আজ বাংলাদেশ জিতেছে খুব আনন্দের সংবাদ এটা।
আমরা কিছু অবোধ দর্শক নাহিদের একটা পোস্টে বিভিন্ন সময় স্কোর লিখে সম্পুর্ন খেলার সময়টা কাটিয়েছই, এখন সেখানে 178টা মন্তব্য হয়ে গেছে, আমরা যারা সেখানে ছিলাম তাদের ছোট্ট একটা আকাংক্ষা ছিলো, আমরা ঐ বিশেষ পোষ্টে মন্তব্যের সংখ্যা করবো 213।
যারা যারা লগ ইন করছেন তারা যদি নাহিদের পোষ্টে 1টা করে মন্তব্য করে আমাদের সাহায্য করেন বেশ কৃতার্থ হই।
নিবেদক
প্রবাসী দর্শক সমিতির পক্ষ থেকে অপ বাক।
(তীর্থকের ক্ষমতা চাই পোস্ট পড়ে অনুপ্রাণিত হয়ে)
অনেকেই এই ব্লগে বলতে চেয়েছেন যে দুর্জনের ছলনার অভাব হয় না। আর ক্ষমতার জন্য জামায়াতেরও ধর্মীয় ফতোয়া বদলাতে দেরি হয় না।
এই সাইটে জামায়াতের এক ভক্ত তাদের পুরনো দলিল ঘেটে আমাদের জানালেন যে কবরে ফুল দেয়াটা ইসলামসম্মত নয়। তবে তার এই ইসলাম যে নতুন নেতা আমীরে মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী যে বদলায়ে ফেলেছেন তা তিনি জানেন না। কি বলেছেন নিজামী? নিজামী ফরমাইয়াছেন, "জাতীয় স্মৃতিসৌধ ও শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর
জগন্নাথপুরের বদরুল ভাই-র লেখায় হাদিসটি আগে পড়ে নিন। আমি কপি করলে ভুল হয়ে যেতে পারে। হাদিসের মর্মার্থ হলো প্রিয় ভগি্নগণ আপনারা নিজেরে দেখাইবেন না এবং পুরুষদেরকে দেখবেন না।
তবে কীভাবে সেটা করবেন? ছবিতে একজন আধুনিক মহিলারে দেখেন। তার ঈমান বড়ই শক্ত। সে যদিও আধুনিক নিজেকে পুরুষ দেখা থেকে নিবৃত্ত করতে সে অনেক চেষ্টা করেছে। এই কারণে সে চোখ ঢেকেছে কালো একটি গ্লস দিয়ে। এটা দেখতে সানগ্লসের মত কিন্তু এটা আসলে মেইল গ্লাস। এর মধ্য দিয়ে কোনো পুরুষ মানে মেই
অমুসলিমদের প্ররোচনায় অনেক মুসলমান ভগি্নরা বুরখা খুলে পালাতে চান। কিন্তু তারা জানেন না এটা সম্ভব নয়। বুরখাই শুধুমাত্র তাদেরকে দিতে পারে নিশ্চিন্তে পালানোর সুবিধা। সুতরাং স্বাধীনভাবে বাচতে চান অথবা পালাতে চান বুরখা হলো সমাধান।
তবে পালাতে গেলে অনেক সময়ই আব্রু ঢেকে রাখা যায় না। যেমন হয়েছিল ছবির এই মহিলার ক্ষেত্রে। যেকোনো পুরুষ এই সুন্দর পদযুগল দেখে প্রেমে মাতোয়ারা হইতে পারে এবং সত্য ও ন্যায়ের পথ ছেড়ে জ্বেনার দিকে ঝুঁকে পড়তে পারে। সেজন্য বলি বুরখার ভেতর থেকে পালানোর কোনো উপায় নাই। বুরখাকে ভালবেসে বুরখার মধ্যে থাকুন।
যারা বেবুঝ তারা মুসলিম ভগি্নদের বুঝায় যে, বুরখা পরলে নারী তার স্বাধীনতা হারায়। কি যুক্তি তাদের। আরে বুরখা তো আর সে ঘরে পরে থাকবে না। স্বাধীনতা তো তার আছেই। গেল কই। বরং বুরখা পরে সে ইচ্ছাস্বাধীন ঘুরাফেরা করতে পারে।
খালি যে ঘুরাফেরা করতে পারে তা নয়। বুরখা পরে সে কথাও বলতে পারে। শুধু কথা না বক্তৃতাও করতে পারে। বলবেন কিভাবে। এইটাইতো আসল মরতবা। ছবির এই আফারে দেখেন। তার হাতে কি ধরা। ভালো করে দেখেন। এইটা হলো মাইক্রোফোন। আর এইটা কখন মানুষের হাতে থাকে।
তারা এখনও ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে নাই। তাতে কি? বুরখা পরা প্র্যাকটিস শুরু করে দিছে।
যদিও আমরা নারী নেতৃত্ব খুব একটা মানি না তবে কেউ শখ করে বুরখা পরলে তো মানা করতে পারি না। আসলে নারীর আসল রূপ তো ফুটে উঠে বুরখায়। তখন তারে আরো বেশি নুরানী লাগে।
সাচ্চা রাজাকারের আবার নেকাব ভালো লাগে না। নেকাবওলা নারী দেখলে তার মায়ের কথা মনে পড়ে যায়। সুতরাং নারী যদি বিধর্মী হয় তবে নেকাব না দিলে খারাপ কি। এই যেমন আমেরিকার কন্ডেলিৎসা রাইস। মুখে ইসলাম দেখতে পারি ন
বুরখা পরে শুধুমহিলারাই সব সওয়াব নিয়ে যাচ্ছে এমন ভাবা ঠিক হবে না। পুরুষদেরও বুরখা পরার তরিকা আছে। যেমন ইসলাম যদি বাস্তবায়ন করতে চান তবে এই ছবির জঙ্গির মত বুরখা পরাটাই উম্মাহর নেক কাজে আসবে।
তবে মনে রাখতে হবে এক্ষেত্রে এসিড থেকে বাঁচা নয় আমেরিকান বুলেট থেকে বাঁচার চেষ্টা চালাতে হবে। তো হবে নাকি বদরুল ভাই। আসেন আমরাও এই যে মহান ক্রসড্রেসিং-এর সুযোগ তা গ্রহন করি। ইখওয়ানে মুসলিমানের কাতারে শরিক হই।
বদরুল আহমেদের বুরখাপ্রীতি আমরা তার লেখায় পেয়েছি।
বুরখা আসলে সকল ধরনের নারীদেরই পছন্দের পোষাক। তো ঘটনা হচ্ছে সবাই বুরখার পুরোটা মানে না। কেউ মাথার দিক মানে, কেউ পায়ের দিক মানে, কেউ চোখের উপরটা মানে না, কেউ মুখের উপরটা মানে না।
আসলে এতধরনের মেয়ে তাদেরকে বুঝায়ে রাখাও যায় না। তাদের অনেকের বক্তব্য ঈশ্বর আমাদের সুন্দর করে সৃষ্টি করেছেন। ফুলকে যদি ঢেকে রাখতে না হয় তবে আমরা এত ঢাকাঢাকিতে যাবো কেন? আমরা কি খোদার সৃষ্টি ফুল নই?
কি জবাব দেব আমি?
ছাত্রশিবির আজ তাদের কয়েকজন পছন্দের মানুষকে সম্বর্ধনা প্রদান করে। সে তালিকায় নিজামীর সাথে ছিলেন বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বাসস) এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক গাজিউল হাসান খান।
জনাব খান তার বক্তৃতায় বলেছেন, আমরা বাঙালি জাতি নই, আমরা ইসলামী উম্মা।
এই ভদ্রলোককে সরকার এবার একুশে পদক দিয়েছে। এরকম চোখের পর্দাহীন লোকের উদ্দেশ্যে নতুন প্রজন্ম ও আগামীর নেতা হিসেবে আপনাদের কি কিছুই বলার নেই?
বিদায় দাওগো বন্ধু তোমরা
এইবার দাও বিদায়
কাজের ছেলে কাজের ডাকে
ফিরে যেতে চায়.... (গীতিকারের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী)
বাংলায় ব্লগ লেখার সুযোগ পেয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলাম বাঁধ ভাঙার আওয়াজে। আমার ব্লগগুলো লিখতে আমার অনেক সময় লেগেছে। ছবি জোগাড় করতেও সময় গেছে অনেক। 108টি লেখা তৈরিতে 15 মিনিটও লাগে তবে কত সময় আমি ব্লগে দিয়েছি ভেবে দেখুন। তাছাড়া আরো অনেক মন্তব্যে সময় গেছে। ব্রিটেনে বসে এভাবে সময় অপচয় মারাত্মক বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।
এটা ঠিক এখ