“There are two tragedies in life. One is to lose your heart's desire. The other is to gain it.”― George Bernard Shaw, Man and Superman
মানুষের প্রেম যে খালি মানুষের সাথে হয়--এমন না।
সচল থাকেন, সচল রাখেন।
পাহাড়ের যে রহস্য- সেটা অন্য সব রহস্যের থেকে আলাদা।
সর্বশেষ ইমনের করা কাজ দেখেছিলাম আমাদের বসার ঘরের টিভিতে, সেটা ছিল আরএময়াইটি-র ফিল্ম কোর্সের জন্যে ওর বানানো একটা শর্ট ফিল্ম। ইমন আর তন্বীর মেলবোর্নে থাকাকালীন একটা বছর আমাদের জন্যে উল্লেখযোগ্য একটা সময় হয়ে থাকবে আজীবন, সেটা নিয়ে লিখেছি আগে এখানেই, নাম ছিল ‘গগন আজ দেশে ফিরছে”। সে দিন সকাল বেলা আমাদের বাসায় বসে দুইজনে ব্যাগ গোছাচ্ছে, আর পাশের ঘরে বসে আমি ভীষণ মন খারাপ করে লিখে চলেছি সেই ব্লগ, অতঃপর রাতে যখন ওদের প্লেনে তুলে দিয়ে আসলাম, মনে আছে তারপরের অনেকগুলো দিন আমার আর তিথি-র চারপাশ জুড়ে ছিল একটা অদ্ভুত শূন্যতা।
সেই প্লেন উড়ে চলে যাবার বছর চারেক বাদেই যে আমি আবু শাহেদ ইমনের পরিচালিত সিনেমা বড় পর্দায় দেখার জন্যে এই মেলবোর্নেরই এক সিনেমা হলের টিকেটের লাইনে দাঁড়াবো, সত্যি বলছি, এই কথা সেদিন ঘুর্নাক্ষরেও ভাবিনি!
[justify]আমার সেজ মামা আমাদের বাড়িতে বেড়াতে এলে আমি রীতিমতো ভয়ে কুঁকড়ে থাকতাম। কারণটা হল মামার চোখে পরা মাত্রই মামা নানাভাবে প্রমাণে চেষ্টা করতেন যে ছাত্র হিসেবে আমি খুবই নিম্নপদস্থ। কারক, সমাস, ক্রিয়া-পদ এসব নিয়ে নিরন্তর প্রশ্ন তো করতেনই, মাঝে মাঝে আবার বলতেন তার হটাৎ মনে আসা কোনও বিষয়ে ইংরেজিতে ক’পাতার রচনা লিখতে। বলাই বাহুল্য তাত
হর্নবিল উৎসবের চোখ জুড়ানো শতাধিক পার্ফমেন্সের একটি
এক. ভিসা, নাগাল্যান্ড, হর্ণবিল উৎসব ও আমরা পর্যটক কতিপয়
[img]DSC_1855 by Shamimur Rahman, on Flickr[/img]
দত্তবাড়ীর দুর্গা পুজা।
আমাদের শৈশব ও কৈশোরের নায়ক তিন গোয়েন্দা। হাল্লো কিশোর বন্ধুরা, আমি রকি বীচ থেকে বলছি! আজ তারা কোথায়? কী করছেন? কেমন আছেন? আমরা খোঁজ নিয়েছি সম্প্রতি। লিখছেন অমুক রাশেদ-- লস এঞ্জেলেস থেকে।