ডিসক্লেইমার:
এই নিউজক্লিপগুলি ত্রিশ লক্ষের পরিসংখ্যান নিয়ে একাডেমিক রিসার্চের বিকল্প নয়। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের শহীদের পরিসংখ্যান নিয়ে এখন পর্যন্ত কোন পূর্ণাঙ্গ একাডেমিক গবেষণা হয় নি। যতদিন হবে না এটি কি ত্রিশ লক্ষ, নাকি আরো কম, নাকি আরো বেশি এ নিয়ে কখনও জোর গলায় কথা বলা যাবে না।
কোডারট্রাস্ট বাংলাদেশ সংগঠনটা সম্পর্কে আমি সবার প্রথমে জানতে পারি লাইকজীবি আরিফ আর হোসেন এর কাছ থেকে। প্রথমে দেখি আরিফ সাহেব কী বলেন -
"‘আপনার এম্বিশান... আপনার স্বপ্নই’ হবে আপনার কলেটারাল বা স্টেইক
‘আপনার মেধাই’ হবে আপনার পুঁজি
এটা তো মনে হয় সত্য যে, ভৌগোলিক নৈকট্য ছাড়া পাকিস্তান কীভাবে দক্ষিণ-পুর্ব এশিয়ার তথা একককালের ভারতীয় উপমহাদেশের অন্তর্ভুক্ত, এটা ভেবে বুদ্ধিমান মানুষ মাত্রই দোটানায় পড়ে যান। ব্যতিক্রম নিশ্চয়ই আছে; যেমন আমি বুদ্ধিমান না-হয়েও দোটানায় পড়ে যাই। ব্যতিক্রম আরো আছে; তবে সেই ব্যতিক্রম গোষ্ঠী তো আরবদেরকেও নিজেদের খুব কাছের বলে মনে করে। এই শেষ পদের প্রাণীদের নিয়ে আলোচনায় যাওয়া গুরুর নিষেধ।
[তিথীডোরের ভয়ে অনেকবার রিভাইজ করলাম। তাও বানান ভুল থাকলে আলতো করে জানিয়েন। এটি একটি খাঁটি ব্লগরব্লগর। সাথে কিছু ছবি আছে অবশ্য। অন্যকিছুর স্বাদ খুঁজতে গেলে বিফল হতে পারেন। আগেই বলে রাখলাম ]
মার্কিন মুলুকে থ্যাঙ্কসগিভিং বলে একটা উৎসব আছে। যতটা বুঝি এটা আমাদের নবান্ন উৎসবের মতো। সারা দেশে এমনকি দেশের বাইরে এ উৎসব নিয়ে এক বিশাল যজ্ঞ হয় (অন্য দেশে অবস্থানরত সৈন্য সামন্ত) । এ উপলক্ষে অনেক স্টেইটে স্কুল-কলেজ (কলেজ বলতে এখানে বিশ্ববিদ্যালয় বোঝায়) এক সপ্তাহের বন্ধ দেয়।
নেহারুল বার বার জ্যামিতি বাক্স খুলে দেখে নিচ্ছিলেন, ভেতরে সবকিছু ঠিক আছে কি না। কাঁটাকম্পাস, চাঁদা, প্লাস্টিকের ছয় ইঞ্চি রুলার, পেন্সিল, পেন্সিলকাটুনি, পেন্সিলমুছুনি, প্রবেশপত্র, "আল্লাহু" লেখা একটা পিতলের ছোট্ট বোতাম। প্রতিবার জ্যামিতি বাক্স বন্ধ করার পর তাঁর মনে সন্দেহের একটা কাঁটা রুই মাছের ছোটো কাঁটার মতো ঘাই দিচ্ছে কেবল। সবকিছু কি নিয়ে এসেছেন তিনি? কোনো কিছু বাদ পড়েনি তো?
'বাংলাদেশের বুকে পুঁজিবাদ-সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী সর্বহারা শ্রেণীর রাজনৈতিক দল গনসংহতি আন্দোলন'র এক যুগ পুর্তি উপলক্ষে গনসংহতি আন্দোলনের প্রধান কমরেড জোনায়েদ সাকির বক্তব্য থেকে নিচের পর্যবেক্ষণগুলো টুকে রাখলাম। বক্তব্যটির ভিডিও ইউটিউবে পাওয়া যাচ্ছে নিচের লিঙ্কে-
বক্তার সার বক্তব্য- দেশ পরিচালনায় আওয়ামী লীগ = বিএনপি জোট। তিনি বলছেন, দেশের মানুষ আজ আওয়ামী লীগ জোট ও বিএনপি জোটের ক্ষমতা দখলের জ্বালানী। এরা বিপরীতে জোট-মহাজোটের রাজনৈতিক সহিংসতার বিরুদ্ধে গণ প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহবান জানিয়েছেন তিনি। ২০১৩ সালে দেশব্যাপী বিএনপি-জামাত-হেফাজতের তাণ্ডব, বিএনপি কর্মীদের হাতে জীবন্ত মানুষ পুড়ে দগ্ধ হওয়া এবং শিবির কর্মীদের বাসে পেট্রোল বোমা মারার সাথে ওই সময়কার আওয়ামী লীগকে এক সমীকরণে বেঁধে ফেলা ন্যায্য কী? এই সহজ সমীকরণকে আমরা কি বলতে পারি না, ধর্ষক আর ধর্ষিতা উভয়ে সমান দোষে দোষী?
ভেরেণ্ডকচাকে বাঁশের কঞ্চি দিয়ে শক্ত করে বেঁধে তৈরি হয় আটোসাটো বেড়া। তবুও মাঝে মাঝে ফোঁকর থেকে যায়। সেটা সাময়িক। এক মাসের মধ্যেই নানা রকম বুনোলতা উঠে ঠাঁস বুনোটের মতো আষ্টেপৃষ্ঠে বেঁধে ফেলে কচার বেড়াটাকে। নানা জাতের বুনোলতা। বেশির ভগের নাম জানি না, কিন্তু চিনি সব। কুমারিলতা, গুলষ্ণ, প্যাটেঙ্গার মতো অতিপরিচিত লতা ও যোগ দেয় সেই বুনোলতার মিছিলে। যখন ফুলে-ফলে শোভিত হয় এসব বুনোলতা, তখন সেই মেঠো বেড়ার কাছে কোথায় লাগে বাহারী উদ্যানের সৌন্দর্য।
মাঝে মাঝে যা শুনি, কিংবা যা পড়ি, তাতে মনে হয় কবি প্রজাতিটি বড়ই অদ্ভুত। ছোটবেলাতেও গুরুজনেরা হরহামেশাই কবিদের ব্যাপারে আমাদের সাবধান করে দিতেন। “বাড়ির উঠতি বয়সের ছেলেটা কিংবা মেয়েটা কবিতা লিখা শুরু করেছে”- খবরটা যেমন ভয়াবহ কোন প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের মত একটি পরিবারে আছড়ে পড়তে পারতো, তেমনি “কোন এক এলেবেলে কবির সাথে ডানপিটেটা ইদানিং ঘোরাঘুরি করছে”- এ খবরটাও “ইবোলা” আতঙ্কের তীব্রতায় আঘাত হানতে প
____________________________________________________
[justify]
সাড়ে এগারটা বাজে।
বারবার ঘড়ির দিকে চোখ চলে যাচ্ছে। বারটায় ক্লাস শেষ, মানে আমার ছুটি। ইস্কুলেরও। মানে আমি যেখানে পড়াই।