ইন্টারনেটে যে বিষয়টি বিপুল বিক্রিহয় তা হলো সেক্স। সেক্স সংক্রান্ত সাইটের আয়-রোজগার সবচে' বেশি। তবে বাংলা ব্লগের ক্ষেত্রেআমার একটি নতুন অভিজ্ঞতা হলো। যত ব্লগ আমি এ পর্যন্ত লিখেছি সবচে' বেশি মন্তব্য দেখলাম ধর্ম বিষয়ক ব্লগে। কেনো? আমরা দক্ষিণ এশিয়রা কি ধর্মের বিষয়ে অতি সংরক্ষণবাদী?
এখানে অন্যান্যরা যখন নবী মুহাম্মদ (দ:) -এর ছবি কার ওপর কি প্রভাব ফেলবে তা নিয়ে বিতর্কে লিপ্ত তখন আমি প্রস্তাব দিলাম যে সরেজমিনে পরীক্ষা করা যাক কি দাঁড়ায়। সুতরাং আমি ব্লগে একটি ছবি দিলাম নবী মুহাম্মদের (দ:)। কল্পিত ছবি তো বটেই। কোনো এক শিল্পীর আঁকা। দেখা গেলো কেউই সেই ছবিকে সিরিয়াসলি নিলেন না। অর্থাৎ তার ছবি বলে মূর্তি বানানোর কোনো ইচ্ছা কারো মনে দেখা গেলো না।
ইরাক অবৈধ্য ভাবে দখল করে আমেরিকা অন্যায় করেছে। ইরাক যুদ্ধের ঘোষনা দেওয়ায় বুশের যুদ্ধাপরাধী হিসেবে বিচার হওয়া দরকার।
এর স্বপক্ষে আন্দোলন করুন। বিশ্বের সকল মুসলমান এক হয়ে আন্তর্জাতিক কমিশনে বুশের বিচার দাবি করেন।
আইনানুগ আচরন করেন। অযথা এর প্রতিবাদে নিরিহ মানুষ খুন করছে কেনো ইসলামি জঙ্গিরা। সাধারন মানুষ সব সময় যুদ্ধবিরোধি, শান্তিকামি। তাদের হত্যা করার অধিকার কে দিলো জঙ্গিদের?
অযথা আবেগ পুজি করে শিয়ালের হুককাহুয়া ডাক ডেকে কি লাভ? যারা এই প্রচারনায় মানুষ হত্যাকে ন্যায়বিচার বলছে সবাই নির্বোধ।
জামায়াতে ইসলামির সকল সমর্থক, যারা আমার মৃত্যু কামনা করেন, যারা ইসলামের মহান অনুসারি এবং যারা আমাকে অভিযুক্ত করছেন, তারা এই পদক্ষেপ নেন।
কতৃপক্ষকে ধন্যবাদ, অবশেষে তারা সাইটকে প্রপ্তবয়স্ক মেনে নিলেন। এই সাইটে যারা লিখছে তাদের সবাই শিক্ষিত এবং তারা যেহেতু কম্পিউটারের ব্যাব হার জানে ধরে নিচ্ছি তারা লজিক মানে, এবং তাদের বিবেচনাবোধের উপর আস্থা রাখাটা ভুল সিদ্ধান্ত হতে পারে না।
তাদের সাইট ভিশনের উপর শ্রদ্ধা রেখেই বলছি, পরিমিতিবোধ এবং প্রকাশের ধরন এর উপর নির্ভর করবে বিষয়গুলো শোভন কিংবা অশোভন, সামপ্রদায়িকতা দোষে দুষ্ট নাকি সামপ্রদায়িকতা মুক্ত, বিভৎস নাকি সুশ্রি, এটা দেখার আর দেখবার বিষয়, কে কিভাবে দেখে,
কখনও ন গ্নতা শৈল্পিক শোভন হতে পারে যদি সেটা যোগ্য মানুষ উপস্থাপন করে আবার সমস্ত শরীর ঢেকে রেখেও কদর্যতা ফুটে উঠতে পারে যদি অযোগ্য লোক প্রকাশ করে।
সাইট ভিশন জানা হলো সবার,
ফেব্রুয়ারি 1, 2006
আমার থিসিস সুপারভাইজার বব ব্রাডনক ফিরে এসেছে বাংলাদেশ থেকে। সকাল বেলায় বাসায় ফোন করেই দেখা করতে বললো।
পরিবেশ বিজ্ঞানের ক্লাশটা নিয়ে আমি যখন ওকে আবিষ্কার করলাম সোয়াসের সামনে তখন বব উত্তেজনায় টগবগ করছে। ওর আগ্রহ ও উত্তেজনার বিষয় যখন জানতে পারলাম তখন আমার আগ্রহ কমার পালা।
চারমাস আগে থিসিস জমা দিয়েছি। এখনও আমার পরীক্ষার তারিখ ঠিক হয়নি। আর বব উত্তেজিত বাংলাদেশ নিয়ে। বাংলাদেশের ব্রক্ষ্রপুত্রও যমুনা নিয়ে বিশাল পরিকল্পনা আঁট
ফেব্রুয়ারি 1, 2006
আমার থিসিস সুপারভাইজার বব ব্রাডনক ফিরে এসেছে বাংলাদেশ থেকে। সকাল বেলায় বাসায় ফোন করেই দেখা করতে বললো।
পরিবেশ বিজ্ঞানের ক্লাশটা নিয়ে আমি যখন ওকে আবিষ্কার করলাম সোয়াসের সামনে তখন বব উত্তেজনায় টগবগ করছে। ওর আগ্রহ ও উত্তেজনার বিষয় যখন জানতে পারলাম তখন আমার আগ্রহ কমার পালা।
চারমাস আগে থিসিস জমা দিয়েছি। এখনও আমার পরীক্ষার তারিখ ঠিক হয়নি। আর বব উত্তেজিত বাংলাদেশ নিয়ে। বাংলাদেশের ব্রক্ষ্রপুত্রও যমুনা নিয়ে বিশাল পরিকল্পনা আঁট
ব্লগে কি লেখা উচিত তা নিয়ে পাঠক লেখকদের পরামর্শচেয়ে আমি কয়েকবার লিখেছি। আড্ডাবাজ একটি লেখা লিখলেও পরে ব্লগের ব্যাকরণ সম্পর্কে ধারণা দিতে এগিয়ে আসেন নি।
আমার প্রশ্ন ছিলো ব্লগের একটা চরিত্র নির্ধারণের। গল্প বলতে আমরা এক ধরনের লেখাকে বুঝি। কবিতা, নাটক, চিঠি,ডাইরি লেখা সবকিছুরইএকটা চরিত্র আছে। ইন্টারনেটে যে ব্লগিং তারও এক ধরনের চরিত্র তৈরি হয়ে গেছে গত তিন/চার বছরে।
কেউ যখন এগিয়ে আসলেন না পরামর্শ দিতে তখন নিজেই নিজের সিদ্ধান্ত নিয়ে নিলাম। ইন্টারনে
ব্লগে কি লেখা উচিত তা নিয়ে পাঠক লেখকদের পরামর্শচেয়ে আমি কয়েকবার লিখেছি। আড্ডাবাজ একটি লেখা লিখলেও পরে ব্লগের ব্যাকরণ সম্পর্কে ধারণা দিতে এগিয়ে আসেন নি।
আমার প্রশ্ন ছিলো ব্লগের একটা চরিত্র নির্ধারণের। গল্প বলতে আমরা এক ধরনের লেখাকে বুঝি। কবিতা, নাটক, চিঠি,ডাইরি লেখা সবকিছুরইএকটা চরিত্র আছে। ইন্টারনেটে যে ব্লগিং তারও এক ধরনের চরিত্র তৈরি হয়ে গেছে গত তিন/চার বছরে।
কেউ যখন এগিয়ে আসলেন না পরামর্শ দিতে তখন নিজেই নিজের সিদ্ধান্ত নিয়ে নিলাম। ইন্টারনে
অনেকে বিতর্কে জড়িয়েছেন মুহাম্মদ (দ:) এর ছবি নিয়ে। তাদের ধারণা মুহাম্মদের ছবি নেই একারণে যে তার ছবি থাকলে তার ছবি রাখা হলে মানুষ মূর্তি বানিয়ে পূজা করতো। তাদের জন্য জানিয়ে রাখি আরবে যে কয়টা ধর্ম আছে তার কোনোটাতেই মানুষের মূর্তিকে পূজা করা হয় না। যিশু, মসিহ বা অন্য কোনো মানুষের প্রতিরুপকে পূজার চর্চা সেখানে ছিল না। কল্পিত দেবদেবীর মূর্তি বানিয়ে পূজা করতো মানুষ। যার যা বিশ্বাস।
মানবজাতি ক্রমশ: বুদ্ধিমান হচ্ছে। সেইসাথে ধর্মে তাদের আস্থা হারাচ্ছে, অথবা বলা যায় ধর্মীয় অনুশাসন না মেনেই জীবন কাটাতে পারছে স্বাচ্ছন্দ্যে। ধর্মই বরং এখন জীবনের অনেক প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছে না। সুতরাং সেই মানবজাতির পিছিয়ে গিয়ে বাড়তি একটা পূজা করার মত বিড়ম্বনায় জড়ানো
"অনাত্মিয় জন্ম তুই মৃত্যু ফেরত দে"
সম্পুর্ন অচেনা ক্লান্তি এই জীবনযাপন। অর্থহীন স্বার্থকতার দৌড়, আর প্রত্যাশার চাপে মানুষ সংকুচিত, বেশ কিছু অপুর্নতা লুকিয়ে রাখে নিজের ভিতরে।
সব কিছু উজার করে দেওয়ার মতো কোনো আদর্শ নেই তাই নিজেকে বিলীন করার মাহত্ব নেই আধুনিক মানুষের। জীবনের গতি আর রুপরেখা স্পষ্ট বলেই কোনোরকম বিভ্রান্তিতে জড়িয়ে নিজেকে অপরিহার্য ভাববার বোকামিও করে না মানুষ- এটুকু নিস্পৃহ বিচ্ছিন্নতা মানুষে মানুষে থাকেই।
খুব বেশি আত্ম সচেতন মানুষের গল্পই এমন। কিছুটা গোপনিয়তা, স্পর্শাতিত অতীত আর স্পর্শহীন চলমান বর্তমান আছে- সেটুকুই মানুষ কিংবা আলাদা সত্তা মানুষের-
আমরা ক্রমাগত পরস্পরের দিকে ছুটে যাচ্ছি, পরস্পরে ঝুকে থাকছি,বিলীনতার গোপন আ
মায়ের একটা কথা মনে পড়ছে, কোনো একদিন হিল্লা বিয়ের ফতোয়া দেখে বলেছিলেন, হাদিস 3 রকম, সাহিহ হাদিস, ভুল হাদিস আর মুখারি হাদিস, বেশ কিছু ভালো খবর শুনলাম, মনটা উৎফুল্ল ছিলো বেশ, মানুষের শুভবোধ, মানুষের মমত্ব, প্রায় বিলুপ্ত এসব ঘটনা যখন ঘটে, এই আকালে এর চেয়ে বড় সংবাদ হয় না, শুভ সংবাদ দিয়ে শুরু করি।
আমার কয়েকজন নিজ উদ্যোগে বেশ কিছু পথের শিশুকে নিয়ে একটা প্রকল্প দাড়া করেছে, যেখানে এই শিশুগুলোর মৌলিক অধিকারগুলো পুরন করা হবে। তাদের মাথার উপরে একটা ছাদ থাকবে, তাদের পরিধেয় বস্ত্র থাকবে, তাদের চিকিৎসার ব্যায়, শিক্ষার খরচ সম্মিলিত ভাবে আমরা সবাই দিবো। সংশয়ি মন আমার, শুনলাম ভালো লাগলো, কিন্তু পরে মনে হলো, মাত্র 4 থেকে 5 জন, সর্বোচ্চ 10জনকে আমরা সামলা