Archive - জ্যান 1970 - ব্লগ
February 18th
ও ময়ূর, পাখা মেলে দাও (পর্ব-৫)
লিখেছেন সুলতানা সাদিয়া [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ১৮/০২/২০১৫ - ৩:৫৪অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
আস্থা মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে আছে। আমি ঠিক বুঝতে পারছি এখন ও কনফেশন পর্ব শুরু করবে। নিশ্চয়ই কোনো অঘটন ঘটিয়েছে। আস্থার চিবুক এখন বুকের সাথে প্রায় লেগে যাচ্ছে। উত্তর পাবার জন্য এখন প্রশ্ন করা আবশ্যক জেনেও আমি খানিকক্ষণ স্বীকারোক্তির অপেক্ষায় থাকি। তাই আস্থাও নিরুত্তর দাঁড়িয়ে থাকে।
- কি করেছো? বেশি খারাপ কিছু?
আস্থা দু’পাশে মাথা ঝাঁকায়।
-বেশি খারাপ না হলে বলে ফেলো, দেরি করছো কেন?
::::পাখির গল্প১-ইষ্টি কুটুম্ব::::
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১৮/০২/২০১৫ - ১২:৪৫পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
February 17th
এ.টি.এম শামসুজ্জামানের একুশে পদক পাওয়া প্রসঙ্গে
লিখেছেন রাজিব মোস্তাফিজ [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ১৭/০২/২০১৫ - ৪:১১অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
প্রিয়.কমের একটি খবরে দেখলাম এ.টি.
দানবের থাবা থেকে মুক্ত হোক একুশে বইমেলা
লিখেছেন হাসিব (তারিখ: সোম, ১৬/০২/২০১৫ - ৮:২৯অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
পৃথিবীর অন্য সব দেশের মতোই চিন্তার জগত ধর্মীয় মৌলবাদি গোষ্ঠির আক্রমনের স্বীকার হয়ে এসেছে। বাংলাদেশেও এই আক্রমন পুরো মাত্রায় জারি আছে। ধর্মীয় মৌলবাদি গোষ্ঠির সাম্প্রতিক থাবা এসে পড়েছে রোদেলা প্রকাশনীর একটি বইয়ের ওপরে। সেই আগ্রাসনে বাংলা একাডেমিও সামিল হয়েছে। রোদেলা প্রকাশনীর একটি বইতে ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাতের অভিযোগ বইমেলাতে রোদেলা প্রকাশনীর একটি স্টল বন্ধ করে দিয়েছে বাংলা একাডেমি। সেই সাথে আগামি বছরও রোদেলা প্রকাশনী মেলায় আসতে পারবে না জানিয়ে দিয়েছে বাংলা একাডেমি।
মহাভারতের মহাভজঘট ০৩: সংখ্যা ও বয়স
লিখেছেন মাহবুব লীলেন (তারিখ: সোম, ১৬/০২/২০১৫ - ৬:১১অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
কুরুযুদ্ধে নাকি অংশ নিছিল ১৮ অক্ষৌহিণী সৈনিক; যাগো লগে হাতিঘোড়াও আছে আরো আছে জোগানদার কবিরাজ দাসদাসী বাদ্যকার বাবুর্চি পশুরাখাল দোকানদার এমনকি বেশ্যাও। তো ১৮ অক্ষৌহিণীরে বর্তমান সংখ্যা দিয়া কনভার্ট করলে খাড়ায় ৪৭ লক্ষ চব্বিশ হাজারের মতো। এর সাথে অন্য লোকজন যোগ দিলে পুরা যুদ্ধে বলতে হয় আছিল ৫০-৫৫ লক্ষ লোক; এবং তারা নাকি যুদ্ধ করছে একটা মাঠেই...
February 16th
সাধের বই বানাইল মোরে বৈরাগী
লিখেছেন সাক্ষী সত্যানন্দ [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১৬/০২/২০১৫ - ৫:৩৬পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
[ পেট্রল বোমাতপ্ত মাঘ, কক্টেলপোড়া ঝাঁঝালো ফাল্গুনী হাওয়া, পুনরায় রেলভ্রমণ, পূর্বনির্ধারিত দেউলেপনা, নানান রঙের মানুষ, দেড়েল কবিবুড়ো, সৈয়দ মুজতবা আলী, কিঞ্চিৎ ক্রিকেট, একমুঠো নতুন বই আর ধূলিধূসরিত অনেকখানি বইমেলা নিয়ে একটি অগোছালো ব্লগর ব্লগর। নিজ দায়িত্বে পড়বেন। যারা এখনও বইমেলায় যেতে পারেননি তারা দূরে থাকুন। পরে উত্তেজিত হৃদয়ের অন্তস্থল থেকে উৎসরিত উত্তপ্ত-ক্ষিপ্ত-বাক্যবর্ষণ কাম্য নয়। ]
February 15th
চলার পথের সঙ্গী : পক্ষী
লিখেছেন জিপসি [অতিথি] (তারিখ: রবি, ১৫/০২/২০১৫ - ৪:১১অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
২০৬ নাম্বার ট্র্যাকিং পথ আমার সবচেয়ে প্রিয়। আসা-যাওয়া মিলিয়ে সর্বসাকুল্লে আড়াই ঘণ্টার পাহাড়ি মেঠো পথ। গ্রীষ্মকালের উইকএন্ডে ভোর ৫ টায় হন্টন শুরু করলে সকাল ৮ টার আগেই বাসায় ফিরে পরিবারের সাথে একসাথে প্রাতরাশ করার সুযোগ থাকে। শীতকালের প্রেক্ষাপট অবশ্য আলাদা। তুষারাবৃত পর্বতমালায় হেঁটে বেড়ানোর ঝামেলা অনেক। তারপরও তো রৌদ্রোজ্জ্বল দিনে ঘরে আটকে বসে থাকতে পারিনা। মাফলারটা গলায় জড়িয়ে আর পিঠে ঝোলা চাপিয়ে হেঁটে বেড়াই এক গুচ্ছগ্রাম থেকে আরেক গুচ্ছগ্রামে। পত্রহীন ধুসর বনের মাঝ দিয়ে চলে যাওয়া কাঠুরেদের গমন পথ ধরে এগিয়ে যাই অজানার পথে। সঙ্গী হিসেবে আবির্ভূত হয় নাম না জানা কতশত পাখির দল। গ্রীষ্মের চলার পথের প্রিয় সঙ্গী মারমোত্তার দল তো বেঘোরে ঘুমুচ্ছে পাতালপুরীতে, বসন্তের আগে সে ঘুম ভাঙবে না। কামোসসোর পাল হয়ত লুকিয়ে আছে গহীন পাইনের জঙ্গলে। প্রচণ্ড শীত উপেক্ষা করেও প্রকৃতির মাঝে কিচিরমিচির শব্দে যে সরব উপস্থিতি জানিয়ে দেয় পাখির দল তাতেই বিমোহিত হই আমি, হৃদয়ে অনুভব করি বন্ধুত্বের উষ্ণতা।