ঘটনা গত কোরবানির ঈদের-
বাংলাদেশে উট কোরবানির নতুন ফ্যাশন শুরু হয়েছে, সে কারনে কিছু উট ভারতের রাজস্থান থেকে কিছু অন্য জায়গা থেকে কোরবানির হাটে নিয়ে আসা হয়,
এদের একটা ঈদের আগে আগে সন্তান প্রসব করে। প্রকৃতিক ঘটনা, কিন্তু জানা যায় এই উটগুলোর আমদানিকারক ছিলেন এক পীর বাবা, এবং তার অনুসারিরা প্রচারনা করলো, এটা হুজুরের কেরামতি,
মানতে আপত্তি নেই, হুজুরে সায়দাবাদি নামক লোকটা ডিমপড়া দিয়ে সন্তানহীন নারিকে গর্ভবতি করে ফেলছেন, হুজুর উটকে করতে পারবেন না কেনো?
যাই হোক ঘটনার শেষ ছিলো, বাংলাদেশের ধর্মপ্রান মানুষ সেই উটের দুধ কিনছে 400 টাকা লিটার দরে এবং পান করছে, উটের দুধ পান করা সুন্নত,কিন্তু হিন্দুমুল্লুক থেকে আসা কাফের উটের দুধ হারাম কিনা এ বি
গণতন্ত্রকাফিরদের মতবাদ। আর ইসলামের মতবাদ হচ্ছে খিলাফত। একথা আমার নয় বলছে হিজবুত তাহেরি বা খিলাফায়ে ইসলাম নামের সংগঠনগুলো। বিলেতে এসব সংগঠনরা স্যোশাল সিকিউরিটির পয়সা খেয়ে ইসলাম কায়েম করছে। যদিও সৌদিআরবে এসব সংগঠনের কার্যক্রম নিষিদ্ধ। পৃথিবীর 20টি দেশে এসব সংগঠনের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হলেও বাংলাদেশে তারা দিব্যি জনগণকে বিভ্রান্ত করে যাচ্ছে। খবর দিয়েছে প্রথম আলো।
ব্রিটেনে নির্বাচনের সময় তারা রাস্তায় পোস্টার লাগায়। সেসব পোস্টারে লেখা থাকে ভোট দেয়া ম
কম্পিউটারের ভাইরাসের বয়স 20 বছর পূর্ণ হয়েছে। এর মাঝে পৃথিবীর কম্পিউটার ব্যবহারকারীরা দেখেছেন লাখেরও বেশি রকমের ভাইরাস আর বিকল কম্পিউটার। ক্যাল্লন্ডারের বিভিন্ন তারিখে আঁতকে উঠেছেন অনেক ব্যবহারকারী ভাইরাস আক্রমণের আশংকায়।
কে প্রথম তৈরি করেছিল ভাইরাস? মানে কম্পিউটার ভাইরাস। নানা জনের নানা মত। তবে বেশিরভাগ আঙুলই পাকিস্তানের দিকে। তারা একটি হানাদার ভাইরাস তৈরি করেছিলো 1986 সালের জানুয়ারিতে। যার নাম ছিলো ব্রেইন। নিজেদের সফটওয়্যারকে পাইরেসি'র হাত থ
অনেক অনেক পরিবার নিয়েই তৈরি হয় জাতি। কিন্তুএখন তার ব্যতিক্রমও শুরু হয়েছে। একই পরিবারের মধ্যে বিভিন্নজাতির মানুষ ঢুকে পড়ছে। কিভাবে? দেখুন এ্যাঞ্জেলিনা জোলি'র পরিবার। জোলি জুটি বেঁধেছেন ব্র্যাড পিটের সাথে। একা থাকতেই দুটি শিশুকে দত্তক নিয়েছিলেন তিনি। এখন সে শিশুরা পিতা হিসেবে পাবে ব্র্যাড পিটের আদর ও পদবী। তৃতীয় আরেকটি শিশুকে দত্তক নিতে যাচ্ছেন জোলি। ইথিওপিয়ার মেয়ে জাহারা আর কম্বোডিয়ার ছেলে ম্যাডক্স আছে তার পরিবারে। এখন দেখা যাক পরের শিশুটি তিনি ন
শান্তি কে না চায়? শান্তিচেয়েও অনেকে যুদ্ধ করতে যায়। তাদের মতে শান্তিআনতে এখন যেতে হবে যুদ্ধে। আরেকটি যুদ্ধ আবার ফিরিয়ে আনতে পারে শান্তি।
পশ্চিমা বিশ্ব এখন নির্বাচনের জুজু দেখছে। ইরান, বলিভিয়ায় নির্বাচনে পশ্চিমা-বিরোধী শক্তির জয়ের পর আরেক অনাকাঙ্খিত জয় প্যালেস্টাইনে, হামাসের। সবাই এখন মর্ম খুঁজে বেড়াচ্ছেন এই বিজয়ের।
তবে কি প্যালেস্টাইনিরা শান্তি চায় না? ইয়াসির আরাফাতের মৃতু্য কি তাহলে আরো অস্থিরতা ডেকে আনলো? কেনো হামাসের মতো জঙ্গি সংগঠনকে ব
আমাদের দেশে বর্ণ ও নাম্বারের খেলা ততোটা জনপ্রিয় নয়। যদিও ক্রসওয়ার্ডের আদলে কয়েকটি পত্রিকা শব্দজট বা শব্দভেদ জনপ্রিয় করার চেষ্টা করেছে। খুব একটা জমেনি। প্রথম আলোতে এখনও শব্দজট প্রকাশিত হয়। তবে সবচে' ভালো ছিল সানন্দার শব্দের খেলা। এখনও চালুআছে নিশ্চয়ই।
ইংলিশদের মাঝে অবশ্য এই শব্দের খেলা রীতিমত এক বিরাট ভুবন। বিরাট বিরাট বই পাওয়া যায়। অনেকে রীতিমত নেশাগ্রস্ত এ খেলায়। এসব বড় বড় বই নিয়ে তারা ট্রেনে বা বাসে ভ্রমণে যায়। সারাপথ ধরে সমাধান করে শব্দজটে
ব্রিটেন সরকার এখন লড়াই করছে লবণের বিরুদ্ধে। অতিরিক্ত লবণ খেয়ে এ দেশে 35 হাজারে ওপর লোক মারা যাচ্ছে প্রতিবছর। তো প্রশ্ন হলো কতটুকু খেতে হবে লবণ? বিজ্ঞানীরা বলছেন মাত্র 6 গ্রাম। বাঙালির কাছে 6 গ্রাম লবণ তো কিছুই নয়। এক থালা ভাত নিয়ে বসলে 10 গ্রাম লবণ সাবাড় করে দিতে পারেন অনেকে। যদি কাঁচা লংকা সাথে থাকে। পেঁয়াজ থাকলে তো কথা নেই। আর আশংকা সেখানেই। বেশি লবণের তরকারি আমরাই খাই সবচে' বেশি। সেজন্য দক্ষিণ এশিয়ার অধিবাসীদের মধ্যে হার্টের অসুখ, ব্লাড প্রেস
ব্রিটিশ মিউজিয়াম রাসেল স্কোয়ার থেকে ঢিল ছোঁড়া দূরত্বে। প্রতিদিনের আসা-যাওয়ার পথের ওপর। বিরাট ভবন আর হাজারো দর্শনার্থীর দৃশ্য দেখি প্রতিদিন। তবু ভেতরে ঢোকার সাহস হয় না। না, কোনো প্রবেশ মূল্য নেই। ব্রিটেনে অনেক মিউজিয়াম আর আর্ট গ্যালারি এখনও কোনো ফি নেয় না। তবু যাওয়া হয় না।
আজকেও যখন বাস থেকে নামলাম এর সামনে তখন মনে হলো যাই। কিন্তু সাথে সাথে প্রশ্ন জাগে কোথা থেকে শুরু করবো। কার লেখা পড়বো। কোন ঐতিহাসিক দলিলটি দেখবো?
এ মিউজিয়াম তো সারা পৃথিবীর
ব্রিটিশ মিউজিয়াম রাসেল স্কোয়ার থেকে ঢিল ছোঁড়া দূরত্বে। প্রতিদিনের আসা-যাওয়ার পথের ওপর। বিরাট ভবন আর হাজারো দর্শনার্থীর দৃশ্য দেখি প্রতিদিন। তবু ভেতরে ঢোকার সাহস হয় না। না, কোনো প্রবেশ মূল্য নেই। ব্রিটেনে অনেক মিউজিয়াম আর আর্ট গ্যালারি এখনও কোনো ফি নেয় না। তবু যাওয়া হয় না।
আজকেও যখন বাস থেকে নামলাম এর সামনে তখন মনে হলো যাই। কিন্তু সাথে সাথে প্রশ্ন জাগে কোথা থেকে শুরু করবো। কার লেখা পড়বো। কোন ঐতিহাসিক দলিলটি দেখবো?
এ মিউজিয়াম তো সারা পৃথিবীর
জাতি হিসেবে আমরা খুব একটা রসিক নই। ঠাট্টা, তামাসা বা কৌতুক আমাদের খুব একটা আসে না। আমাদের কল্পিত প্রাণী রামগরুড়ের ছানার চরিত্রের সাথেই আমাদের মানায় বেশি।
যা একটু আধটু আমরা রসিকতা করি তা আবার বিয়ে-শাদি নিয়ে। কিন্তু এর মধ্যে যদি কেউ নারী-পুরুষ বৈষম্য খুঁজেন তবে চুল বাছতে কম্বল উজাড় হয়ে যাবে।
তো ছোটবেলা থেকেই সবার মুখে একটা কথা শুনি যে বেড়াল কিন্তু প্রথম রাতে মারতে হবে। কিন্তু যখনই জিজ্ঞেস করি বেড়াল কেনো মারতে হবে এবং প্রথম রাতেই কেন? দ্্বিত