[justify]প্রবীর সিকদারকে জেলহাজতে নেওয়া হয়েছে। পুলিশ দশ দিনের রিমান্ড চাইলে সেই আবেদনের শুনানীর তারিখ নির্ধারণ করে তাঁকে জেলে পাঠান আদালত। আজ এই শুনানী হবে।
The most dramatic of Mom’s lessons, came one Sunday afternoon. One of our cats was behaving in an odd way. Mom had us all sit down by the cat while she explained the process of birth. After all the kittens has slipped safely out of the mother cat, Mom explained in great detail the wonder of life.from A Child Called 'It'
লিস্ট থেকে আরেকটি নাম খসে গেছে এক সপ্তাহ পেরিয়ে গেল – নীলয় নীল (নীলাদ্রি চট্টোপাধ্যায়)। এ খবরের রেশ এর মধ্যে কেটে গেছে এবং আমরা আমাদের সাদামাটা দৈনন্দিন কাজে মনোনিবেশ করেছি। সেলফি কিংবা নামী রেস্টুরেন্টে দ্বিপ্রহরের কিংবা সান্ধ্য ভোজের ছবি আপ্লোড দিচ্ছি। প্রত্যেক এক্টিভিস্ট ব্লগারের হত্যাকাণ্ডের পর এরিমধ্যে অনেক লিখালিখি হয়েছে। দুঃখজনকভাবে এ ধরণের অপরাধ দমন প্রক্রিয়া কিংবা সামাজিক এ দূর্যোগ পরিস্থ
কবি চন্দ্রাবতীর নাম শুনি সেই ছোটবেলাতেই। আমাদের কিশোরগঞ্জে “শুরূক” নামে একটা সাপ্তাহিক পত্রিকা চালু ছিল (এখন বন্ধ)। আমার জীবনের প্রথম লেখা এই পত্রিকাতেই ছাপা হয়েছিল। যেই সংখ্যায় আমার লেখাটি ছাপা হয় সেই সংখ্যাতেই চন্দ্রাবতীর উপর একটা প্রবন্ধও ছাপা হয়েছিল। চন্দ্রাবতীর সাথে সেই আমার প্রথম পরিচয়।
[justify]আমার প্রথম বাইক ছিলো এস এস সি পরীক্ষায় প্রাপ্ত বৃত্তির টাকায় কেনা। ষোলশ টাকার ফনিক্স, কেনার সময় চাইনিজ ভাবলেও পরে জেনেছি এই সাইকেল দেশেই তৈরি হয়, তেঁজগায় এদের ফ্যাক্টরি একসময় ল্যান্ডমার্ক ছিলো। নিকেতনে ঢোকার প্রথম গলি আর জিএমজির মোড়ের মাঝামাঝি “বাংলাদেশ সাইকেল ফ্যাক্টরী” রিকশাওয়ালাদের কাছে ঐ সময়ের একমাত্র ল্যান্ডমার্ক।
প্রেম এসে ফিরে ফিরে যাচ্ছে, বিষাদও
শোনাতে চাইছে তার সকরুন সুর
আর আমি বসে দুর-বহুদুর
যা কিছু সব টের পাচ্ছি
তবু রোজকার মতো খাচ্ছি-দাচ্ছি-ঘুমাচ্ছি।
প্রেম জানে,
আমার আছে নিজস্ব একটা ঘর
তবু সে সামলাইতে কয় পর
আমারে আকৃষ্ট করতে চায় ভোগে
সে জানে, আমি বি-বাহিত রোগে
আক্রান্ত হয়ে আছি,
বিষাদের কাছাকাছি।
প্রেমরে বলি, আমি কিন্তু ভোগবাদি নই
(যদিও সে সুযোগ এখন আর কই?)
ডিভিডি প্লেয়ার এ মৃদু সুরে বেজে উঠল রবীন্দ্রসঙ্গীত। তুমি কি কেবলই ছবি ----। আসাদের জন্য । নাপিত আসাদের চুলে কাঁচি ছোঁয়ানোর সাথে সাথে শুরু হল গানটা । তার পছন্দের দাম আছে । আগে এমনটা হত না। আসাদকে দেখলেই সে মোবাইল ফোনে ডাকত,” নিতাই দা, তোমার কাস্টমর।“
বঙ্গবন্ধুকে মেরে ফেলার পরের দিন বিভিন্ন পত্রিকার সম্পাদকরা যেসব সম্পাদকীয় লিখেছিলেন সেগুলো হল বিশ্বাসঘাতকতার এক একটি অনুপম নিদর্শন। বাংলাদেশের সাংবাদিকতার ইতিহাসে এর চেয়ে কলংকিত অধ্যায় মনে হয় নেই। আমি এই লেখায় কয়েকটি সম্পাদকীয় আর তার সম্পাদকদের নামগুলো দিয়ে দিচ্ছি।
যদি কেউ এখনও বেঁচে থাকে আমি মনে করি জাতির সাথে তাদের বোঝাপড়ার এটাই সময়।
দৈনিক ইত্তেফাক
সম্পাদক: নুরুল ইসলাম পাটোয়ারী
[justify]
২০০৬ বিশ্বকাপ আসন্ন। আতাতুর্ক স্কুল হোস্টেল।