ইলেক্ট্রনিক মাধ্যমে বিজ্ঞাপন চিত্র, অনুষ্ঠান উপস্থাপনা, খবরসহ সকল অনুষ্ঠানে বাংলা ব্যবহারের স্পষ্ট নির্দেশনা থাকা উচিত। এক শ্রেণির উপস্থাপক অযথাই বাংলা-ইংরেজি চটকিয়ে এমন এক অদ্ভূতুড়ে ভাষার জন্ম দেন যা রীতিমত কানের জন্য ক্ষতিকর। বাংলাভাষা থেকে ‘র’ উঠে যাবার অবস্থা হয়েছে ‘ড়’ এর তোড়জোরে। বিশেষ করুণ হাল হয়েছে ‘ফ’ এবং ‘ছ’ এর। আর শব্দের ও বাক্যের মধ্যে বিরতি, টান বা স্বরের ওঠানামা অর্থতত্ত্বের সকল বিধিব
অপরিচয়ের দূরত্ব খুঁজে ফেরার গাঢ়তা স্পর্শ করতে চেয়েছি
ঠিকানার শেষ শব্দে থমকে গেলে গৃহস্থ মানুষ ঠিক কোন্ শূন্যতার
খাদের কিনারায় দাঁড়িয়ে থাকে ?
কখন সে বুঝতে পারে তারও আছে অখণ্ড বাতাস, নির্বিরোধ আলো
এমনকি নিজস্ব অন্ধকারের উপর জন্মগত অধিকার ?
এমন এক নিসর্গ যা সে গর্ভস্থ ভ্রূণের জন্য রেখে যেতে পারে,
এমন এক কৃতার্থ-ঋণ, স্বপ্নাহত মানুষের হাসির দামে যা স্পন্দিত হয়
প্রথম পর্বে বলেছিলাম, বন্ধুর ফেসবুক স্ট্যাটাসের কথা -
…
ঝড়ে এলোমেলো হয়ে যাওয়া সময়ে রাতের বেলা কোথাও কেউ থাকে না । তখন মনে হয় দীর্ঘদিন ধরে পরিত্যক্ত হয়ে থাকা শহর হুট করে মাটির নিচ থেকে মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে। তেমন এক ভৌতিক রাতে, যেখানে ল্যাম্পপোস্টগুলো উপড়ে গেছে সেই বিকেলবেলা, সাপের মতো এঁকেবেকে ছড়িয়ে আছে অকেজো কারেন্টের তার, থেকে থেকে স্পার্ক হচ্ছে, পানি জমে আছে রাস্তায়-ফুটপাতে, মানুষ হয়ে গেছে পাখির মতো দুর্লভ তখন আচমকায় দীর্ঘদিন পর জামিলের সঙ্গে তার শ
সীতা কি রাবণের মেয়ে? নাকি শুধু মন্দোদরীর সন্তান?
বাঙালির লাইগা রামায়ণের কিছু ভয়ানক ভার্সন আছে। যেইগুলাতে দেখা যায়; রাবণ যখন মায়াসুরের কাছে তার কইন্যা মন্দোদরীরে বিবাহ করার লাইগা প্রস্তাব দেয় তখন মায়াসুর একটা দৈববাণী স্মরণ কইরা রাবণরে সতর্কবাণী শোনায়- মন্দোদরী গর্ভজাত প্রথম সন্তান কিন্তু হইব তার স্বামীর বংশনাশের কারণ...
বাংলা আর সমাজ পরীক্ষা ছাড়া এখন পর্যন্ত কোনো ক্রিয়েটিভ লেখালেখি করেছি বলে মনে পড়ে না। মোটিভেশনের অভাব ছিল হয়ত। হঠাৎ মনে হল লিখেই দেখি না! বিষয় ঘোরাঘুরি। ঘুরতে তো ভালোই লাগে কিন্তু আমার মত আলসে মানুষের জন্য তা বেশ কঠিন। কোনো না কোনো অজুহাত বের হয় সবসময়ই। আর ব্রিটিশ ওয়েদারের কথা তো বলাই বাহুল্য!