আগামী 29 জুলাই বিবিসি টিভি একটি 45 মিনিটের প্রশ্নোত্তর অনুষ্ঠানের আয়োজন করছে। ঢাকা ও লন্ডনে যৌথভাবে এ অনুষ্ঠান ধারণ ও সম্প্রচার করা হবে।
লন্ডনে অনুষ্ঠানটিতে প্রশ্নও মন্তব্য করতে ইচ্ছুক 80 জনের মত দর্শক-শ্রোতা প্রয়োজন। অনুষ্ঠানটি ইংরেজিতে প্রচার করা হবে। আলোচনার বিষয়: গণতন্ত্র কতটা কাজের। মনোনীত প্যানেল প্রশ্নের উত্তর দেবেন। যাদের প্রশ্ন মনোনীত হবে তারা সরাসরি অনুষ্ঠানে প্রশ্ন করতে পারবেন।
29 জুলাই, বুধবার সকাল 10 ট ায় বিবিসির সদরদপ
আগামী 29 জুলাই বিবিসি টিভি একটি 45 মিনিটের প্রশ্নোত্তর অনুষ্ঠানের আয়োজন করছে। ঢাকা ও লন্ডনে যৌথভাবে এ অনুষ্ঠান ধারণ ও সম্প্রচার করা হবে।
লন্ডনে অনুষ্ঠানটিতে প্রশ্নও মন্তব্য করতে ইচ্ছুক 80 জনের মত দর্শক-শ্রোতা প্রয়োজন। অনুষ্ঠানটি ইংরেজিতে প্রচার করা হবে। আলোচনার বিষয়: গণতন্ত্র কতটা কাজের। মনোনীত প্যানেল প্রশ্নের উত্তর দেবেন। যাদের প্রশ্ন মনোনীত হবে তারা সরাসরি অনুষ্ঠানে প্রশ্ন করতে পারবেন।
29 জুলাই, বুধবার সকাল 10 ট ায় বিবিসির সদরদপ
10 বছরের বেশি সময় বাংলাদেশে যাননি এমন তরুণ-তরুণি কেউ কি আছেন যারা বিবিসি-র টিভি ক্যামেরাকে নিয়ে যেতে চাইবেন আপনাদের সাথে বাংলাদেশে।
এ অনুষ্ঠানটিতে ধারণ করা হবে আপনার চিন্তা-ভাবনা, বাংলাদেশ সম্পর্কেধারণা। এবং বাংলাদেশে পৌঁছার পরে যা কিছু প্রত্যক্ষ করলেন সে সম্পর্কে আপনার প্রতিক্রিয়া।
অনুষ্ঠানটি বিবিসি টিভির জন্য ধারণ করা হবে মার্চ-এপ্রিলে। অন্তত: তিন সপ্তাহ থাকতে হবে আপনাকে বাংলাদেশে। আর অনুষ্ঠানটি ইংরেজি ভাষাভাষিদের জন্য ধারণ করা হবে বিধা
10 বছরের বেশি সময় বাংলাদেশে যাননি এমন তরুণ-তরুণি কেউ কি আছেন যারা বিবিসি-র টিভি ক্যামেরাকে নিয়ে যেতে চাইবেন আপনাদের সাথে বাংলাদেশে।
এ অনুষ্ঠানটিতে ধারণ করা হবে আপনার চিন্তা-ভাবনা, বাংলাদেশ সম্পর্কেধারণা। এবং বাংলাদেশে পৌঁছার পরে যা কিছু প্রত্যক্ষ করলেন সে সম্পর্কে আপনার প্রতিক্রিয়া।
অনুষ্ঠানটি বিবিসি টিভির জন্য ধারণ করা হবে মার্চ-এপ্রিলে। অন্তত: তিন সপ্তাহ থাকতে হবে আপনাকে বাংলাদেশে। আর অনুষ্ঠানটি ইংরেজি ভাষাভাষিদের জন্য ধারণ করা হবে বিধা
মাথার টুপিগুলো চলুন ছুঁড়ে দেই আকাশের দিকে
ইশ্বরকে তাক করে...
উড়তে থাকুক তারা মুক্ত পারাবত
অসীম বিশ্বাসের শূন্য নীলিমায়
পতনের আগে
ধরে ফেলি সহজ নাগালে নতুন কোনো
বদলে নেই নিজেদের প্রিয় শিরস্ত্রাণ
বদল হোক পরষ্পরের ভাবনা ও বিশ্বাস
অদল-বদল করে দেখি চিন্তা সমুদয়
মাথায় তুলে রাখি নতুন নিবিড় যত্নে
আরো কিছু বাড়তি সময়
যারা ধনী হতে চায়, তারা ধনী মানুষদের আশে পাশে ঘোরাঘুরি করে। সুযোগের অপেক্ষা করে। কিন্তুযদিও বাংলাদেশের তিনদিক ঘিরে আছে ভারত, তা নি েয় বাংলাদেশের উদ্্বিগ্নতার শেষ নেই। বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য, সংস্কৃতি সবই গেছে ভারতের পরোক্ষ প্রভাব বলয়ের নীচে। অবাক হবো না যেদিন দেখবে ভারতীয় রুপি দিয়ে বাংলাদেশে সওদাপাতি কেনা যাবে। যেমনটি নেপালে হয়।
একমাত্র আশা ছিলো, সেভেন সিস্টারস। পূবদিকের এই সাতটি ভারতীয় প্রদেশের সাথে মূল ভূখন্ডের অর্থনীতিক যোগাযোগ বেশ ব্
ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অফ সিঙ্গাপুরে আমরা এখন অনেক বাংলাদেশী। এবার ইউনিভার্সিটির 'ইন্টারনেশনাল ফিয়েস্টা 2006' তে তাই আমাদের শ্রদ্ধেয় হাইকমিশনার সাহেবের আহবানে আমরা সবাই যোগ দেই। ইউনিভার্সিটির বাংলাদেশী শিক্ষক-ছাত্র যার কাছে দেশীয় যা কিছু ছিল সব দিয়ে স্টল সাজিয়ে আর বিশ্ববিদ্যালয়ের ক'জন পাকা রাঁধুনি ছাত্রের রান্না করা নানা রকম পিঠা, চটপটি আর চানাচুর মাখা নিয়ে আমরা তুলে ধরি আমাদের দেশকে। অন্যান্য দেশের মধ্যে ছিল চীন, জাপান, ভারত, পাকিস্তান, ইন্দোনেশ
অনেক ভেবে চিন্তে আমি এ সিদ্ধান্তে উপনীত হলাম যে কোরানের একটা ব্যাখ্যান আমি লিখবো। রাম শ্যাম যদু মধু সবাই নাকের লোম ছিড়তে ছিড়তে একটা ব্যাখ্যান লিখে ফেলছে আমি পিছিয়ে পরি কেনো?
ছাড়পোকার কামড়ে অতিষ্ট মওদুদী সাহেব বগল আর পশ্চাত দেশ চুলকুতে চুলকুতে একটা ব্যাখ্যান লিখলো,সেটা অনেক জনপ্রিয়তাও পেলো, এখন অপ বাক একটা ব্যাখ্যান লিখবে, বুঝে উঠতে পারছি না কতটা উত্তেজক ব্যাখ্যান লিখবো।
কোরানের অনুবাদ দিয়ে শুরু করবো, অনেকেই অনুবাদ করেছে, সেখানে আমার অনুবাদের প্রয়োজন কি? এর উত্তরে বলতে পারি আমার সেসবের ভাষ্য পছন্দ হয় নি, পড়লে ঠিক ভক্তিরস উথলে উঠে না বরং ফিচকেমি করার বাসনা জাগে।
একটা গুরুগম্ভ ীর অনুবাদ দেওয়ার জন্য আমার এ ক্ষুদ্্র প্রয়াস।
কোরানে
ব্লগের বিষয়ে সবাই কিছু না কিছু বলেছে, তবে ব্লগের ধারনার শক্তিশালি দিক হলো এর গম্যতা। অনেক খবর, অনাচার সংবাদপত্রের পাতা পর্যন্ত পৌছাতে পারে না, ব্লগ যেহেতু সাধারন মানুষের নিজের সাংবাদিক হয়ে ওঠার একটা সুযোগ, সেখানে অনেক অনু সাংবাদিক গুরুত্বপুর্ন ভুমিকা রাখতে পারে। কি লিখবো কেমন ভাবে লিখবো এসব নিয়ে না ভেবে লিখে যাওয়াটাই ভালো।
নিজের অনুভব প্রকাশ করতে লজ্জা পাওয়ার কি আছে? যা মনকে দোলা দেয়, যা সবাইকে জানানোর তাগিদ অনুভুত হয়, লিখে ফেলান।
সবাই পড়বে এমন লজ্জা না রেখে লিখেন, নিজের ভালো লাগা বড় কথা, কে কি ভাবলো এটা ভেবে হাত গুটিয়ে বসে থাকার মানে নেই।
যেমন আমি এখন লিখবো, আগে থেকে রাস্তা পরিস্কার করা আর কি।
বাংলাদেশের আন্ডারগ্রাউন্ড ম
(চিরপরিবর্তনশীল, গণতান্ত্রিক, উদারমনস্ক ও বৈষম্যহীন ধর্ম প্রবর্তনের জন্য)
প্রারম্ভিকা: বিশ্বের এখন ক্রান্তিকাল। এ পর্যন্তসৃষ্টি করা স্রষ্টা ও ধর্মের বিরোধে বিভিন্ন ধর্মবিশ্বাসী মানুষের প্রাণ ওষ্ঠাগত। যুক্তিসঙ্গত কারণে মানুষের প্রয়োজন একটি নতুন, কার্যকর ও যুগোপযোগী ধর্ম। কিন্তু নতুন ধর্মের কা...