সময়টাই অসহিষ্ণুতা, নিষ্ঠুরতা আর সহিংসতার। অবশ্য আমার জানাশোনা ততটা বেশি নয় যতটা বেশি হলে নির্দ্বিধায় বলা যেতে পারত এ সময়টাই ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি অসহিষ্ণু কি না। তুলনার বিচারে তাই যাচ্ছি না আর এই লেখাটা অসহিষ্ণুতা আর সহিংসতার বিশদ বিবরণও নয় বরং মানুষের নিত্যদিনের আচরণ, অসহিষ্ণুতা, নিষ্ঠুরতার প্রকাশের সাথে শিশুমনের সম্পর্ক নিয়ে। শিশুমন বা শিশুর বেড়ে ওঠা নিয়ে আমার পড়ালেখা নেই, এ লেখাটি বস্তুত লিখছি ন
সচলায়তন নীতিমালার দ্বিতীয় ধারায় ফেইসবুকে প্রকাশিত লেখা গুলো সর্ম্পকে নিম্নোক্ত নিয়মটি সংযুক্ত করা হলো।
“টুকু... টুকুটু... এই কুটু...”
দুষ্টু পাখিটা আবার ডেকে উঠলো।
এবার মনে হলো মাথার ঠিক উপরে। ছেলেটা পাখিটাকে খোঁজে।
ঝিরি ঝিরি বাতাসে পাতাগুলো দুলছে। পাখিটার দেখা নেই। “টুটুটুটুটু কুকুকুকু।” আবার ডাক। এবার আরেক জায়গা থেকে। একটু দুরে। সেই প্রথম দিন থেকে পাখিটা ওর সাথে লুকোচুরি খেলছে। সকাল-দুপুর-সন্ধ্যা। ওর নাম ধরে ডেকেই যাচ্ছে, কিন্তু দেখা দিচ্ছে না।
“হতচ্ছাড়া!” বকে ওঠে ছেলেটা।
সত্যব্রত মাঝি। মাঝির পুরো নাম। সবার কাছে ও মাঝি বা মাঝিদা এসব নামেই পরিচিত। আজ উইক এন্ড। ও দেরী করে ঘুম থেকে ওঠেনা। জীবন টা শুরু করেছিল চাটারড ফার্মে কাজ দিয়ে। অনেক জাগায় ঘুরতে হয়েছে। ধরতে হয়েছে ভোরের ট্রেন। তাই সকালে ওঠা ওর বরাবরের অভ্যেস। আজ ও সকাল সকাল উঠে পড়েছে। আট টার মধ্যে স্নান ও সারা। কিন্তু সকাল থেকেই ওর কাল রাতের অভিজ্ঞতা টা মন থেকে যাচ্ছে না। মনে হচ্ছে ও কি কাল স্বপ্ন দেখেছিল। নাহঃ। ব
মানুষ কেন অন্যকে নির্যাতন করে? নির্যাতনকারীরা অপরের উপর কর্তৃত্ব করা, শক্তি দেখানো বা নিয়ন্ত্রণকারী একটি মনোভাব পোষণ করে এবং মানসিক ও শারীরিক ভাবে দুর্বল লোকেরা তাদের শিকার। এটি সামাজিক এবং মানসিক সমস্যা কারণ নির্যাতনকারীরা কোন একটি "উচ্চ নৈতিক অবস্থানে আছে" বলে মনে করে এবং ভাবে তাদের কিছুই হবে না।
আমরা ছোট একটা প্রতিবাদ জানাতে কুন্ঠিত হই। বড় বড় সমাবেশ করতে চাই, যেখানে বিপুল বৈভবে সাজবে জনতার মঞ্চ। আন্দোলন শুধু বড় মঞ্চে হয়না,আসলে একেবারেই হয়না। সংস্কৃতির আন্দোলনের কথা ভাবুন। আমরা কি ধরে নেই সংস্কৃতি হয় চ্যানেল আই কিংবা এন টিভির প্রচুর অর্থের ঝনঝানাতিতে ঝংকৃত হতে থাকা ট্যালেন্ট হান্টে? এগুলো একেকটা বুদবুদ। সংস্কৃতি বিকশিত হয় বড় শহরের আড়ালে পড়ে থাকা ছোট্ট মফস্বল কলেজের নবীন বরনে, রবীন্দ্রনাথ মিশে থাকেন কোন এক অজ্ঞাত গ্রামের স্কুল শিক্ষকের পাগলামোতে আয়োজন করা পঁচিশে বৈশাখের অনুষ্ঠানে। মুক্তিযুদ্ধ বেঁচে থাকে দূর ভাটি অঞ্চলের রাজাকার চেয়ারম্যানের বিপক্ষে দাঁড়িয়ে কিছু দরিদ্র কিন্তু দৃঢ় মুক্তিযোদ্ধার আলাদা বিজয় দিবস উদযাপনে।
কিছু মানুষ পানিতে হাগে; কিছু মানুষ হাগে ডাঙায়। বর্ষাকাল কিন্তু ভাসান-ডাঙা দুইটাই ধুইয়া মুইচ্ছা নিয়া ফালায় খালে আর বিলে। খালে আর বিলে মাছেরা পানি খায়- মাছ খায়- ঘাস খায় আর চান্সে পাইলে হাগুর গোল্লাও গপাৎ কইরা গিলা ফালায়। জাইল্লারা খালে-বিলে মাছ ধরে বাজারে বেচে। বাজারিরা মাছের গতর টিপে-কানকোর রং দেখে নিয়ে আসে বাড়ি। আর রান্ধুনিরা কিন্তু মাছের ভিসেরা টেস্ট ছাড়াই রান্ধে ফিশ ফ্রাই কিংবা বাংলা মাছের ঝোল..
মোটের উপর তিনভাগে ভাগ করা যায় মানুষকে সন্ত্রাস সংক্রান্ত বিষয়ে
শিকারি - সন্ত্রাসী
শিকার - যে সরাসরি সন্ত্রাসের কবলে পড়ে আহত বা নিহত হয়েছে
দর্শক - যারা সন্ত্রাসী নয়, সরাসরি সন্ত্রাসের দ্বারা ক্ষতিগ্রস্তও হয়নি কিন্তু সমস্ত ঘটনা দেখছে এবং জানছে।
এই দর্শককে আবার তিন ভাগে ভাগ করতে পারি
অন্ধ দর্শক
প্রতিবাদী দর্শক
সমর্থনকারী দর্শক
চাপাতির আঘাতে ব্লগার হত্যা এখন প্রায় মাসকাবারি বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। মাত্র চব্বিশ ঘন্টা আগে নিলয় নীল নামে একজন ব্লগার চাপাতির আঘাতে প্রাণ দিয়েছেন। ব্লগাররা বইমেলার মতো হেভিলি গার্ডেড জায়গা থেকে শুরু করে নিজ ঘরে পর্যন্ত খুন হয়েছেন। ব্লগার হত্যাকারিদের আইনের আওতায় আনায় সরকারের সাফল্য সীমিত। রাজীব হত্যাকারিদের ধরা গেছে। ব্লগার ওয়াশিকুরের হত্যাকারি দুজনকে সাধারণ্যের কর্মতৎপরতায় পুলিশ নাগাল পেয়েছে
আপনার অনেক বিশেষণ। কেউ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, কেউ জননেত্রী, কেউ আপা আবার কেউ কেউ নেত্রী বলে আপনাকে সম্বোধন করেন। কিন্তু আমার কাছে আপনার সবচেয়ে বড় পরিচয় আপনি “শেখের বেটি”। এই শেখের বেটি কথাটি উচ্চারন করলে মনে বল আসে বুকে সাহস পাই। এই বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধু এর পরে আর কেউ যদি পরম মমতায় এই জাতিকে ভালোবেসেছেন সেটা আপনি। তাই ঘুরে ফিরে আপনার কাছেই আমরা আশ্রয় খুজি। আপনিও সময় সময় মমতা আর স্নেহ দিয়ে আমাদেরকে বু