বড় হয়ে এ দেশে মন্ত্রী হবো। এই দেশে মন্ত্রীদের দুঃখ নেই, কষ্ট নেই। ছত্রিশশো সিসির গোদা ভলভো গাড়ি চড়ে চড়ে ঘুরে বেড়াবো। আমার আশেপাশে গিজগিজ করবে সচিব-পাতিসচিব-টুনিসচিবের দল, সাংবাদিকের ক্যামেরা আর মাইক্রোফোনের গাদি লেগে থাকবে আমার কালা মুখের সামনে, আমি ময়লা হলুদ দাঁতের সারি বার করে বলবো, সব কিছু ঠিক হয়ে যাবে। আমি ডানে বাঁয়ে হাত নিচু করে মুঠি মুঠি পয়সা কামাবো, ওগুলো আন্ডিল বেঁধে ফেলে রাখবো বিদেশের ব্যাঙ্কে, থাইল্যান্ড কানাডা আর মালয়েশিয়ায় তালুক-জলমহাল কিনে ফেলে রাখবো। আপনাদের টাকায় বিদেশে যাবো সরকারী মিশনে, কিন্তু মিশন চুলোয় গচ্চা দিয়ে ঘুরে বেড়াবো সমুদ্র সৈকত, পাঁচতারা হোটেলের সুন্দরী রিসেপশনিস্টের স্তনের ভাঁজের দিকে আড়চোখে তাকি য়ে জিভ দিয়ে
এর আগে আমি বলেছিলাম শিল্পিরা সচারাচর সাম্যবাদি। ধর্মতন্ত্র এবং পুঁজিবাদের বিরোধী। কারনটা যারা শিক্ষিত তারা নিজের মতো উপলব্ধি করে ফেলে। আমি আমার একটা ব্যাখ্যা দাড়া করানোর চেষ্টা করছি মাত্র।
যারা কল্পবিজ্ঞানের বই পড়ে তারা এটা লক্ষ্য করে থাকবে যে সেখানে রাষ্ট্রিয় সীমারেখা অনুপস্থিত। ভয়ংকর তবে সাম্ভাব্য একটা ভবিষ্যত। তার সামান্য নজীর আমরা দেখছি প্রাত্য হিকতায়।
শিল্পবিপ্লবের পর কৃষিক্ষেত্র অভেলিত এমন কেউ বলবে না তবে কোনো কোনো দেশ কৃষিনির্ভরতা কটিয়ে যন্ত্রনির্ভর উৎপাদনের দিকে ঝুঁকে পড়েছে। যান্ত্রিক উৎকর্ষতার দিকে গবেষনার ক্ষেত্র বাড়ছে, এবং বাংলাদেশের মেধাবি ছাত্ররা সেসব জায়গায় প্রতিস্থাপিত হচ্ছে, তারা নিত্যনতুন উৎপাদন ব্যাবস্থার সৃষ্টি করছে
নিজের মাকে বেশিরভাগ লোক মনে করে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মা। নিজের বাবাকেও অনেকে তাই মনে করে।
নিজের দেশকে যে শ্রেষ্ঠ মনে করে না তাকে অনেকেই দেশদ্রোহীর তালিকায় তুলবে। কিন্তু অনেকেরই দেশের মানচিত্র বদলে যায় তার জীবদ্দশায়।
আর ধর্ম। নিজের ধর্মকে মানুষ মনে করে সব ধর্মের চেয়ে বড়। সব ধর্মের উর্দ্ধে। কেন? সবাই নিজের ধর্মকে শ্রেষ্ঠ মনে করবে কেন? এটা তো অযৌক্তিক। একটি ধর্মকে শ্রেষ্ঠ বলা যেতে পারে। সেটা সর্বজন স্বীকৃত হতে হবে। নিজে নিজের ধর্ম নিয়ে চেঁচালেইতো
মুর্খেরা সব শোনো,
মানুষ এনেছে ধর্ম
ধর্ম আনেনি মানুষ কোনো..
কার কবিতার চরণ তা কি জানো?
বাংলা সাহিত্যে তাঁর অবদান নিয়ে সব সময় সরব একজন মানুষ, তাঁর লেখা আমার কখনই মহার্ঘ কিছু মনে হয় নি, তবে সাধারন একজন।
তার সাথে ব্যাক্তিগত পরিচয় ছিলো না কখনও। আমার কাছের এক বন্ধু তার ভক্তশ্রনীভুক্ত ছিলো এবং তার মতে হুমায়ুন আজাদকে ছুঁয়ে দেওয়াও পুণ্য। আমি তেমনটা বিশ্বাস করি নি তাই তেমন করে পুণ্য অর্জন করা হয় নি।
আমি পাঠক হিসেবে তার মূল্যায়ন করার একটা ক্ষুদ্্র প্রচেষ্টা করব, আশা করি তার অগনিত ভক্ত এটাকে আমার নিজস্ব অনুভব বলে ভাববেন।
আমি তার লেখার সাথে পরিচিত হই তার নিজের েশ্রষ্ঠ কাব্য সংগ্রহ পড়ে। তার সম্পাদিত বাংলাভাষার আধুনিক কবিতাও পড়ে ফেলি, নিষিদ্ধ বিধায় কৈশোরের আবেগে পড়ে ফেলি নারী। এবং এর পর তার রচিত উপন্যাসগুলো। অন্তত 2001 পর্যন্ত
সাদা কালো হয়ে আছে চারপাশ। বৃষ্টি পড়ছে ঝিরঝির করে আর তার সাথে মাঝে মাঝে দেখা যাচ্ছে ছোট্ট ছোট্ট তুষারবিন্দুর ধারা। ভয়াবহ ঠান্ডা বাইরে। এই ঠান্ডার মধ্যে নিজেকে গরম কাপড় দিয়ে প্যাকেট করে রাস্তায় নামতে একটুও ইচ্ছে হচ্ছে না। বাসস্টপটা বাসা থেকে যেটুকু দূরে তা হয়তো বেশি নয় কিন্তু যেতে যেতে ভিজে একসার হয়ে যাবো। সুরক্ষা হিসেবে রেইনকোট না ছাতা নেবো সেই সিদ্ধান্ত নেয়াটা বেশ কঠিন। ভিজে রেইনকোট নিয়ে বাসের সিট ভেজাতে খুবই অনিচ্ছা আমার। আবার ভেজা ছাতা টানাটান
সাদা কালো হয়ে আছে চারপাশ। বৃষ্টি পড়ছে ঝিরঝির করে আর তার সাথে মাঝে মাঝে দেখা যাচ্ছে ছোট্ট ছোট্ট তুষারবিন্দুর ধারা। ভয়াবহ ঠান্ডা বাইরে। এই ঠান্ডার মধ্যে নিজেকে গরম কাপড় দিয়ে প্যাকেট করে রাস্তায় নামতে একটুও ইচ্ছে হচ্ছে না। বাসস্টপটা বাসা থেকে যেটুকু দূরে তা হয়তো বেশি নয় কিন্তু যেতে যেতে ভিজে একসার হয়ে যাবো। সুরক্ষা হিসেবে রেইনকোট না ছাতা নেবো সেই সিদ্ধান্ত নেয়াটা বেশ কঠিন। ভিজে রেইনকোট নিয়ে বাসের সিট ভেজাতে খুবই অনিচ্ছা আমার। আবার ভেজা ছাতা টানাটান
হবুচন্দ্র রাজা আর গবুচন্দ্র মন্ত্রী, দু'জনে মিলে (?!) জুতা আবিষ্কার করেছিলেন। শিক্ষিত জনগণ অফ যান, কারণ এখন আমি ইতিহাস আবিষ্কার করছি। কলম এখন আমার কব্জায়।...
ও ওহিদ ভাই, এতদিনে আপনারে পাইলাম। নারীদের নিয়া আপনি খুবই চিন্তিত। মাশাল্লাহ তাদের ইজ্জত রক্ষার পথও বাতলাইতাছেন। কিভাবে বুরখা দিয়া তারা ইজ্জত রক্ষা করবে।
কিন্তু ভাইজান আমরা যারা আমেরিকা-ইউরোপে থাকি তারা নিজেরাই ইজ্জতের সমস্যায় আছি। এরা বুরখা তো দূরে থাক গায়ে কাপড় রাখতে চায় না। আর নেশা কইরা আমাদের দিকে এমন ভাবে তাকায় যে নিজেদের ইজ্জত রাখা কঠিন হয়ে পড়ছে। তো ভাইজান এরা মসজিদ গির্জা কিছুই মানে না। আপনি যদি একটু বলতেন, এইসব বেশরিয়তি নারীদের মাঝে আম
এই ব্লগের পাঠকদের মধ্যে মাশাল্লাহ মুসলমানের সংখ্যা অত্যন্ত বেশি। আর অনেক ভাইরা তাদের মূল্যবান সময় নষ্ট করে এখানে ঈমান, নামাজ আর কোরান হাদিসের দাওয়াত দিয়ে যাচ্ছেন। এতে আমার খুবই ভালো লাগতেছে। তো আমিও ভাবছি যেখানে যেই ভাঁও তা মাইনা চলা ভালো। আমার ব্লগেও আমি ঠিক করেছি কোরানের দাওয়াত দিবো।
কিন্তু পরে যদি আবার হুমকির মধ্যে পরি সেইজন্য জিগার কইরা নেই যে আমি যে কুরান শরিফ থেকে দাওয়াত দিবো সেটা আপনারা মানেন কিনা। কুরআনশরিফ ডট ওআরজি বলে একটা সাইট আ