সাহায্য চাওয়াটা জানানো একটা সাধারণ সমস্যা। কিছু কারণে সাহায্য চাইতে বা সাহায্য না নেয়ার কথা বলতে অনেক লোকেরই খুব অসুবিধা হয়। যদিও সবারই এ রকম অসুবিধা হয় তবু যাদের পুরনো অসুখ আছে তাদের ক্ষেত্রে এ সমস্যা বেশি দেখা যেতে পারে।
সাহায্য চাওয়াটা অনেকের জন্য মানসিকভাবে কষ্টের। যেকাজ আগে আমরা করতে পারতাম এখন তা করতে পারিনা এটা সম্ভবত: আমরা সহজে মেনে নিতে পারি না। যদি এটাই কারণ হয় তবে আপনার অনুরোধকে অহেতুক লম্বা করবেন না: "আমি দু:খিত যে আপনার কাছে এ
ধরুন, আপনাকে কেউ একজন সাহায্য করার জন্য বললো। সাথে সাথে "হঁ্যা" বা "না" বলে দেয়াটা উচিত হবে না। এরকম অনুরোধের প্রতি সাড়া দেয়ার আগে সাধারণত: আমরা আরো কিছু তথ্য জানতে চাই।
যদি অনুরোধে সাড়া দেয়ার জন্য যথেষ্ট তথ্য না থাকে তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আমাদের প্রাথমিক অনুভূতি হয় না-বাচক। এইমাত্র আমরা একজন লোকের বাড়ি বদলানো নিয়ে আলোচনা করলাম, এটা একটা ভালো উদাহরণ। "বাড়ি বদলাতে সাহায্য করুন" বলতে উপরের তলায় আসবাবপত্র উঠানো থেকে শুরু করে খাওয়ার জন্য পিজা ন
ধরুন, আপনাকে কেউ একজন সাহায্য করার জন্য বললো। সাথে সাথে "হঁ্যা" বা "না" বলে দেয়াটা উচিত হবে না। এরকম অনুরোধের প্রতি সাড়া দেয়ার আগে সাধারণত: আমরা আরো কিছু তথ্য জানতে চাই।
যদি অনুরোধে সাড়া দেয়ার জন্য যথেষ্ট তথ্য না থাকে তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আমাদের প্রাথমিক অনুভূতি হয় না-বাচক। এইমাত্র আমরা একজন লোকের বাড়ি বদলানো নিয়ে আলোচনা করলাম, এটা একটা ভালো উদাহরণ। "বাড়ি বদলাতে সাহায্য করুন" বলতে উপরের তলায় আসবাবপত্র উঠানো থেকে শুরু করে খাওয়ার জন্য পিজা ন
এটা সম্ভবত: যোগাযোগ করার ক্ষেত্রে সবচে বেশি জরুরি দক্ষতা। আমরা বেশিরভাগ মানুষ কথা ভালো শোনার চেয়ে ভালো বলতে পারি। আরেকজন লোক কি বলছে বা কিরকম অনুভব করছে তা আমাদের আসলে শোনা উচিত। অন্যের কথা কথা শোনার বদলে বেশিরভাগ লোকজন আগেই জবাব তৈরি করে ফেলেন। ভালো করে অন্যের কথা শোনার ক্ষেত্রে কয়েকটা লেভেল রয়েছে।
1. শব্দগুলো শুনুন এবং গলার স্বর ও দেহের ভাষা খেয়াল করুন। কোনো সমস্যা থাকলে কখনও কখনও কথা বলতে শুরু করা বেশ কঠিন। অনেক সময় কথার মধ্যের শুধু শব্
এটা সম্ভবত: যোগাযোগ করার ক্ষেত্রে সবচে বেশি জরুরি দক্ষতা। আমরা বেশিরভাগ মানুষ কথা ভালো শোনার চেয়ে ভালো বলতে পারি। আরেকজন লোক কি বলছে বা কিরকম অনুভব করছে তা আমাদের আসলে শোনা উচিত। অন্যের কথা কথা শোনার বদলে বেশিরভাগ লোকজন আগেই জবাব তৈরি করে ফেলেন। ভালো করে অন্যের কথা শোনার ক্ষেত্রে কয়েকটা লেভেল রয়েছে।
1. শব্দগুলো শুনুন এবং গলার স্বর ও দেহের ভাষা খেয়াল করুন। কোনো সমস্যা থাকলে কখনও কখনও কথা বলতে শুরু করা বেশ কঠিন। অনেক সময় কথার মধ্যের শুধু শব্
হতে পারে আপনার সময় নাই, আপনি রান্না করতে অপছন্দ করেন, অথবা গ্রোসারি কিনতে যাওয়া বা খাবার বানানোর মত শক্তি নাই, সেক্ষেত্রে হয়তো আপনার বাইরে খাওয়া উচিত। যদি আপনি জানেন কোন খাবারগুলো খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো তাহলে বাইরে খাওয়া খারাপ নয়।
বাইরে খাওয়ার বিষয়ে কিছু পরামর্শ:
1 রান্নার পদ্ধতি ও খাবারের ধরনে বৈচিত্র্য আছে এবং এসব বিষয়ে ফ্লেঙ্বিল এমন রেস্টুরেন্ট বেছে নিন। যদি আপনি যেরকম খাবার খেয়ে অভ্যস্ত তার থেকে রেস্টুরেন্টের ডিশ আলাদা হয় বা
হতে পারে আপনার সময় নাই, আপনি রান্না করতে অপছন্দ করেন, অথবা গ্রোসারি কিনতে যাওয়া বা খাবার বানানোর মত শক্তি নাই, সেক্ষেত্রে হয়তো আপনার বাইরে খাওয়া উচিত। যদি আপনি জানেন কোন খাবারগুলো খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো তাহলে বাইরে খাওয়া খারাপ নয়।
বাইরে খাওয়ার বিষয়ে কিছু পরামর্শ:
1 রান্নার পদ্ধতি ও খাবারের ধরনে বৈচিত্র্য আছে এবং এসব বিষয়ে ফ্লেঙ্বিল এমন রেস্টুরেন্ট বেছে নিন। যদি আপনি যেরকম খাবার খেয়ে অভ্যস্ত তার থেকে রেস্টুরেন্টের ডিশ আলাদা হয় বা
যারাই ওজন কমাতে চেষ্টা করেন তারা খুব দ্রুত এটা করতে চান। এটা একটা কঠিন কাজ। যদিও এক বা দুই সপ্তাহের মধ্যে 5 থেকে 10 পাউন্ড (2-5 কেজি) কমানো সম্ভব কিন্তু এই ভাবে এটা অনেক দিন চালিয়ে যাওয়া সম্ভব নয় এবং তা স্বাস্থ্যের জন্যও ভালো নয়। দ্রুত ওজন কমা মানে হচ্ছে পানি কমা। এটা খুব বিপদজনক হতে পারে, কারণ পানি বের হয়ে শরীর পানিশূন্য হয়ে যেতে পারে। এর সাথে আপনার হয়তো মাথাব্যথা, মাথা হালকা লাগা, ক্লান্তি এবং ঘুম কম হতে পারে। নিজে নিজে এটা করার চেয়ে অন্য একটা
যারাই ওজন কমাতে চেষ্টা করেন তারা খুব দ্রুত এটা করতে চান। এটা একটা কঠিন কাজ। যদিও এক বা দুই সপ্তাহের মধ্যে 5 থেকে 10 পাউন্ড (2-5 কেজি) কমানো সম্ভব কিন্তু এই ভাবে এটা অনেক দিন চালিয়ে যাওয়া সম্ভব নয় এবং তা স্বাস্থ্যের জন্যও ভালো নয়। দ্রুত ওজন কমা মানে হচ্ছে পানি কমা। এটা খুব বিপদজনক হতে পারে, কারণ পানি বের হয়ে শরীর পানিশূন্য হয়ে যেতে পারে। এর সাথে আপনার হয়তো মাথাব্যথা, মাথা হালকা লাগা, ক্লান্তি এবং ঘুম কম হতে পারে। নিজে নিজে এটা করার চেয়ে অন্য একটা
এটা খুব হতাশার এবং একটা ধাঁধা। বিশেষ করে যখন আপনি স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খাচ্ছেন এবং কাজকর্মও করছেন। কিন্তু এটা সাধারণত: ঘটেই থাকে এবং এর মানে হচ্ছে আপনার শরীর নতুন ধরনের ক্যালরি গ্রহণ ও কাজকর্মের বিষয়ে অভ্যস্ত হয়ে গেছে। যদিও আপনার প্রথমেই মনে হবে আপনার ক্যালরি গ্রহণের মাত্রা আরো কমিয়ে দিতে, কিন্তু এতে মনে হয় কাজ হবে না এবং এটা অস্বাস্থ্যকর হতে পারে। মনে রাখবেন, আপনি এমন পরিবর্তন চান যা নিয়ে আপনি ভালোভাবে বেঁচে থাকতে পারবেন।
এক, দুই, বা এমনক