• Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function 'oauth_commmon_is_provider' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function 'oauth_commmon_is_provider' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function 'oauth_commmon_is_provider' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function 'oauth_commmon_is_provider' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function 'oauth_commmon_is_provider' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function 'notifications_anonymous_subscription_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function 'facebook_status_user_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function 'facebook_status_user_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).
  • Warning: call_user_func_array() expects parameter 1 to be a valid callback, function 'workspace_access' not found or invalid function name in _menu_check_access() (line 454 of /var/www/sachalayatan/s6/includes/menu.inc).

Archive - 1970 - ব্লগ

তারিখ
  • সব
  • জ্যান
  • ফেব
  • মার্চ
  • এপ্র
  • মে
  • জুন
  • জুল
  • আগ
  • সেপ
  • অক্টো
  • নভ
  • ডিস
ধরন

December 27th

এবড়ো খেবড়ো রং - ৫

দময়ন্তী এর ছবি
লিখেছেন দময়ন্তী (তারিখ: শুক্র, ২৬/১২/২০১৪ - ৬:০৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১)
দুই ক্ষেপ মিলিয়ে নয় নয় করেও পাঁচ বছর হয়ে গেল পুণেতে| বেড়ে ওঠার সেই ছোট্ট মফস্বল কোন্নগরের পরেই জীবনে সবচেয়ে বেশীদিন ত্থাকছি পুণেতে| সহ্যাদ্রির কোলে শান্ত ছোট্ট শহরটাকে প্রায় চোখের সামনেই মেট্রোসিটি হয়ে যেতে দেখলাম|


December 26th

পড়িলে বই কি আলোকিত হই?

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৫/১২/২০১৪ - ১১:৩১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শাহবাগের পাবলিক লাইব্রেরীর মুল ফটকের ব্যানার হেডিং এ বড় করে লেখা আছে- ''পড়িলে বই আলোকিত হই, না পড়িলে বই অন্ধকারে রই৷''
কথাটা কি আদৌ সত্য? আমারতো মনে হয় বাজারে প্রচলিত বেশীর ভাগ বই আমাদেরকে বিপথগামী করে- অন্ধকারে ঠেলে দেয় । মলাটবদ্ধ পাতার পর পাতা । তাতে যা কিছু লেখা তাই আলোকের বার্তা নয় । এমনকি তা হতে পারে অন্ধকারের গোডাউন।


কথা বলছি, একজন তৃতীয় বিশ্ববাসী!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৫/১২/২০১৪ - ৯:৪৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

চিন্তা গুলো মাথার ভিতর ঘুরপাক খাচ্ছিল, তাই ভাবলাম লিখেই ফেলি। কথাগুলো নতুন না, শুধু উপলব্ধিটা নতুন হতে পারে। ছোটবেলা থেকে শুনে এসেছি চাচারা লন্ডনে থেকে গেছেন, আমার বাবা থাকতে না পেরে ফিরে এসেছিলেন নিজের দেশে। সেই থেকে আমার বাবাকে কেউ কেউ "বঙ্গবন্ধু" ডাকা শুরু করেছিল!


আমাদের গল্পগুলো - ১ম পর্ব

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৫/১২/২০১৪ - ৯:৪২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[b]স্বপ্নের জোনাকিপোকা[/b]

১০ ডিসেম্বর

আমার মনে হচ্ছে আমি একটু একটু করে বড় হয়ে যাচ্ছি। আমার আম্মুর ভাষায় আমার জ্ঞান-বুদ্ধি হচ্ছে। কিন্তু এই বড় হয়ে যাওয়াটা কেন যেন আমার ভালো লাগছে না। আমার ইদানিং খুব ইচ্ছে করে আম্মুকে একটা কথা জিজ্ঞেস করতে কিন্তু পারছি না। সেদিন অনেক বুদ্ধি করে ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে আম্মুর পাশে শুয়ে শুয়ে বলেছিলাম -


পারুলের সংসার

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৫/১২/২০১৪ - ৯:৩৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শীতকাল আসি আসি করছে। দুপুরের দিকে এটা বেশ টের পাওয়া যায়। ছোট ছেলেটাকে খাইয়ে বিছানায় দিয়ে এসে পারুল রান্না ঘরের সাফসুতরো করতে করতে শাড়ির আঁচলটা একটু ভালো মতো জড়িয়ে নেয় পিঠের কাছটায়। ঠাণ্ডা বাতাসটা সবার আগে সে তার পিঠেই টের পায়। এই বাসাটার সমস্যা হলো কলঘরটা মূল বাড়ির বাইরে। এই একগাদা বাসন, হাড়ি পাতিল এখন সেখানে গিয়ে ধুতে হবে। এখন কি আর ইচ্ছে করে এগুলি ধুতে!


যতটাক্ষণ

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি
লিখেছেন এস এম মাহবুব মুর্শেদ (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৫/১২/২০১৪ - ৮:৪০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছিলো না তেমন কোনো আশা,
যতটা ক্ষণ ছিল ভালোবাসা,
তোমার কথাই ভেবেছি সারাটাক্ষণ।


December 25th

আমাদের স্বাধীনতা ঘোষণা নিয়ে দুটি দলিল

শেহাব এর ছবি
লিখেছেন শেহাব (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৫/১২/২০১৪ - ২:০৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এই লেখাটি মূলত: আমাদের স্বাধীনতা ঘোষণার কিছু দলিলের স্ক্রিনশটের ডকুমেন্টেশন। স্বাধীনতা ঘোষণা নিয়ে বিস্তারিত জানতে হলে এই লেখাগুলো পড়তে হবে।


বুড়ো বুড়ো মেঘেদের দল বৃষ্টি নামার তাল গুনছে

সত্যপীর এর ছবি
লিখেছেন সত্যপীর (তারিখ: বুধ, ২৪/১২/২০১৪ - ১০:৫৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে দেখি স্মার্টফোন লাল রঙে ভয় দেখাচ্ছে, “ফগ অ্যালার্ট”, “চান্স অফ রেইন/ড্রিজল”, “স্টে অ্যালার্ট অন দ্যা রোড” আরো কি কি হাবিজাবি। বারান্দায় গিয়ে দেখি চমৎকার সকাল, অল্প কুয়াশা। রেলিং ভেজা। অন্ধকার পুরো কাটেনি। একেবারে আমার মতই শহর মাত্র ঘুম থেকে উঠেছে, দেখতে ভালোই লাগে। কোন রামছাগলে অ্যাপ বানিয়েছে আল্লায় জানে। কোথায় সে একটা স্লো মিউজিক ছেড়ে কইবে “ওগো শুনছ, বাইরে গিয়ে দেখো সে কী সুন্দর কুয়াশা আর হাল্কা হিম...জ্যাকেটটা পরে বাইরে পিচ্চিকে নিয়ে হেঁটে এসো।” তা নয়, অ্যালার্ট অ্যালার্ট। ফগ অ্যালার্ট। রেইন ওয়ার্নিং। রেড অ্যালার্ট। দ্য জার্মান ইজ কামিং। অ্যালার্ট।

যন্ত্রণা।


চাক নরিস নেভার র‍্যান আ ম্যারাথন

গামা মামা এর ছবি
লিখেছেন গামা মামা [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২৪/১২/২০১৪ - ১০:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার বন্ধু মাহমুদ আমার প্রথম ম্যারাথনের দিন আমার ফেসবুক পেজে লিখেছিল “দৌড়া মোটা দৌড়া!


December 24th

সান্তাক্লজ

জিপসি এর ছবি
লিখেছেন জিপসি [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২৪/১২/২০১৪ - ৫:৫১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সান্তাক্লজ কিন্তু আমার শৈশবেও ছিল একজন। বাসায় আসতেন সারাবছর, সপ্তাহে দুইবার। সারাবছর কাঁধে তাঁর অবিকল সান্তাক্লজের মত এক ঝোলা। খয়েরি রঙয়ের ইউনিফর্ম পরেই আসতেন বড়দিনে। কিন্তু সেইদিন থাকত তাঁর মুখে এক মধুর হাসি। দোতালার যে বারান্দায় বসে মন্থর দুপুর পার করতাম ফেরিওয়ালার ডাক শুনে, সেখানেই দাঁড়িয়ে থাকতাম বড়দিনের বিকেলে সান্তাক্লজের প্রতীক্ষায়।