যেদিন অনেক বেশিকিছু করা হয়ে যায় সেদিনের সবকিছুর স্মৃতি খুব একটা তাজা থাকে না। আজ অনেকগুলো আলাদা আলাদা কাজ করলাম। দিন শেষে দেখি, একদিনে কয়েক শো সিনেমা দেখলে যেমন কোনোটার গল্প মনে থাকে না সেই অবস্থা।
সকালে এক সলিসিটর ফার্মে গিয়েছিলাম ওদের একটি ভিডিও দেখে অনুবাদ করে দিতে। ভিডিও দেখে তো চক্ষু চড়কগাছ। দিনে দুপুরে এক বঙ্গ সন্তান ডাকাতি করেছে এক দোকানে। নিজের মোবাইলে আবার সেটি ভিডিও করে রেখেছে। দোকানদারও বঙ্গ সন্তান। তবে লন্ডনে পড়তে আসা বাঙালি তর
যেদিন অনেক বেশিকিছু করা হয়ে যায় সেদিনের সবকিছুর স্মৃতি খুব একটা তাজা থাকে না। আজ অনেকগুলো আলাদা আলাদা কাজ করলাম। দিন শেষে দেখি, একদিনে কয়েক শো সিনেমা দেখলে যেমন কোনোটার গল্প মনে থাকে না সেই অবস্থা।
সকালে এক সলিসিটর ফার্মে গিয়েছিলাম ওদের একটি ভিডিও দেখে অনুবাদ করে দিতে। ভিডিও দেখে তো চক্ষু চড়কগাছ। দিনে দুপুরে এক বঙ্গ সন্তান ডাকাতি করেছে এক দোকানে। নিজের মোবাইলে আবার সেটি ভিডিও করে রেখেছে। দোকানদারও বঙ্গ সন্তান। তবে লন্ডনে পড়তে আসা বাঙালি তর
শফিক রেহমান বাংলাদেশে ভ্যালেন্টাইনস ডে বা ভালাবাসা দিবস চালু করার আগেই আমি ভালবাসা দিবসের আস্বাদ পেয়েছি। তবে বিদেশের মাটিতে। দেশে যাযাদি'র ভালবাসা দিবস সংখ্যা আর তাতে শত শত গল্প পড়ে বুঝেছি বাঙালির মন চিরকালই রোমান্টিক।
কিন্তু সেই যে কাদের ভাইয়ের কণ্ঠে হূমায়ুন আহমেদ বলেছিলেন- মনে আছে কিনা পাঠকদের। বহুব্রীহি নাটকের জনপ্রিয় সংলাপগুলোর একটি। মামা আলী জাকের যখন সবার কাছে জানতে চাইছেন ভালবাসা কি, তখন সৈয়দ বংশের ছেলে কাদের ভাই মাথা নামি জবাব দিয়ে
সুপারভাইজারগুলো যে কেনো এরকম হয়। আমারই শুধু এরকম দুর্ভোগে পড়তে হয়। আমার থিসিসের ড্রাফট দেখে গি্লন রেখে গেছে ডিপার্টমেন্টের অফিসে। গত 7 তারিখ। আর আমি আজ মাত্র জানতে পারলাম মার্গারেটের কাছ থেকে।
120,000 শব্দের থিসিস। আর ওর নাকি পড়তে সময় লেগেছে মাত্র ছয় ঘন্টা। একবার দৃষ্টি দিলেই একপৃষ্ঠা পড়ে ফেলে নাকি। যা হোক ড্রাফটটা হাতে পেলে বুঝা যাবে কি পড়েছে। কিন্তু ই-মেইলের সাথে যে মন্তব্য দিয়েছে তা পড়ে ভড়কে গেলাম। ও যদি আমার পরীক্ষক হতো তাহলে আর আমার প
সুপারভাইজারগুলো যে কেনো এরকম হয়। আমারই শুধু এরকম দুর্ভোগে পড়তে হয়। আমার থিসিসের ড্রাফট দেখে গি্লন রেখে গেছে ডিপার্টমেন্টের অফিসে। গত 7 তারিখ। আর আমি আজ মাত্র জানতে পারলাম মার্গারেটের কাছ থেকে।
120,000 শব্দের থিসিস। আর ওর নাকি পড়তে সময় লেগেছে মাত্র ছয় ঘন্টা। একবার দৃষ্টি দিলেই একপৃষ্ঠা পড়ে ফেলে নাকি। যা হোক ড্রাফটটা হাতে পেলে বুঝা যাবে কি পড়েছে। কিন্তু ই-মেইলের সাথে যে মন্তব্য দিয়েছে তা পড়ে ভড়কে গেলাম। ও যদি আমার পরীক্ষক হতো তাহলে আর আমার প
ডোনেশন নিয়ে ভর্তি করা আমাদের দেশে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে চালু আছে। সম্প্রতি তা শুরু হয়েছে বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে। অনেকেই বলছেন এরকম টাকা নিয়ে ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করায় পুরো বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মানের ওপর একটি বিরূপ প্রতিক্রিয়া হচ্ছে।
এদের কেউ কেউ আরেকটু বেড়ে একে চিহ্নিত করছে দুর্নীতি হিসেবে। আর্থিক সমস্যার সমাধান হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যদি এই পদক্ষেপ সবার জ্ঞাতসারে নিয়ে থাকে তবে কি তাকে দুর্নীতি বলা যাবে? আর অভিযোগটা কি যারা বেসর
অবতরণিকা
এই গল্পটি জুতা লইয়া। কেহ এই গল্পের মধ্যে যদি অন্য কিছু আবিষ্কার করেন এবং তাহা লইয়া চিল্লাফাল্লা করেন, তাহলে আমি তার দায় লইতে পারিব না।
অফিসে জুতা লইয়া গণ্ডগোল শুরু করিয়াছিলেন ওহাব সাহেব। অনেকে বলিয়া থাকে গণ্ডগোলটা শুরু করিয়াছেন হানিফ সাহেব। কে গন্ডগোল শুরু করিয়াছিলেন, তাহা লইয়াও একটা গণ্ডগোল হয় মাঝে মাঝে।
ওহাব সাহেব ফাটা কোম্পানীর কালো চামড়ার আট নাম্বার জুতা প...
আজকেও একটু মন খারাপ। আরেকটা পহেলা ফাল্গুনে দেশের বাইরে। বাসন্তী শাড়ি পরা হল না। আরেকটা বইমেলায় যাওয়া হল না। ল্যাবে এসেছি একটা বাসন্তী সালোয়ার-কামিজ পরে। পথে এক বিদেশী বন্ধু বলল, 'ইউ লুক ভেরি অরেনজ টুডে'। মনে মনে বললাম, 'আজকে বাংলাদেশে গেলে বুঝতি অরেনজ কত প্রকার ও কি কি'। যাহোক, আশা করি এটাই যেন শেষ বসন্ত আর বইমেলা দেশের বাইরে কাটে।
আমরা কি দিন দিন অবুঝ হয়ে যাচ্ছি?
আড্ডা এবং হীরক লস্কর ভাই, জেনেভা ক্যাম্পের আটকে পড়া মানুষগুলো কিছু পাকিস্তানি কিছু বিহারের, তারা ভাষাগত ভাবে উর্দুভাষি, কিন্তু উর্দু ভাষি জনগন মানেই বাংলাদেশের শত্রু এমন অপপ্রচারনা আমি আপনাদের কাছে আশা করি নি।
যদি খবরটার চোখ এড়িয়ে যায় আবার পড়েন,
তারা জন্মেছে বাংলাদেশের মাটিতে, এখানেই 2য় শ্রেনীর নাগরিক হিসেবে বেড়ে ওঠা, তারা না ঘর কা না ঘাট কা অবস্থায় আছে,তাদের পিতা- মাতাদের মোহাজের হিসেবে পাকিস্তানে ফিরে যাওয়ার কথা ছিলো কিন্তু অবস্থানগত কারনে তাদের গ্রহন করতে পাকিস্তান নারাজ, তাদের বাংলাদেশ গ্রহন করে নি, জেনভা ক্যাম্পের ভেতরে যারা যান নি কিংবা সৈয়দপুরের বা অন্য আরও 2 3 জায়গায় জেনভা ক্যাম্প আছে, আমি
নবী মুহাম্মদের (দ:) কাটর্ুন ছাপা হওয়ায় পত্রিকা ও সম্পাদকের ভাগ্যে কি ঘটেছে সে বিষয়ে খবর প্রকাশ করেছে বিভিন্ন সংস্থা। তবে বিস্ময়ের বিষয় হলো এর ফলাফল হয়েছে ভিন্নরকম। কারো হয়েছে পৌষমাস কারো হয়েছে সর্বনাশ।
এ পর্যন্ত 60টির মত পত্রিকা এই কাটর্ুনগুলো ছেপেছে। এদের মধ্যে মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, জর্দান ও ইয়েমেনের পত্রিকাও রয়েছে। স্বাভাবিক কারণে মুসলিম দেশগুলির পত্রিকার সম্পাদকের বিরুদ্ধে কঠিন ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে বা পত্রিকার প্রকাশনা বন্ধ করে দেয়া হ