9/11 ইসলাম ধর্মের অনুসারীদের জন্য নিয়ে এসেছে এক অদ্ভুত বিড়ম্বনা। বিশ্ব জুড়ে বিমানবন্দর বা উড়োজাহাজে আরবী নামের বা মুসলমানদের ওপর এখন থাকে সতর্কতার অতিরিক্ত একজোড়া চোখ।ল্লন্ডনে জুলাই 7 এর বোমাবাজি পালেট দিয়েছে এখানকার পরিবেশ। ব্যাক প্যাক কাঁধে টিউবে কেউ চড়লেই যাত্রীরা ভয়ে ভয়ে তাকে পর্যবেক্ষণে রাখে। তার গায়ের রং একটু তামাটে হলেই হলো।
এতো গেল সার্বিক পরিস্থিতিতে মানুষের প্রতি মানুষের অবিশ্বাস বৃদ্ধির খন্ডচিত্র। এসব ঘটনায় বিশেষভাবে রং পড়েছে মু
এতো সকালে সাধারণত আমি উঠি না। দেরিতে ঘুমানো আর দেরিতে উঠা আমার অভ্যাস। আজ সকালেই উঠে গেছি। ঝির ঝির বৃষ্টি পড়ছে। মুখ কালো করে কাঁদছে লন্ডনের আকাশ।
ইন্টারনেটে ঢুকে প্রথমেই বাঁধ ভাঙার আওয়াজে লগইন করলাম। ঢুকেই ব্যতিক্রমী দিনটির আরেকটু ভিন্ন আমেজ পেলাম। বাঁধ ভাঙার আওয়াজের বাড়িপৃষ্ঠার (হোমপেজ) আদলে পরিবর্তন এনেছেন কতর্ৃপক্ষ। আর তাতে আমার একটি ছবি শীর্ষে শোভা পাচ্ছে। ছবিটি দেখে ভালো লাগলো ঠিকই। তবে এরকম ফটোগ্রাফ ব্যক্তিগত বিজ্ঞাপনের মত দেখায় বলে
[আইন হয়নি এখনও তবে আড়ি পেতে শোনাটা বড় কোনো অপরাধ নয়। এখনও অনেকে শুনছে। আইন হলে নিশ্চিন্তে শুনবে। তবে র্যাব যদি ক্রসফায়ারে কারবার সারতে পারে, আমারটা তো চুলকানি মাত্র। চড় থাপপরও না।]
শ্যামলি: বনমালী ভাইয়া, বনমালী ভাইয়া। ওরা আপনাকে রাজাকার বলেছে। 71 তো আপনার জন্মই হয়নি। আর আপনার আব্বাজান যদি জামাত করেন তবে কি আপনাকে রাজাকার বলা যায়? ওরা বুঝে না।
বনমালী: ওদের কথায় কান দিও না। মুক্তিযোদ্ধারা তো মেরুদন্ডহীন। চাচাজানকে 72 এ ধরে জেলে দিলো। ক
আমরা অনেকেই সময় নিয়ে এই সাইটে আসি। নিজে ব্লগিং করি। অন্যান্যদের ব্লগে মন্তব্য করি। কিন্তুএখানকার ব্লগারদের সম্পর্কে স্পষ্ট কোনো ধারণা আমাদের নেই।
জানি যে, কতর্ৃপক্ষ খুব একটা তথ্য সংগ্রহ করেন না ব্লগারদের কাছ থেকে। সে হয়তো অনেক কারণেই সঠিক সিদ্ধান্ত। কিন্তু জানতে ইচ্ছে করে কতজন ব্লগার নিয়মিত আসেন এই সাইটে। কতজন পড়েন। কতজন লেখেন। অনেকের বিস্তারিত প্রোফাইল আছে। সুতরাং এও বুঝি জানা সম্ভব, যে কতজন স্বদেশে বসবাস করেন আর কতজন প্রবাসী। কী কী বিষয় ন
আমরা অনেকেই সময় নিয়ে এই সাইটে আসি। নিজে ব্লগিং করি। অন্যান্যদের ব্লগে মন্তব্য করি। কিন্তুএখানকার ব্লগারদের সম্পর্কে স্পষ্ট কোনো ধারণা আমাদের নেই।
জানি যে, কতর্ৃপক্ষ খুব একটা তথ্য সংগ্রহ করেন না ব্লগারদের কাছ থেকে। সে হয়তো অনেক কারণেই সঠিক সিদ্ধান্ত। কিন্তু জানতে ইচ্ছে করে কতজন ব্লগার নিয়মিত আসেন এই সাইটে। কতজন পড়েন। কতজন লেখেন। অনেকের বিস্তারিত প্রোফাইল আছে। সুতরাং এও বুঝি জানা সম্ভব, যে কতজন স্বদেশে বসবাস করেন আর কতজন প্রবাসী। কী কী বিষয় ন
শিক্ষার প্রথম স্তরেই যদি একটি শিশুর মনে বিভেদের বীজ বুনে দেয়া হয়। তাকে আলাদা করে ফেলা হয় সমাজ থেকে। যদি তাকে কৃত্রিম একটি পরিবেশে বড় করে তোলা হয়। তবে কি সে সমগ্রসমাজের প্রতি তার দায়বদ্ধতা, কর্তব্যের বিষয়টি বুঝতে পারবে? বিচিত্র মানুষ আর বিভিন্ন মতের প্রতি সহনীয়তা দেখাতে পারবে? গ্রহণ করতে পারবে বাইরের মুক্ত পরিবেশকে যা থেকে দূরে বন্দী ছিল সে সত্যিকার অর্থে এক কারাগারে।
এমন কারাগারের অভাব নেই আমাদের দেশে। অন্ধকারকে আমরা যারা সংস্কৃতি বলে ভাবি
বড়ই গোল উঠিল, মঈন নিখোঁজ।
কেহ কহিল, বড়বাবুর সাথে ঝগড়া করিয়া মঈন আপিসের সিন্দুক ভাঙিয়া টাকাকড়ি লইয়া গা ঢাকা দিয়াছে। অনেকেই সত্যমিথ্যা যাচাই না করিয়া সম্মতি জ্ঞাপন করিলো, হাঁ, উহার ন্যায় বর্বরের পক্ষে সকলই সম্ভব।
কেহ কহিলো, বড়বাবুর সহিত কাজিয়া করার মতো নিবের্াধ মঈন নয়, বরঞ্চ বড়বাবুর সহিত ষড় করিয়াই সে কার্যটি সমাধা করিয়াছে। বড়বাবু এখন তাহার ঘাড়ে দোষটি চাপাইয়া নিজে মজা মারিতেছেন, আর মঈন ফেরার হইয়াছে।
কেহ কহিলো, মঈন উচ্চ শিক্ষার্থে গঞ্জে গমন করিয়াছে।
কেহ কহিলো, মঈনের খুল্লতাতের বিবাহ চলিতেছে, অনুষ্ঠানে আগতা তরুণীদের সহিত ফিলিডঙের আকর্ষন মঈন এড়াইবে কীরূপে, সে পিতা অসুস্থ এই অজুহাতে আপিস হইতে ছুটি কামাইয়াছে, সন্ধান করিয়া দেখ
চট্রগ্রামের পরিচয়ের সাথে ধর্মিয় উগ্রতা একাকার হয়ে যাচ্ছে, আমরা সামপ্রদায়িক সমপ্রিতির কথা বলে বলে গলা ফাটাচ্ছি আর সেখানকার এক স্কুলে ধর্ম বিভাজন চলছে, এমন জঘন্য চর্চা বন্ধ হওয়া দরকার, এমনিতেই অনেক বেশি অপোগন্ড তৈরি হয়েছে কোনো রকম সহযোগিতা ছাড়াই, এখন যদি সহযোগিতা করা হয় এ হার বাড়বে,
আমি বেশ অনেক দিন ধরে প্রশ্নটা করবো করবো ভাবছি,
ঢাকার আইডিয়াল স্কুলের নির্দিষ্ট পোশাক আছে, কিন্তু সে পোশাকের উপরে একটা টুপি বাধ্যতামুলক কেনো?
টুপি পড়ার বিষয়ে সবার নিজস্ব মতামত থাকতে পারে, কিন্তু এর একটা ধর্মিয় দিকও আছে, সে কথা বিবেচনা করে হলেও টুপি নিষিদ্ধ করা উচিত।
আমি জানি না আইডিয়ালে কোনো ভিন্ন ধর্মের ছাত্র আছে কি না, যদি থাকে তারা এ নিয়মটাকে কি
এটা ইন্টারনেটের একটা নতুন রেকর্ড। ইন্টারনেটে পামেলা এন্ডারসনের ভিডিও ক্লিপস-ই সবচে জনপ্রিয় ছিল। সে জায়গা দখল করে নিয়েছে ওকে-গো নামে একটি গ্রুপ। সুইডিশের এই গ্রুপটি মিলিয়ন ওয়েজ নামে তাদের দ্্বিতীয় এ্যালবাম বাজারে ছেড়েছে।
কিন্তু তাদের গানের ভিডিও যেটি ইন্টারনেট থেকে ফ্রি ডাউনলোড করা যায় তা এ পর্যন্ত 3 মিলিয়ন বার ডাউনলোড করা হয়েছে। এখানে উদ্ভিন্না যৌবনা পামেলার পরাজয়। শুধুমাত্র যৌনতার জায়গা বলে ইন্টারনেটের যে বদনাম ছিল তাও ঘুচলো।
ক্রে
ব্রিটিশরা সবসময় ধীরে সুস্থে সময় নিয়ে কোনো কাজ করে। যত ভালো কাজই হোক তা। যথেষ্ট সময় তারা নেয়। নানা পক্ষের মত জানতে হবে তো। এই ভ্যালেন্টাইনস ডে কে ব্রিটিশ ক্রেডিট কার্ডকোম্পানিগুলো ব্যবহার করেছে ক্রেডিট কার্ডের সিকিউরিটি বাড়ানোর দিবস হিসেবে।
ক্রেডিট কার্ড চুরি করে চোরেরা শুধু স্বাক্ষর নকল করেই কাজ চালিয়ে দেয়। পেছনে তো স্বাক্ষর দেয়াই থাকে। সুতরাং ক্রেডিট কার্ড কোম্পানিগুলো ক্রেডিট কার্ডে এখন চিপ বসিয়েছে। ঠিক মোবাইলের সিম কার্ডের মত দেখায়। তবে