ইদানিং তেল-পানি-রং নিয়ে মেতে আছি বেশ কয়দিন। অনেক হাবি-জাবি শেষে ভাবলাম কিছু পাগলামী না হয় ব্লগে তুলেই রাখি। এবারের পর্ব তেল নিয়ে, তেল ... ত্যালত্যালাতেলতেল ...
ইতিহাসবিমুখ জাতি হিসেবে কোথায়ও আমাদের পরিচয় আছে কিনা জানিনা, তবে আমাদের ইতিহাসবিমুখ বললে কিছুটাও ভুল হবে না বলেই আমার মনে হয়। আমাদের ইতিহাসের দৌড় মাধ্যমিক পর্যন্ত পাঠ্য বইগুলোতে; এর বাইরে আমরা যে ইতিহাস জানি বা শুনি, সেগুলো রাজনীতিবিদদের মুখ থেকে অনেক সময়ই যা মিথ্যা, আংশিক সত্য বা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। যেমন উদাহরণ হিসেবে ধরা যাক, বিএনপি’র কোন নেতা বললেন ‘জিয়া স্বাধীনতার ঘোষক ছিলেন এবং তিনি ১৯
১
এক বেরাদরে কাটে মুণ্ডু
পায় যদি সাহা-দাস-কুণ্ডু
আর বেরাদরে মোছে রক্ত
জোটে যদি মডারেট-তখত
মডারেট কাজ করে মলমের
খুনের পরের কাজ কলমের
আইসিস মুণ্ডুটা কাটবে
মডারেট তার হয়ে খাটবে
লাশ শুধু শুধু লাশ পড়ছে
মডারেট তার হয়ে লড়ছে
বলে ধর্মের এই শ্যাষ না
এইটাতো প্রকৃত [ড্যাশ] না
২
হত্যাকারীর নয় নিহতের
দায় বুঝি গুণে রাখা সে-ক্ষতের
হত্যার পরে হেসে বলে খান,
“দেখাও তো সেই পরিসংখ্যান”
আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে পাকিস্তানের দালাল রাজাকার/আল বদর নেতাদের যুদ্ধাপরাধের বিচারকে প্রশ্নবিদ্ধ করার প্রচেষ্টার অগ্রদূত হল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সরকারের কিছু প্রভাবশালী সদস্য। আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুনালের অধীনে চলামান এই বিচারের শুরু থেকেই পুরো প্রক্রিয়া নিয়ে এরা নানা বিভ্রান্তিকর বক্তব্য দিয়ে আসছেন এবং হস্তক্ষেপ করার চেষ্টা চালিয়ে গেছেন। মার্কিন রাষ্ট্রপতি বারাক ওবামার যুদ্ধ
আমাদের দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় বিশ্বাসঘাতক রাজনীতিবিদদের একজন থন্দকার মোশতাক আহমদ বেশ কয়েকবার পদত্যাগ করেছিলেন। জন্মযুদ্ধ '৭১ এ একটি প্রবন্ধে বলা হয়েছে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে প্রবাসী সরকারের প্রধানমন্ত্রী না হতে পেরে তিনি পদত্যাগ করতে চেয়েছিলেন। এর বাইরে বঙ্গবন্ধু আর জাতীয় চার নেতার লাশের উপর দিয়ে হেঁটে গিয়ে তিনি একবার অল্প সময়ের জন্য প্রেস
[justify]সম্প্রতি ফিনল্যান্ডে টকশো গোছের একটি অনুষ্ঠান আয়োজিত হল। ঠিক টকশোও নয়, বরং সংলাপ বলা শ্রেয়। রাশভারী একটি নামও জুড়ে দেয়া হয়েছে- “কেমন আছেন ফিনল্যান্ড প্রবাসী বাঙ্গালীরা”। টেবিলে উপবিষ্ট ছিলেন গন্যমান্য কতিপয় ব্যাক্তি যারা প্রত্যেকেই ডক্টরেট ডিগ্রিধারী। সঞ্চালক নিজেও একজন ডক্টরেট খেতাব পাওয়া ব্যাক্তি। দর্শক সারির অধিকাংশই উচ্চশিক্ষিত। এমন অনুষ্ঠানে অভাগার ঠাই হবে না, তা যথেষ্ট অনুমেয়; তবে স
[justify]পায়েলের নানুমণিকে সবাই যাদুমণি বলে ডাকে।
কেমন করে এ নাম হল কেউ জানে না। এটা কিন্তু নিছক আদর বা ওরকম কিছুর নাম নয়। উনাকে জিজ্ঞেস করলে বৃদ্ধা মিটমিট করে হাসেন। পায়েলের মা অবশ্য বলেন, আম্মা যখন সুস্থ ছিলেন তখন নাকি বেশ ভাল ম্যাজিক দেখাতে পারতেন। সে কারণেই সবাই তাকে এ নাম দিয়েছিল। তিনি ম্যাজিক শিখেছিলেন তার বড় ভাইয়ের কাছে। উনি ছিলেন শখের যাদুকর। পায়েলের নানুমণি হাত সাফাইয়ের ম্যাজিক প্রাকটিস করে করে এমন দক্ষ হয়ে গিয়েছিলেন যে তার বড় ভাইয়ের থেকেও হাত সাফাইটা তিনি ভাল করতে পারতেন। আজকাল অবশ্য দেখেন না একদমই। সামনেই একটা চোখের অপারেশন করতে হবে। ডাক্তার নাকি বলেছেন, ডায়াবেটিকসটা কন্ট্রোলে আসলেই নাকি অপারেশন হবে।