ফেব্রুয়ারীর তিন তারিখ এটিন নিউজের এক অনুষ্ঠানে ডেইলিস্টার সম্পাদক মাহফুজ আনামের তথাকথিত ‘স্বীকারোক্তি’ কিংবা ‘ভুল স্বীকার’ এক-এগারোর সম্ভাব্য কুশীলবদের বিতর্ককে আবার সামনে নিয়ে এসেছে। সেই সময়ের ছোটখাট কিছু খবরের বিশ্লেষণ করার চেষ্টা করা যাক।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সূত্রমতে [১,২] একাত্তরের মার্চের শুরুতে বঙ্গবন্ধু বিদেশী সংবাদদাতাদের "অফ দ্যা রেকর্ড" বলেছিলেন রবিবারের মিটিংয়ে (৭ মার্চ) তাঁর বক্তব্যে যা থাকবে তা অনেকটাই স্বাধীনতার ঘোষণার মত। পাকিস্তান দূতাবাস থেকে ওয়াশিংটনে পাঠানো বিভিন্ন রিপোর্টে আকাশপথে (সি-১৩০, পাকিস্তান এয়ারলাইনস) এবং জলপথে পশ্চিম পাকিস্তান থেকে পূর্ব পাকিস্তানে সৈন্যদল আসার ভাসাভাসা খবর আসছিল। হোয়াইট হাউসের সিচ্যুয়
যথেষ্ট পরিমাণ পোলা-শালা-ভাই-ভাতিজা-শ্বশুর-সম্বন্ধি না থাকলে রাজাগো পক্ষে বড়ো রাজা হওয়া তো দূরের কথা নিজের রাজ্যে নেংটি সামলাইয়া টিকা থাকাই কঠিন। রাজা দশরথ এক বাপের এক পোলা। মা ইন্দুমতি যেমন না দিছেন আর কোনো সন্তানের জন্ম তেমনি বাপ অজ না করছেন আর কোনো বিবাহ। রাজত্বের লাইগা দরকারি আত্মীয়-স্বজনের অভাব পুরনের লাইগা তাই অজ-ইন্দুমতীর পোলা দশরথ সাড়ে তিনশোখান বিবাহ কইরা বহুত শালা-সম্বন্ধি-শ্বশুর সংগ্রহ কর
প্রিয় সচল,
সচলায়তনের ব্লগার কৌস্তুভ অধিকারী অতি সম্প্রতি চুল পেকে যাবার জন্য দায়ী একটি জিন IRF4 চিহ্নিত করেছেন। এই উপলক্ষ্যে আমরা কৌস্তুভের একটা সাক্ষাৎকার গ্রহণ করেছি। সাক্ষাৎকারটি পোস্টে সংযুক্ত ইউটিউব লিংক থেকে দেখতে পারবেন।
তিন প্রহরের বিলের মাঝির কথা
সুনীল আমাকে নিয়ে আক্ষেপ করেছিল।
আমি রান্না ভালোবাসি। দুধরনের মানুষের মাঝে আমি সে ধরনের যারা শুধুই বেচে থাকার জন্য রান্না করে না। ক্লান্তিকর দিনের শেষে গান চালিয়ে জৈবিক তাড়না নিবৃত্তির লক্ষ্যে যে শুধু চুলোয় কিছু চাপিয়ে দেয়া সেরকম নয়। রান্না একটি শিল্পচর্চা, নৈপুণ্য আর বিজ্ঞানের এক সমন্বয় হিসেবেই বেছে নিয়েছি একে। ক্রোধ আর হতাশা গুলোকে ধারালো ছুরি দিয়ে ফালি ফালি করে কেটে সেখানে কষ্টগুলোকে মিশিয়ে হৃদয়ের উষ্ণতায় তৈরী করি আমার কাঙ্খিত
লাওয়াছড়ার বনের এক সরু ঝিরির দুই ধারে নিরব বসে আছি আমরা, আমরা বলতে মানবসঙ্গী কেবল বন্ধু সায়েম চৌধুরী যে ৪০ গজ দূরে ঝিরিটি যেখানে বাক নিয়ে বনের গহনে সেধিয়ে গেছে সেই কোণে বসে অধীর আগ্রহে প্রতীক্ষা করছে এক বিরল পাখির, যার নাম লম্বাঠোঁট-দামা। অত্যন্ত লাজুক আমাদের এই পালকওয়ালা বন্ধুটি, টানা কয়েক ঘণ্টা মূর্তির মত নট নড়নচড়ন অবস্থা থাকলে হয়ত আমাদের কৃপা করে সে বেরোতেও পারে ঝিরির জলের আশেপাশে খাবারের সন্ধান