাল। কিন্তু এর আবার বিশেষত্বের শেষ নেই। তো এই সাইটের পাঠকদের জন্য বিশেষত্বগুলো জানার চেষ্টা করলাম। আর তার ভিত্তিতেই এই লেখা তৈরি। (কে যেন অভিযোগ করেছিলো ব্লগ লিখে সময় নষ্ট কেন করি। তো এই যে জবাব। নি
দোষটা দীক্ষকের ঘাড়ে দিচ্ছি কারণ প্রসঙ্গটি ওয়াইন নিয়ে। আরেকজনের ওপর দোষটা চাপানো যায় তিনি সৈয়দ মুজতবা আলী। প্রথম দীক্ষা তো তার কাছেই। যে ওয়াইন আজ কিনে নিয়ে আসলাম, একটি বা দুটি নয় ছয় ছয়টি বোতল, তার নাম খিয়ান্তি ক্লাসিকো। নামেই বুঝা যাচ্ছে ইটালির ওয়াইন। লাল। কিন্তু এর আবার বিশেষত্বের শেষ নেই। তো এই সাইটের পাঠকদের জন্য বিশেষত্বগুলো জানার চেষ্টা করলাম। আর তার ভিত্তিতেই এই লেখা তৈরি। (কে যেন অভিযোগ করেছিলো ব্লগ লিখে সময় নষ্ট কেন করি। তো এই যে জবাব। নি
শাহানার চা নিয়ে তোলা প্রশ্নের পর অনেকের মন্তব্য এমনটি পোস্ট হয়ে গেছে চায়ের ওপর। আমিও মন্তব্য করেছি। কিন্তু এটি অনেক বড় বিষয়। শুরু করি একটি লেখা দিয়ে। ধীরে ধীরে আরো কিছু লিখলে হয়তো পুরো বিষয়টি উঠে আসবে।
কথা হচ্ছিল জেসমিন চা নিয়ে। যার আদিনিবাস চীন। অর্থাৎ জেসমিন চা হচ্ছে চীনের ঐতিহ্যবাহী সুগন্ধী চা। সবুজ চা-পাতা যখন শুকানো হয় তখন এর সাথে রাখা হয় তাজা জেসমিন ফুল। তাতে ফুলের গন্ধটা চায়ে চলে আসে।
সবুজ চা'র প্রচলন চীন থেকে শুরু হয়েছে। আর চীনা
শাহানার চা নিয়ে তোলা প্রশ্নের পর অনেকের মন্তব্য এমনটি পোস্ট হয়ে গেছে চায়ের ওপর। আমিও মন্তব্য করেছি। কিন্তু এটি অনেক বড় বিষয়। শুরু করি একটি লেখা দিয়ে। ধীরে ধীরে আরো কিছু লিখলে হয়তো পুরো বিষয়টি উঠে আসবে।
কথা হচ্ছিল জেসমিন চা নিয়ে। যার আদিনিবাস চীন। অর্থাৎ জেসমিন চা হচ্ছে চীনের ঐতিহ্যবাহী সুগন্ধী চা। সবুজ চা-পাতা যখন শুকানো হয় তখন এর সাথে রাখা হয় তাজা জেসমিন ফুল। তাতে ফুলের গন্ধটা চায়ে চলে আসে।
সবুজ চা'র প্রচলন চীন থেকে শুরু হয়েছে। আর চীনা
ডারউইনের বিবর্তনবাদ একটা ব্যাখ্যা পৃথিবীর জীববৈচিত্রের। কিন্তু বেশ বিতর্কিত একটা বিষয় এটা। ইশ্বরের অভিপ্রায় ছাড়া সয়ম্ভু জীবন এটা মেনে নিতে ধর্মবিশ্বাসিদের বেশ কষ্ট লাগে।
ইশ্বরবিশ্বাস একটা সান্তনার প্রলেপ হিসেবে কাজ করে সবসময়, যখন মানুষ হতাশাগ্রস্থ এবং বিষন্ন তখনও তার আস্থা ও আশার আধার হয়ে থাকে ইশ্বর। ডারউইনের মতবাদ নিয়ে বিতর্ক অনেকটা আস্থার আধার বিলুপ্ত হওয়ার শঙ্কা থেকেও শুরু হয়।
কোথাও নিজেকে স্থাপন করে রাখা, নিজের ভিত্তিটাকে ধরে রাখা, জীবনের একটা আদর্শ খুজে পাওয়া, জীবন যাপনে শৃংখলা আর শান্তি খুঁজে পাওয়া ধর্ম মানুষকে অনেক কিছুই দেয়, ইশ্বরচেতনা সেখানে ইশ্বরে স্বয়ংসম্পুর্নতার নিদর্শন হিসেবে তাকে সকল জীব ওজড়ের স্রষ্টা এবং প্রতিপালক হিস
নদী তার পথ বদলায়, সভত্যার পালাবদল হয়, খাদ্য এবং নদী দখলের জন্য মানুষের প্রথম লড়াই, মানুষ তখনও প্রকৃতিকে জয় করতে শুরু করে নি,
প্রকৃতি জয়ের প্রথম ধাপ আগুনের ব্যাবহার শেখা। বৈনাশিক আগুনের লীলা দেখেছে মানুষ, শোভন আগুনের আঁচে পিঠ পেতে মানুষের সভত্যার গল্প একটানে কয়েক পাতা সামনে চলে যায়। আগুনের ব্যাবহার শেখার পর মানুষ আগুন তৈরি করতে শিখে নি, আগুনের উৎস ছিলো প্রকৃতি, তাই আগুনকে জিইয়ে রাখতে হতো তাদের,
কেউ কেউ আগুনপ্রহরী হয়ে থাকতো, তখনও যাযাবর জীবন শেষ হয় নি বিধায় মানুষ আগুন বহন করে নিয়ে যেতো নিজেদের সাথে, অগি্নপ্রহরী মানুষেরা এজন্যই উপাস্য হয়ে উঠে সভত্যার একটা ধাপে।
আগুনের মাহত্ব সভত্যায় কতবেশি এটা বলতে হলে এক কথায় বলা যায় পশু ধাপ থেকে ম