আট বছর আগে একদিন হুট করেই একটা কাজ শুরু করেছিলাম। দ্রুতই তিন ধরনের তিন চাকুরি, সময়ের প্রয়োজনে নিজেকে ভিন্নভিন্নভাবে তৈরী করা, অনভ্যস্থতা, ভুল করা, বিরক্তি- সে সময়ের এক মাত্র ‘বিনোদন’ ছিল রাতভর বিভিন্ন ব্লগে কমেন্ট। রাতভর কীবোর্ডে ঝড় তুলে তারপর সকালে ঘুম ঘুম চোখে অফিস, সেখানে কফির পর কফি পান সটান থাকার জন্য। সেই অনুভূতিকে আরেকটু বাড়ানো গেলো রাস্তায় স্টিকার লাগিয়ে। সচলের কয়েকজন মিলে চাঁদা তুলে স্টিক
আইসিসের মুখপাত্র ম্যাগাজিন দাবিকের ১২তম সংখ্যায় বাংলাদেশের পরিস্থিতি একটি প্রবন্ধ ছাপা হয়েছে। প্রবন্ধটির শিরোনাম The Revival of Jihad in Bengal: With the Spread of the Light of the Khilafah। লেখক আবু আব্দির রাহমান আল বাঙ্গালি। এই আর্টিকেলে আইসিস বাংলাদেশে ঘটা কিছু ঘটনার বিষয়ে তাদের দায়িত্ব পুনরায় স্বীকার করেছে। এই স্বীকারোক্তির মাধ্যমে সাইট ইনটেলিজেন্সের সরবরাহকৃত তথ্যগুলোর একটা ভেরিফায়েবল সোর্স পাওয়া গেল। বিডিনিউজ এই বিষয়ে একটি রিপোর্ট ছেপেছে। ওখানে তারা শিরোনাম দিয়েছে, “ফের দায় স্বীকার ‘আইএস’র, বাংলায় ‘খিলাফতের’ খবর”। বাংলায় খিলাফত সম্পর্কে কিছু আইসিসের ম্যাগাজিনে বলা হয়নি। এ ধরণের তথ্য প্রমাদ দুর করতে এখানে দাবিকের আর্টিকেলটির একটা সারসংক্ষেপ দেয়া হলো।
তার লেখার শুধু শিরোনামের শব্দগুলো যোগ করলেও আমার সব লেখার মোট শব্দের চাইতে বেশি হবে।
[justify]
এখন দুঃসময়!
দেশ, দেশের বাইরে--সবখানেই।
যে রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন 'শান্তির ললিত বাণী শুনাইবে ব্যর্থ পরিহাস'---সেই তিনিই আবার গেয়েছিলেন শান্তির প্রার্থনা সঙ্গীত --'বরিষ ধরা মাঝে শান্তির বারি'।
রবীন্দ্রনাথের এই প্রার্থনা হয়ত ছিল ঈশ্বরের প্রতি অথবা হয়ত প্রতিটি মানুষের মনে যে সুকুমার বৃত্তিটুকু বেঁচে থাকে সকল হীনতা-দীনতার মুখে--তার প্রতি।
আমার খুব ভাবতে ইচ্ছে করে হয়ত শেষোক্তটিই সত্যি।
এই লেখাটা মূলত এক বন্ধুর অনুরোধে গেলা ঢেঁকি। সরকারী অফিসে ইদানিং বুক রিভিউর মতো একটা বিষয় শুরু হইছে। তো এর পাল্লায় পড়ে আমার বন্ধুর মাথা খারাপ। সে আইসা ধরলো, আমি লেইখা দিতে হবে, আর সে ওইটা প্রেজেন্ট করবো। নানান মুলামুলির পর রাজি হইলাম। তার জন্য হাজারখানেক শব্দে লিখতে গিয়ে মনে হইলো একটু আরাম কইরা লেখি। তারে তারটা বুঝাইয়া দিয়া, আমি আমারটা নিয়া আগাইলাম। আমি কোনো সাহিত্য সমালোচক না। সাহিত্য ঠিকঠাক বুঝি
এমন একটা ঘটনা ঘটতে পারে, কেউ বিশ্বাস করেনি। এমনকি যিনি মামলা দায়ের করেছিলেন, তিনিও আদালতে দাঁড়িয়ে অকপটে বলেছিলেন যে, ঐশী বাবা-মাকে খুন করতে পারে, তা তার বিশ্বাস হয় না। উল্লেখ্য, মামলা দায়েরকারী ব্যাক্তিটি ঐশীর-ই আপন চাচা। নিজের ভাইয়ের হত্যাকারীর জন্য তার মনে হঠাৎ অপত্য স্নেহ জেগে উঠেছিল কিনা আমরা জানি না, কিন্তু অন্য সবার মত তারও হয়ত মনে হয়েছিল, একজন সুস্থ/স্বাভাবিক মানুষের পক্ষে নিজ বাবা-মা'কে হ