"এক দেবদূত একদা এক নগরীর উপর দিয়া উড়িয়া যাইতেছিলেন। সহসা কি কারনে জানি তাহার মনে গভীর দয়ার উদ্রেক হইল। তিনি নামিয়া আসিয়া সেই নগরীর মাথাগণের নিকট জিজ্ঞাসা করিলেন "বাপু, তোমরা আমার নিকট কিছু একটা চাহিতে পারো"। নগরীর মাথাগন গভীর ভাবে ভাবিতে লাগিলেন কি চাওয়া যাইতে পারে, এমন সুযোগ তো আর প্রত্যহ মিলিবে না। অনেক ভাবিয়া তাহারা একটি বিশেষ ধরনের মানুষ তৈরির কল চাহিলেন। সেই মানুষরা হইবেন মেধাবী, জ্ঞান চর্চ
হবেন নাকি সকাল বেলার পাখি? সবার আগে কুসুম বাগে ডেকে উঠবেন?
অনেকদিন আগে শৈলজানন্দ মুখোপাধ্যায়ের “বদলি মঞ্জুর” নামে একটি ছোট গল্প পড়েছিলাম। করুণ সেই গল্পটি মনে দাগ কেটেছিল। এরপর তাঁর আরো কয়েকটি ছোটগল্প পড়ে মুগ্ধ হয়েছিলাম। কল্লোল যুগের প্রতিনিধি এই সাহিত্যিক এবং চলচ্চিত্র পরিচালকের আর কোন গল্প কিংবা উপন্যাস পড়া হয়নি। দেখা হয়নি তাঁর কোন চলচ্চিত্র। সেদিন বইয়ের দোকান গুলিতে ঢুঁ মারতে মারতে হঠাৎ দৃষ্টি চলে গেল তাঁর নামাঙ্কিত একটি বইয়ের দিকে।
২০০৬ সনের ১৭ ফেব্রুয়ারি, বাংলাদেশে অস্ট্রেলিয়ার প্রথম টেস্ট সফরের মাত্র দুই মাস আগে, ব্রিটিশ পত্রিকা 'ডেইলি টেলিগ্রাফ'কে একটি সাক্ষাৎকার দিয়েছিলেন অস্ট্রেলিয়ান দলপতি রিকি পন্টিং। সাক্ষাৎকারের এক পর্যায়ে 'ক্রিকেট কি কি পরিবর্তন দেখতে চান' - এমন প্রশ্নের উত্তরে রিকি বলেনঃ "I think the international schedule is about right, with 30 one-dayers and 15 Tests a year.
১.
দাসের মতো দুঃখ নিয়ে
নিরুপায় নরহত্যা, নিরপরাধ শিশুহত্যার কাজ করে
খেতে পায় সে দেশের সৈনিকেরা!
দেশটার কাটা মুণ্ডু রাখা আছে, ভিটেমাটিহীন ভুঁইফোঁড়
এক পরজীবী রাষ্ট্রের পতাকায় মোড়া।
সেখানেই গড়ে উঠেছে এক প্রাচীর,
প্যালেষ্টিনা জাতির রক্তে ধোয়া ।
পৃথিবীর দীর্ঘতম দীর্ঘশ্বাস আর করুনতম ক্রন্দন,
এখান থেকেই শুরু।
পৃথিবীর প্রতিটি যুদ্ধ, মৃত্যুর নকশা, আঁকা হয় এখানেই।
সকালে ঘুম থেকে উঠে আমাদের কী কী মনে হতে পারে?
সবচেয়ে প্রচলিত যেটা হয়, গভীর ঘুম ভাঙ্গার পরে হঠাত বুঝে উঠতে খানিক সময় লেগে যায় যে, এখন কোথায় আছি। ছোটবেলায় এরকম হতো, আমি কি গ্রামের বাড়িতে আছি নাকি নিজের বিছানায় শুয়ে সেটা বেশ খানিকক্ষণ বুঝতে পারতাম না।
নাসা মঙ্গল গ্রহে পানির খোঁজ পেয়েছে। সেই নিয়ে সারা পৃথিবী উত্তেজিত!
প্রত্যেক মানুষ আশায় বুক বাঁধে,সপ্ন দেখে। যতই সংকটময় মুহূর্ত আসুক না কেনো সে সপ্ন দেখে চলে সংকট সময় থেকে কি করে বের হওয়া যায়।চিন্তা করতে থাকে তার কাছে কি কি উপায় অবশিষ্ট আছে।পাশের আপন মানুষ গুলোর কাছে একটু প্রেরণা পেতে চাই তখন,যেন তাঁর সম্পর্কে তাঁরা একটু ইতিবাচক ভাবুক,যদিও সে তার চিন্তা চেতনা অনেক সময় অন্যকে বুঝিয়ে উঠতে পারেনা।আর অবশেষে চাই একটু উৎসাহ উঠে দাড়াঁবার এবং কর্মক্ষম হওয়ার।
৪।।
সবাই সবার হরিণ।সবাই সবার বাঘ। কোন পাখি ডালে বসে ছিল না।
১।।
ওরা একে অন্যের ছায়ার মত, আঠারো বছর ধরে- একসাথে হেঁটে চলেছে। চোখে স্বপ্ন, মনে প্রেরণা, হৃদয়ে জিদ। এই এদিন অবশ্যই থাকবে না। অবশেষে সেদিন এলো, ওরা দুজনে দেখলো- চোখের সামনে দুঃখের মেঘ কেটে গেছে। পায়ের নিচে টের পেল- শক্ত মাটি। ওরা নিজের পায়ে দাঁড়ালো, তারপর হেঁটে গেল দুই পথে।
২।।
অন্ধরা হাতি দেখলো।