Archive - জ্যান 1970 - ব্লগ
বুদবুদ -১
লিখেছেন শিশিরকণা (তারিখ: শনি, ০১/১১/২০১৪ - ১২:৫৮অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
অনেকদিন কিছু লিখি নাই। মাথায় ছুটে বেড়ানো এলোমেলোচিন্তাগুলিকে গুছিয়ে একটা প্যারাগ্রাফে বঁধার মতো স্থবিরতাও যদি মস্তিষ্ক আমায় অনুকম্পা করতো, হয়তো খসড়া অন্তত করতে পারতাম। কিন্তু সে আশা বৃথা। টুকিটাকি ভাবনা গুলো যেন বুদবুদ। বড় করতে গেলেই ঠুস ঠাস ফেটে যায়। নেহায়েত দু তিনটাকে যদি ব্লগের পাতায় এনে ফেলতে পারি, মন্তব্যে আলোচনায় হয়ত আরেকটু সমৃদ্ধ হতে পারে। এইসব আলগা ভাবনা অবজার্ভেশন কে এক সুতোয় বাঁধতে সিরি
October 31st
তাজউদ্দীনদের জন্য অশ্রুজল
লিখেছেন শেহাব (তারিখ: শুক্র, ৩১/১০/২০১৪ - ৩:৫৮অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
- রাজনীতি
- চিন্তাভাবনা
- ঢাকা
- দেশচিন্তা
- মুক্তিযুদ্ধ
- স্মরণ
- স্মৃতিচারণ
- ইতিহাস
- জেল হত্যাকাণ্ড
- তথ্য মন্ত্রণালয়ের জাতীয় দৈনিক আর্কাইভ
- তাজউদ্দীন
- সম্পাদকীয়
- ১৯৭৫
- ৩রা নভেম্বর
- সববয়সী
সামনে তো ৩রা নভেম্বর আসছে। ১৯৭৫ সালের এইদিনে আমাদের জাতীয় চার নেতাকে জেলের মধ্যে গুলি করে মেরে ফেলা হয়েছিল। আমাদের গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভ সংবাদপত্রগুলোর সম্পাদকীয়তে এ নিয়ে তারপরের কয়েকদিনে কী প্রতিক্রিয়া ছিল?
৪ থেকে ৬ই নভেম্বর পর্যন্ত পত্রিকাগুলো দেখলে জানা যায় মাত্র একবার একটি পত্রিকায় সুশীল টাইপ একটি সম্পাদকীয় এসেছিল। ৭ই নভেম্বর থেকে যেহেতু আবার দেশের পরিস্থিতি পরিবর্তিত হয় সেদিন বা এর পরে যদি না এসে সেটা না হয় মাফ করা যায়। কিন্তু তার আগে যে বড় বড় পত্রিকার সম্পাদকরা এটি নিয়ে টুঁ শব্দটিও করলেন না এটি তো দেশের সাংবাদিকতা চর্চার ইতিহাসে একটি বড় কলংক। আজকে যখন প্রথম আলোর মতিউর রহমান বা ডেইলী স্টারের মাহফুজ আনামের দ্বিচারিতা আমরা দেখি তখন কি খুব বেশি অবাক হওয়া উচিৎ? তারা যে উত্তরাধিকার বহন করছেন সেটি কী খুব গৌরবজনক?
নিচে নিউজক্লিপগুলোতে আমি সম্পাদকীয়গুলো দিলাম। যেসব পত্রিকার কথা বলা হচ্ছে তাদের সম্পাদকরা ছিলেন নুরুল ইসলাম পাটোয়ারী (দৈনিক বাংলা), আনোয়ার হোসেন (ইত্তেফাক), ওবায়দুল হক (অবজারভার) ও এনায়েতউল্লাহ খান (বাংলাদেশ টাইমস)।
৪ঠা নভেম্বর, ১৯৭৫
এদিন কোন পত্রিকার সম্পাদকীয়তেই জেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে কিছু বলা হয় নি। সেদিন অবশ্য সংবাদ হিসেবেও এটি পত্রিকাগুলোতে আসেনি।
October 30th
অহেতুক
লিখেছেন তিথীডোর (তারিখ: বিষ্যুদ, ৩০/১০/২০১৪ - ১২:২০অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
[justify]
ঘুম তাড়ানোর টোটকা হিসেবে ১৫ মিনিটের মধ্যে ঝড়ের বেগে লেখা। গালমন্দ বেশি খেলে হয়তো আবার ঝড়ের বেগে মুছেও দিতে পারি।
কী আছে জীবনে, কন? :)
___________________________________
[right]'Death really did not matter to him but life did,
and therefore the sensation he felt when they gave their decision
was not a feeling of fear but of nostalgia...'
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে, আসুন ফুঁ দেই ঘরে ঘরে!
লিখেছেন সাক্ষী সত্যানন্দ [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ৩০/১০/২০১৪ - ৭:২০পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
খন্দকার ঘাঁটতে ঘাঁটতে হয়রান হয়ে গেছি। তাই একটু বেতালের ব্লগর-ব্লগর। সামনে হরতালের ছুটি আছে, তখন নাহয় বকেয়া আদায় করে দেব। আজকে সুকুমার রায়ের জন্মদিবসে একটু গুরুভক্তি দেখাব ভাবছিলাম। কিন্তু আল-বদর প্রধান নিজামী’র রায়ের আনন্দে সব হ-য-ব-র-ল হয়ে গেল। তাই এই আবোল-তাবোল লেখা। এটি একান্তই ব্যাক্তিগত স্মৃতিচারণ। স্মৃতির সাথে বিজ্ঞান কিংবা ইতিহাস মেশাতে আসবেন না। বেশি মেশামেশির অভ্যাস থাকলে ব্লেন্ডারে আবেগের সঙ্গে যুক্তি মেশান।
October 29th
নিজামীর জন্য জামাই আদর : ২৭শে মে, ১৯৯১ সাল
লিখেছেন শেহাব (তারিখ: বুধ, ২৯/১০/২০১৪ - ৩:৫১অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
- রাজনীতি
- ঢাকা
- আলোকচিত্র
- দেশচিন্তা
- মুক্তিযুদ্ধ
- স্মরণ
- স্মৃতিচারণ
- ইতিহাস
- আলবদর
- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
- তথ্য মন্ত্রণালয়ের জাতীয় দৈনিক আর্কাইভ
- মতিউর রহমান নিজামী
- মনিরুজ্জামান মিঞা
- যুদ্ধাপরাধী
- রাজাকার
- সববয়সী
১৯৯১ সালের ২৭শে মে যুদ্ধাপরাধী মতিউর রহমান নিজামী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর মনিরুজ্জামান মিঞার আমন্ত্রণে ক্যাম্পাসে গিয়ে ধোলাই খেয়েছিল। ভাবলাম সেদিনের নিউজ ক্লিপগুলো দিয়ে রাখি।
দৈনিক বাংলা
রবীন্দ্রস্মৃতি বিজড়িত বলধা গার্ডেনে
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ২৯/১০/২০১৪ - ২:৫৪অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
আজি হতে কত বর্ষ আগে?
সার্ধশতবর্ষ তো অবশ্যই।
১৮৯৮ সালে বঙ্গীয় প্রাদেশিক সম্মেলনে যোগ দিতে এসেছিলেন তিনি। অবিভক্ত ভারতবর্ষের প্রেক্ষাপটে রচিত 'ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন' নাট্যের একটি অঙ্কের পার্শ্বচরিত্র হিসেবে এসেছিলেন প্রথমবার।
দ্বিতীয়বার ১৯২৬ সালে।
বুনো পশ্চিমঃ মৃত্যু উপত্যকা-১
লিখেছেন Sohel Lehos [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২৯/১০/২০১৪ - ২:৫৪অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
ভূমিকাঃ
কখনও ভ্রমণ কাহিনী লিখিনি। আমার দৌড় দুই-একটা ফুচকা টাইপের গল্প লেখা পর্যন্ত। সচলে দেখি অনেকেই সুন্দর করে ভ্রমণ কাহিনী লেখেন। পড়ে বেশ আনন্দ পাই। সপ্তাহ খানেক আগে আমেরিকার পশ্চিম অংশের বিস্তীর্ণ এলাকার পাহাড়-পর্বত, এবং মরুভূমি দাবড়িয়ে এসে পেটের ভেতর ভ্রমণ কাহিনী লেখার তীব্র ইচ্ছা মোচড় দিয়ে উঠল। বাথরুম পর্ব শেষ করে দৌড়ে এসে টেবিলে আধুনিক কাগজ কলম মানে ল্যাপটপ নিয়ে বসলাম। যেহেতু এ ব্যাপারে আমি একেবারেই নবীন তাই আশা করছি আমার এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা কেউ ক্ষমা অসুন্দর (!) দৃষ্টিতে দেখবেন না।
October 28th
(দৈনিক বাংলা, জানুয়ারী ৬, ১৯৭২) 'বিচ্ছুদের' নেপথ্য কাহিনী - সামনে লাল ট্রাফিকের সিগন্যাল
লিখেছেন শেহাব (তারিখ: মঙ্গল, ২৮/১০/২০১৪ - ৩:০২অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
- রাজনীতি
- দিনপঞ্জি
- ঢাকা
- দেশচিন্তা
- মুক্তিযুদ্ধ
- স্মরণ
- স্মৃতিচারণ
- 'বিচ্ছুদের' নেপথ্য কাহিনী
- ক্র্যাক প্লাটুন
- জানুয়ারী
- তথ্য মন্ত্রণালয়ের জাতীয় দৈনিক আর্কাইভ
- দৈনিক বাংলা
- ১৯৭২
- সববয়সী
আরো ভাল রেজ্যুলশনে দেখতে হলে কি করতে হবে? রাইট ক্লিক করে ইমগুর লিংকে চলে যেতে হবে।
আগের পর্ব: স্টেট ব্যাঙ্ক অপারেশন
October 27th
নোবেল শান্তি পুরস্কারঃ প্রেক্ষিত এবং বিতর্কঃ পর্ব ২
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২৭/১০/২০১৪ - ১:২৭অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
নোবেল শান্তি পুরস্কারঃ প্রেক্ষিত এবং বিতর্ক (পর্ব ১)
প্রথম পর্বে আমরা দেখেছি নোবেল শান্তি পুরস্কারের প্রেক্ষাপট, আলফ্রেড নোবেল প্রদত্ত শর্তাবলী, এবং এর ব্যাখ্যা। নোবেল শান্তি পুরস্কার কমিটির গঠন, এবং এই পুরস্কারের রাজনীতিকিকরণ এবং বানিজ্যিকিকরণ নিয়ে Heffermehl-এর আলোচনার সারাংশ হবে এই পর্বের বিষয়বস্তু।