Archive - 1970 - ব্লগ

তারিখ
  • সব
  • জ্যান
  • ফেব
  • মার্চ
  • এপ্র
  • মে
  • জুন
  • জুল
  • আগ
  • সেপ
  • অক্টো
  • নভ
  • ডিস
ধরন

July 17th

আমার ছাত্র বাপ্পী

সাফি এর ছবি
লিখেছেন সাফি (তারিখ: শুক্র, ১৭/০৭/২০১৫ - ২:৪৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বুয়েটে ভর্তির পর, প্রথম যেই টিউশানি পাই, সেইটা ছিল বাপ্পীকে পড়ানোর। কলাবাগানের স্টাফ কোয়ার্টারে ছোট্ট একটা দুই বেডরুমের বাসা, সেখানে যেয়ে আমি বাপ্পীকে পড়াতাম। বাপ্পী আমার এক বছরের ছোট, তখন তার ঢাকা কলেজে টেস্ট পরীক্ষার কিছু বাকী। প্রি-টেস্টে বা কোন একটা পরীক্ষায় প্রচন্ড খারাপ করার পরে ফিজিক্স আর ম্যাথ পড়ানোর জন্য শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পেলাম।


কালবৈশাখী

সো এর ছবি
লিখেছেন সো [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ১৭/০৭/২০১৫ - ২:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাবা মা চলে গেলে কিচ্ছু ভাল্লাগেনা বৈশাখীর। কত করে বলল, ভালো হয়ে থাকবে। তাও ওরা শুনলো না? তিনতলার জানালা দিয়ে বাইরে তাকায়। চারদিক কি সুন্দর হালকা ছাইরঙে ছেয়ে আছে , গাছের পাতাগুলো নড়ছেনা একদম। এমন একটা দিনে ঘরে থাকা যায়?


July 16th

প্রিয় ছবিদল - ১

ইয়াসির আরাফাত এর ছবি
লিখেছেন ইয়াসির আরাফাত [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৬/০৭/২০১৫ - ৩:৩৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জীবনের বেশিরভাগ সময় কংক্রিটের জঙ্গলে কাটিয়ে দেওয়ায় মনের ভেতর একটা তৃষ্ণা কাজ করে। চারিদিকে এত সুন্দর প্রকৃতি, তার কিছুই তো দেখা হলো না ! তাই যখনই ছিটেফোঁটা সুযোগ পেয়েছি, উর্দ্ধশ্বাসে ছুটে গেছি সবুজ, নীল, লালকমলা কিংবা সাদার সান্নিধ্য পেতে।


আমরাতো ভায়া "সিরিজ বিজয়", ছাড়া কিছু আর খাইনে!

স্বপ্নাহত এর ছবি
লিখেছেন স্বপ্নাহত (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৬/০৭/২০১৫ - ১২:২৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ডেল স্টেইন নাকি বলেছিলো হেসে
"যাবোনাতো ঐ বাংলাদেশে
চুনোপুটিদের বিপরীতে আমি
হাতটা ঘুরাতে চাইনে!"
আমরা তো ভায়া "সিরিজ বিজয়"
ছাড়া কিছু আর খাইনে!

স্টেইনলেস দল, ব্যর্থ মিশন
দেখে আমাদেরও কষ্ট ভীষন
(যেচে পড়ে এক উইকেট দিয়ে)
"সেলামী ঈদের, ভাই নে"
আমরা তো ভায়া "সিরিজ বিজয়"
ছাড়া কিছু আর খাইনে!

ক্রমাগত কত চলিয়াছি বামে
কত বদনাম বাঘেদের নামে
হেরে যেতে যেতে শিখে গেছি আজ


বাংলার তরু-লতা-গুল্ম-৪৬: চোরকাঁটা

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৬/০৭/২০১৫ - ১২:২১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

DSC00448
আষাড়ে ঝমঝম বৃষ্টি নামে। মাঝে মাঝে মেঘের পর্দা সরিয়ে উঁকি মারার চেষ্টা করে সূয্যিমামা। কখনও চেষ্টা ব্যর্থ, কখনওবা সফল। টানা বৃষ্টিতে মজাই লাগত আমাদের। স্কুল কামাই করার জন্য বৃষ্টি বিশাল এক ছুতো। কিন্তু প্রকৃতিও বোধহয় মা-বাবার পক্ষে থাকত। ঠিক দশটা বাজার আগে থেমে যেত বৃষ্টি। ছাতা হাতে ধরিয়ে স্কুলে ঠেলে পাঠাতেন মা। বৃষ্টিকে গালিগালাজ করতে করতে পথে জমা পানিতে পা ডুবিয়ে স্কুলে যেতাম। স্কুলের খেলার মাঠে পা দেওয়ার সাথে সাথে বৃষ্টির প্রতি সেই ক্ষোভ অভিমান কোথায় ধুয়ে মুছে যেত! আমাদের মতো শিক্ষকেদেরও তো আলস্য আছে। তাছাড়া বেশিরভাগ শিক্ষকই ভিনগাঁয়ের। তাঁদের আসতে দেরি হত। হয়তো বা সেদিন আর আসতেনই না। আমরা তখন ফুটবল নিয়ে নেমে পড়তাম মাঠে। বৃষ্টিধোয়া মাঠে তখন চোরকাঁটার বান ডেকেছে। গোটা মাঠটাই ভরে উঠেছে গ্রামীণ এই ঘাসফুলের গালিচায়।


July 15th

‘চিন্তা’ করে রেডিও মেরামত!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১৫/০৭/২০১৫ - ২:২৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার বয়স যখন বারো, তখন আমার বাড়িতে একটা ছোটখাটো ল্যাব বানিয়েছিলাম। জিনিসপত্র রাখার জন্য ছিলো একটা পুরনো কাঠের প্যাকিং বাক্স। একটা হিটার ছিলো (সেটাতে ফ্রেঞ্চ ফ্রাই বানানোর কাজেই লাগতো সবসময়)। আরও ছিলো একটা স্টোরেজ ব্যাটারি, আর একটা ল্যাম্প ব্যাঙ্ক (সিরিজ/প্যারালেল সমন্বয়ে সাজানো কতগুলো বাল্ব)।


July 14th

বিগত ২০০ বছরে রাজশাহীর বন্যপ্রাণীর ইতিহাস

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: মঙ্গল, ১৪/০৭/২০১৫ - ৫:১৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পদ্মার চরে ঘড়িয়াল দেখি নি আমরা কোনদিনই, আগে গেলেই শুশুকের দেখা মিলত, এখন কালেভদ্রে উঁকি দিয়ে আমাদের ধন্য করে পদ্মার এই ডলফিনেরা। বন্যপ্রাণী বলতে দেখেছি কেবল শিয়াল, বেজি, গুইসাপ, বাদুড়, সাপ আর পাখি। তাই ১৯১৬ সালে ছাপা L S S O’malley রচিত রাজশাহী গ্যাজেটর-এ রাজশাহী অঞ্চলের সেই আমলের নানা পশু-পাখির কথা পড়ে ভাবলাম অসাধারণ কিন্তু করুণ সেই ইতিহাস বাংলা করেই ফেলি, অন্তত জানিয়ে রাখি কী হারিয়েছি আমর


চায়নায় চিন্তিতঃ সাংহাইয়ে সাংঘাতিক

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি
লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: মঙ্গল, ১৪/০৭/২০১৫ - ৪:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শেষ পর্যন্ত বহু কাঙ্খিত ওয়াই-ফাই জোন পাওয়া গেল। যদিও এই মুহূর্তে ওয়াই-ফাইএর খুব বেশি দরকার নেই আমার। কিন্তু দরকার না থাকলেও উপরে আকাশের বদলে একখানা ছাদ আছে এমন কোনো জায়গায় ওয়াই-ফাই না থাকলে কেমন যেন দমবন্ধ হয়ে আসে। এমনিতেই প্রায় পনের ঘন্টা হতে চলল ফেসবুক, গুগল, ইয়াহু, এমেসেন, এমাইয়ারসি, টুইটার, জিপ্লাস ইত্যাদি থেকে দূরে আছি। দুই একবার দুই এক জায়গায় ওয়াই-ফাই সংযোগ পেয়ে গেলেও টেস্ট করার জন্য হুট করে


আপনার সন্তান কি “Global Developmentel Delay “ নিয়ে জন্মেছে ?- সময় থাকতে সতর্কতা অবলম্বন করুন।

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১৩/০৭/২০১৫ - ১০:৫৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জন্মগ্রহনের পর থেকে একটি শিশুর পূর্ণবয়স্ক হয়ে বেড়ে ওঠা একটি সম্পূর্ণ এবং সুবিন্যস্ত পদ্ধতির মধ্য দিয়ে হয়ে থাকে। তারপর শিশুটি সময়ের সাথে সাথে বয়স অনুযায়ী আলাদা ভাবে প্রয়োজনীয় এক একটি জিনিস শিখতে থাকে এবং নির্দিষ্ট একটা সময় পরে সবগুলি একত্রিত হয়ে একটি পরিপূর্ণ ব্যক্তি সত্ত্বার বিকাশ ঘটে। এগুলিকে বই এর ভাষায় “Individual Skill” বলা হয়, যেমনঃ কথা বলতে শেখা, হাঁটতে শেখা, খেলাধুলা, নিজের মত করে চিন্তা কর


বাংলাদেশ ক্রিকেটদল, আমার প্রজেক্ট ও তদসম্পর্কীয়

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১৩/০৭/২০১৫ - ৯:৩৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]আমি যে প্রজেক্টে কাজ করছি সেখানের ক্লায়েন্ট সাইড প্যাকেজ ইঞ্জিনিয়ার অজি। বিশ্বকাপের আগে কইল, কি মিয়া খেলা আছে ত তোমাগ লগে, ঠেলা সাম্লাইতে পারবা, (I think we’ve got a game in the world cup with you guys, do you think you will be able to handle us mate?)