Archive - 1970 - ব্লগ

তারিখ
  • সব
  • জ্যান
  • ফেব
  • মার্চ
  • এপ্র
  • মে
  • জুন
  • জুল
  • আগ
  • সেপ
  • অক্টো
  • নভ
  • ডিস
ধরন

July 26th

কাম্য ৮৪০০০ কিলোমিটার

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ২৬/০৭/২০১৫ - ৫:১৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১. ট্রান্স-সাইবেরিয়ান রেইলওয়ে:


ছোট মামার শোকেস

রকিবুল ইসলাম কমল এর ছবি
লিখেছেন রকিবুল ইসলাম কমল [অতিথি] (তারিখ: রবি, ২৬/০৭/২০১৫ - ২:৪০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]

এটি বড় একটি ছবির অংশবিশেষ। আজ থেকে প্রায় আঠার/বিশ বছর আগে ছোট মামার ঘরে তোলা। ফেইসবুকে দেখলাম মামা স্মৃতিকাতর হয়ে সেই ছবিতে কমেন্ট করেছে। এই ঘরটা ছিল তার লিটল ওয়ারল্ড! ছবিটি থেকে কেটে এখানে শুধু শোকেসের অংশটা দিলাম কারণ এই শোকেস ঘিরে আমার ছেলেবেলার অনেক স্মৃতি। ছোটবেলার স্মৃতি আমার কথা বলার প্রিয় বিষয়। তার উপর আজকে ছোট মামার জন্মদিন তাই ভাবলাম সবার সাথে স্মৃতি-কথা গুলো ভাগ করে নেই। সেই ফাঁকে ছোট মামা কে জানাই তাঁর গোছানো প্রিয় ঘরটি নিয়ে এক অজানা কাহিনী!


হলদে পাখির বাসা

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: রবি, ২৬/০৭/২০১৫ - ১:২০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

IMG_3182
গ্রামেই আমাদের অনেক আত্মীয়-স্বজন। আমার এক চাচার বাড়ি বড় একটা শিমুল গাছ ছিল। এখন সেটা আছে কিনা ঠিক জানি না। বসন্তকালে শিমুল গাছে ফুল ফোটে। লাল লাল বড় পুরু ফুল। ফুলের কুড়ি ঠিক কুড়ির মতো নয়। বসন্তে পাখিরা শিমুল গাছে ভিড় করে। কেউ শিমুলের ফুলের মধু চুষতে আসে। কেউবা আসে পোকার লোভে। মধুপায়ী পোকাদের আনাগোনা কম নয় শিমুল গাছে। কিছু পাখি আসে স্রেফ ভালোবাসার টানে। তবে ভালোবাসাটা তাদের শিমুলের প্রতি নয়। সঙ্গিনীর টানে আসে ওইসব পাখিরা। চোখগেল, বসন্তবৌরি, বেনেবউ পাখিগুলো কিছুটা লাজুক প্রকৃতির। বছরের অন্যসময় লোকালয়ের ধারেকাছে এদের খুঁজে পাওয়া কঠিন। কিন্তু বসন্তকালে ওরা মরীয়া। তাছাড়া পুরুষপাখিগুলো সঙ্গিনীকে ডাকার সময় এলাকা ভাগ করে নেয়। পারতপক্ষে একজনের এলাকায় আরেকজন পা দেয়। যদিবা দেয় যুদ্ধের জন্য আটঘাট বেঁধেই দেয়। যেসব পাখি মাঠে সুবিধা করতে পারে না, তারা সঙ্গিনীর দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য বেছে নেয় লোকালয়। মানুষকে এড়িয়ে চলা পাখি। যে-সে গাছে বসলে মানুষের সান্নিধ্যে চলে আসার আশঙ্কা আছে। তাই বেছে নেয় শিমুলের মতো উঁচু গাছ। চোখগেল আর বসন্তবৌরি শিমুলের মগডালে বসে তারস্বরে চিৎকার করে। তবে ওদের কণ্ঠ মধুমাখা। আর বেনেবউ, যাকে আমরা হলদে পাখি বলি--ওদের গলায় অত জোর নেই। তাই সবসময় এক জায়গায় বসে ডাকে না। এ গাছে, সে গাছে ঘুরে ঘুরে ‘খোকা হও... খোকা হও’ স্বরে ডেকে বেড়ায়। আমার ওই চাচার বাড়ি প্রায়ই একটা বেনেবউ ডেকে বেড়াচ্ছে। শুধু সে বাড়িই নয়, আশপাশের সব বাড়িরই মেহমান সে।
এমনিতে ওদের ওই ডাকে কেউ পাত্তা দিত না। কিন্তু যে বাড়ি নতুন বউ আছে, সে বাড়িতে খুশির রোল পড়ে যেত। সবাই ধরেই নিত নতুন বউয়ের গর্ভে একটা পুত্র সন্তান আসছে। পরে নতুন বউয়ের মেয়ে সন্তান জন্মালে বেনেবউয়ের কথা কেউ মনে রাখত না। তবে ছেলে হলে বলত--‘ওই দেখো, এ বাড়িতে ‘খোকা হও’ পাখি ডেকেছিল, খোকা না হয়ে যাবে কোথায়। এ বিশ্বাস আদ্যকালের। যুগ যুগ ধরে বাংলার ঘরে ঘরে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে সংক্রিমত হয়ে হয়েছে বিশ্বাসের ভিত। এই ডিজিটাল যুগে এসেও সে বিশ্বাস কিছুটা হয়তো নড়চড় হয়েছে, তবে একেবারে ধুয়েমুছে যায়নি।


রঙ-তুলির সত্যজিৎ

তিথীডোর এর ছবি
লিখেছেন তিথীডোর (তারিখ: শনি, ২৫/০৭/২০১৫ - ৮:৩০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

July 25th

বাংলাদেশের উচ্চতম রাস্তা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২৫/০৭/২০১৫ - ৫:৫৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

“ওরে আল্লাহ্‌, ডিম পাহাড়ে যাইবেন? টিপরাগুলো ধইরা কাইট্টা না ফালাইলেও ৩ দিন লুকায়ে রাইখা মিনিমাম ২ লাখ ট্যাকা আদায় কইরা ছাড়ব।“


হুমায়ুন আজাদের প্রবচনগুচ্ছ বনাম লা-রশফুকোর ম্যাক্সিম

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২৫/০৭/২০১৫ - ৫:১৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জনৈক শিবলি আজাদ দাবী করেছেন, হুমায়ুন আজাদের বইগুলো নাকি বিদেশি বইয়ের নকল। তার দাবীর প্রেক্ষিতে আমরা সবাই প্রমাণ চাইলেও তিনি প্রমাণ হাজির করতে পারেননি। তার অনেকগুলো দাবীর মাঝে একটা দাবী ছিলঃ

"আজাদের লেখা প্রবাদ ও প্রবচন যে আসলে ফরাসী দার্শনিক লা রশফুকোর “ম্যাক্সিম” থেকে নেয়া বইদুটো পাশাপাশি পড়লেই তা বোঝা যায়।"


রসগোল্লা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২৫/০৭/২০১৫ - ৪:৩৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বছর দুই হল শফিক আমেরিকা প্রবাসী হল। প্রবাসী বড় বোনের বরাতে তার আসার সুযোগ হয়েছে। কাজ করে ম‌্যনহাটনের একটি রেষ্টুরেন্টে। যাতায়াত করে ট্রেনে(সাবওয়ে)। মাঝে মাঝে বাড়তি আয়ের জন্য ক্লোজিং পর্যন্ত শিফট করে। গতমাসের তেমনি এক ক্লোজিং দিনে কাজ সেরে প্রতিদিনের মত ঘরের উদ্দেশ্যে রওনা দিল । রেষ্টুরেন্ট থেকে কয়েক ব্লক দূরে সাবওয়ে। দেশে ফোন করে কথা বলতে বলতে হেটে সে সব ব্লক পার করে দেয় খুব সহজে। সেদিনও তার ব্যত


বুনো হাঁসের পালক

তাহসিন রেজা এর ছবি
লিখেছেন তাহসিন রেজা [অতিথি] (তারিখ: শনি, ২৫/০৭/২০১৫ - ৪:০৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এবার ছুটিতে বাড়ি গিয়ে ধুলো লাগা সব বইপত্তর ঝেড়ে ঝুড়ে রাখছিলাম। আমার ছোটবেলার পুরনো বইয়ের আলমারি থেকে শুধু পুরনো বই নয় হাবিজাবি নানারকম জিনিস বের হচ্ছিল। আমার পেপার কাটিং জমানোর খাতা, স্টিকার জমানোর খাতা, সবুজ রঙের ভাঙা ইয়ো ইয়ো, কলেজের বায়োলজি ডিসেকশন বক্স আরো কত কি!


দুঃখ বলে রইনু চুপে, তাঁহার পায়ের চিহ্নরূপে

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি
লিখেছেন সাক্ষী সত্যানন্দ [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২৪/০৭/২০১৫ - ১১:৪৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিষণ্ণ দিনের একঘেয়ে ব্লগর ব্লগর।
কিংবা, আমারও লিখতে ইচ্ছে হল।


July 24th

ছিটকিনি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৩/০৭/২০১৫ - ১১:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সেদিন আকাশ ছিল ঘন নীল, বাতাস ছিল উতলা | আনজামের মনে লেগেছিল বসন্তের রং, মহুয়ার মাতাল নেশা | আনজাম ডুবু ডুবু চোখে তার স্ত্রীর দিকে তাকিয়ে বলেছিল "তোমাকে আজ পরীর মত লাগছে"| 

আনজামটা  যে কী!