Archive - 1970 - ব্লগ
January 22nd
আপন হতে বাহির হয়ে - ৫
লিখেছেন সাক্ষী সত্যানন্দ [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২২/০১/২০১৫ - ৪:৪৯পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ
ইহা ছহীহ ভ্রমণব্লগ নহে ;)
বর্ণনা খুঁজিয়া লজ্জা দিবেন না
অচলপত্র প্রসঙ্গে যৎকিঞ্চিৎ-২
লিখেছেন দিগন্ত চৌধুরী [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২১/০১/২০১৫ - ৮:৪৬অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
অচলপত্রের একটি প্রচ্ছদ : রবীন্দ্র-হতবার্ষিকী
রসখোর পাখিরা
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২১/০১/২০১৫ - ৮:৪৬অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
- পরিবেশ
- প্রকৃতি
- আলোকচিত্র
- খেজুর বাগান
- খেজুর রস
- গাঙ শারিক
- গো শালিক
- পাখি
- ফিঙে
- বউ কথা কও
- বাংলার পাখি
- বুলবুলি
- ভাত শালিক
- শালিক
- হলদে পাখি
- সববয়সী
January 21st
করমজল ও চন্দ্রমহল: পর্ব ১
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ২১/০১/২০১৫ - ৫:২৩অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
খুলনায় কয়েক দিন ধরে বাসায় থেকে থেকে কেমন বিরক্ত লাগছিল। এদিকে স্বামী-স্ত্রী দুজনে মিলে একসাথে কখনও সুন্দরবনে যাইনি। রাতে ভাবছিলাম দুজনে মিলে সুন্দরবন ঘুরে আসি। সকালে উঠে বাসা থেকে হাটা শুরু করলে কেন যেন লঞ্চ ঘাটে গিয়ে হাজির হলাম বিভিন্ন ট্যুর সম্পর্কে জানতে। তখনো বেশিরভাগ লঞ্চ কোম্পানির অফিস খোলেনি। একটা অফিস খোলা পেলাম।অফিসের মালিক
মায়াহরিণ
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: বুধ, ২১/০১/২০১৫ - ৬:৩৮পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
মাঘদুপুরের ফড়িংডানা-রোদ্দুরে আস্তে আস্তে মিশে যায় তোমার জাফরানি ওড়নার রঙ। দিঘির পাশের নারকেলগাছগুলোর নিচ দিয়ে যে পথটুকু চলেছে আলোয় ছায়ায়, সেই পথের নাম ছায়াবিতান । এখন ঘুঘুর ঘুমেলা ডাকে ভরে আছে এই রাস্তা। আর একটু পরে এই পথ দিয়ে তুমি আসবে।
January 20th
ছোট্ট প্রয়াস- গ্রীস ভ্রমণ কাহিনী
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ২০/০১/২০১৫ - ২:০৫পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
ঘুরতে যাওয়ার শখ অনেক দিন থেকেই, কিন্তু কাজ, সময় আর সর্বোপরি পয়সার কারনে ইচ্ছা থাকলেও যাওয়া হয়ে উঠে না। বেশ কিছুদিন যাবত আছি দেশের বাইরে, কামলা দেওয়া হয় ইউরোপের এক কোম্পানিতে, আর্থিক সঙ্কট এর কারনে আর বন্ধু বান্ধবদের পীড়াপীড়ি থাকা স্বত্বেও যেতে পারি নাই অনেক গুলো ট্রিপে তাদের সঙ্গী হয়ে, তাই সব সময়ে ঘুরতে না যাওয়ার বিষণ্ণতায় ভুগতাম। যাই হক অবশেষে নিজেকে বললাম আর কত এবার যাবই যাব।
ও ময়ূর, পাখা মেলে দাও (৩য় পর্ব)
লিখেছেন সুলতানা সাদিয়া [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ২০/০১/২০১৫ - ২:০৫পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
আমাকে দেখে মিতুলের মা এগিয়ে আসে। ভদ্রমহিলার হাতে একটা চাদর। স্কুলের উল্টোদিকে মা ও শিশু হাসপাতালের সামনের ফুটপাতে চাদর বিছিয়ে অভিভাবকরা বসে থাকে। আমাদের বাসা থেকে আস্থার স্কুল হাঁটার দূরত্বে। আস্থাকে প্লে'তে ভর্তি করার পর আমিও দিন কয়েক এভাবে বসেছিলাম। পরে আস্থাই আমাকে বলেছে, 'মা আমি থাকতে পারবো। তুমি অফিসে চলে যাও। আমি কিচ্ছুতেই গেটের বাইরে যাবো না।' আমার মেয়েটা বড় লক্ষ্ণী। ও খুব দ্রুত স্কুলের সাথ
উইলবার আর অরভিলের ঘাঁটিতে
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১৯/০১/২০১৫ - ৬:২৯অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
January 19th
মহাভারতে তিন রাজনৈতিক নারী। ৩। দ্রৌপদী। পর্ব ৯
লিখেছেন মাহবুব লীলেন (তারিখ: সোম, ১৯/০১/২০১৫ - ২:১৩অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
সর্বশেষ সংবাদ অনুযায়ী গত সন্ধ্যায় পতিত হইছে দুর্যোধন। তার মানে যুদ্ধ শেষ। নকুল নিশ্চয়ই এই ভোরবেলা উপপ্লব্য নগরে আইসা উপস্থিত হইছে দ্রৌপদীরে সম্রাজ্ঞীর সংবর্ধনায় নিয়া যেতে...
নকুলরে উপপ্লব্য নগরে আসতে দেইখা এমনই ভাবে দ্রৌপদী। কিন্তু তার কোনো কথার উত্তর না দিয়া নিঃশব্দ নকুল যখন তারে নিয়া আইসা পাণ্ডব শিবিরে পৌছাইলে সে পয়লা ধাক্কাটা খায়। সামনে তার দুই ভাইয়ের লাশ...