Archive - জ্যান 1970 - ব্লগ
November 5th
(দৈনিক বাংলা, জানুয়ারী ৮, ১৯৭২) 'বিচ্ছুদের' নেপথ্য কাহিনী - ফার্মগেট অপারেশন: পৌনে তিন মিনিটে শেষ: ১১ জন খতম
লিখেছেন শেহাব (তারিখ: বুধ, ০৫/১১/২০১৪ - ৭:৩১পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
- রাজনীতি
- দিনপঞ্জি
- ঢাকা
- মুক্তিযুদ্ধ
- স্মরণ
- স্মৃতিচারণ
- 'বিচ্ছুদের' নেপথ্য কাহিনী
- ক্র্যাক প্লাটুন
- জানুয়ারী
- তথ্য মন্ত্রণালয়ের জাতীয় দৈনিক আর্কাইভ
- দৈনিক বাংলা
- ১৯৭২
- সববয়সী
আরো ভাল রেজ্যুলশনে দেখতে হলে কি করতে হবে? রাইট ক্লিক করে ইমগুর লিংকে চলে যেতে হবে।
আগের পর্ব: সামনে লাল ট্রাফিকের সিগন্যাল
ইতিহাসপাতাল [পর্ব ৪]
লিখেছেন ওডিন (তারিখ: মঙ্গল, ০৪/১১/২০১৪ - ১১:০৬অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
ইতিহাসপাতাল মানে হচ্ছে - ইয়ে মানে যাকে বলে- হাসপাতালের ইতিহাস। ইতিহাসের হাসপাতাল ও হতে পারে। । আবার হয়তো এইটা পাতালেরর ইতিহাস। মানে ইতিহাসপাতাল ওইরকমই কিছু একটা আরকি। আসলে হাড় ভাঙ্গার হাসপাতালে নিজের হাড় ভেঙ্গে অন্যের হাড় জোড়া দেয়ার কাজ করার মাঝে মাঝে অনেক মজার মজার ব্যপারস্যপার ঘটে। ইতিহাসপাতাল সেইগুলোরই টুকরো গল্প। :)
November 4th
প্রথম আলোর ময়নাতদন্ত: জাতীয় চার নেতার জেলহত্যা বার্ষিকীর সংবাদ উপস্থাপন
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ০৪/১১/২০১৪ - ১২:১৩পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
- ব্লগরব্লগর
- দেশচিন্তা
- এজেন্ডা সাংবাদিকতা
- জাতীয় চার নেতার জেলহত্যা বার্ষিকী
- প্রথম আলো
- সাংবাদিকতা
- সববয়সী
আজ তেসরা নভেম্বর ২০১৪ তারিখে জাতীয় চার নেতার জেলহত্যা বার্ষিকীতে প্রথম আলোর প্রথম ও শেষ পাতার আধেয় বিশ্লেষণ করা হলো। যেখানে দেখা যাচ্ছে- প্রথম আলোর প্রথম পাতায় আটটি সংবাদ ও তিনটি বিজ্ঞাপন ছাপা হয়েছে। শেষের পাতায় সাতটি সংবাদ ও সাতটি বিজ্ঞাপন (প্রথম আলোর নিজেদের বিজ্ঞাপন ৫টি) ছাপা হয়েছে। এই জাতীয় দৈনিকটিকে আমরা দেখি বছরজুড়ে জাতীয় ও স্থানীয় রাজনীতিতে সৎ, যোগ্য, দক্ষ নেতৃত্বের খোঁজ করতে। রাজনীতির খোলনলচে পালটানোর আহ্বানও শোনা যায় এদের সম্পাদকীয় ভাষ্যে। দেশের সুশাসন ও গণতন্ত্রকামী একটি পত্রিকার জন্য এই আকাঙ্খা খারাপ কিছু নয়। কিন্তু, তাদের সেই আকাঙ্খা মার খায়, যখন দেখি বাংলাদেশের ইতিহাসের অন্যতম সেরা চার জাতীয় সৎ, যোগ্য, দক্ষ নেতৃত্বের নিষ্ঠুর হত্যাবার্ষিকীর দিন পেছনের পৃষ্ঠায় দায়সারা সিঙ্গেল কলাম ট্রিটমেন্ট দেয়া হয়।
November 3rd
কলা ছুইল্ল্যা দ্যাউ
লিখেছেন সুজন চৌধুরী (তারিখ: সোম, ০৩/১১/২০১৪ - ৬:০০পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
কলা বুজ্যাইয়া দ্যাউ।
‘আঁতাতো ভাই’ এবং ধামাচাপা তত্ত্ব
লিখেছেন আনু-আল হক [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০৩/১১/২০১৪ - ১:৫১পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
আঁতাত বিষয়টা স্বাধীন, সার্বভৌম বাংলাদেশের ইতিহাসের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে (খুব রোমান্টিক কল্পনাপিয়াসী হইয়া পইড়েন না আবার) জড়িত। এবং নিখিল বাংলায় এই বস্তুটির ‘ছোল ডিস্ট্রিবিউটর’ ছিলো বাংলার বামায়াতী (ঠিকই ধরসেন, জামায়াত এবং বাম-এর অভূতপূর্ব শংকর) মহল। ‘দি নিউ জামায়াত এন্ড সন্স (অব দ্য বিচেস?)’ নাম নিয়ে বিম্পি নামের নতুন দল যাত্রা (পালা) শুরু করার পর, ইনারাও বংশানুক্রমে এই তত্ত্বের সম্যক অংশীদার হইলেন।
"আংশিকভাবে" প্রমাণিত অভিযোগে ফাঁসির রায় দেয় কিভাবে!!
লিখেছেন অছ্যুৎ বলাই (তারিখ: রবি, ০২/১১/২০১৪ - ৬:৫৫অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
যুদ্ধাপরাধী মীর কাসেম আলীর বিরুদ্ধে রায়ের খবরে প্রথম আলো লিখেছে,
November 2nd
পদচিহ্নের শেষ ...
লিখেছেন শাহীন হাসান (তারিখ: রবি, ০২/১১/২০১৪ - ৫:২১অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
মৃত্যু এসে নাম লেখাবে
এ বনের প্রতিটি ফুল
প্রতিটি পাখি
বুনো-গন্ধ
কীট-পতঙ্গ
প্রজাপতি আর তোমাদের মাঝে
পৃথিবীর কোন খানে আমি আর নেই
তারপর শিশির ধোয়া রাত
পাতায় পাতায় জোনাকি
পৃথিবীকে সাজাতে যেয়ে
সহসা সাজিয়ে ফেলবে তোমাকেই
সমস্ত দু:খের হাত খুলে খুলে
অতৃপ্তির বাঁধন ছিঁড়ে ছিঁড়ে
আমি উঠে বসেছি, পরিপূর্ণ-আনন্দে!
তখন সময়
নি:চিন্তে মুছে ফেলেছে আমাদের পদচিহ্ন ...
২৬.১০.২০১৪
ও ময়ূর, পাখা মেলে দাও (২য় পর্ব)
লিখেছেন সুলতানা সাদিয়া [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০২/১১/২০১৪ - ৪:১৭অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
একটা সুইসাইড নোট লিখতে হবে। এতে যেমন দায় চাপানো যায়, তেমন এড়ানোও যায়। আইনের ছাত্রী হিসেবে আমি জানি, আমার ইচ্ছামৃত্যুতে দেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী হাসানকেই প্রথমে সব জিজ্ঞাসাবাদের সম্মুখীন হতে হবে। যদিও আমার পরিণতি বেছে নেয়ার সিদ্ধান্তহীনতায় সবচেয়ে বেশি ভূমিকা ছিল হাসানেরই। এই তো পরশু রাতে যখন স্টাডি রুমে এসে চেয়ারে বসে আছি আর জেল পেনে ডায়েরির ভাঁজে আঁকিবুকি করছি, হাসান পিছনে এসে দাঁড়িয়েছিল। আমাকে দ
আকাশঢাকা পাথুরে পর্বতগণঃ ফুরায় বেলা, ফুরায় খেলা
লিখেছেন রিক্তা [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০২/১১/২০১৪ - ৬:৩২পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
উত্তর আমেরিকার গ্রীষ্মে লঅঅম্বা বিকালের পর ঝপ করে মাঝরাত হয়ে যায়। হোটেল রুমে ফিরতে ফিরতে ঝিঁঝিঁ ডাকা রাত নেমে এলো। জানালার ঘুঁটঘুঁটে অন্ধকার দেখে মন কেউ নেই কিছু নেই লাগতে লাগতেই ঘুমের রাজ্যে ডুব দিলাম। পরের দিন সকালেও যথারীতি জানালায় উঁকি দিয়ে হরিণ খোঁজা; ওয়াশরুম এর ভেতর থেকে ওগো শুনছো বলে হাঁক দিয়ে দরজা খোলানো; কটকটে লাল লিপস্টিপ দিয়ে সকালের নাস্তা খেতে নামা; স্ক্রাম্বলড এগ, টোস্ট, জ্যাম জেলি, ফ্রুটস, জ্যুস,হোম ফ্রাই, আর মন মাতানো সুগন্ধের রোস্টেড কফি দিয়ে ঠেসে নাস্তা করে তোড়জোড় করে ল্যাগেজ নামানো শুরু করলাম। ঝকঝকে সকালের রোদে ফিরে যাওয়ার বিষন্নতা আর স্বস্তির চনমনে গন্ধ।