Archive - 1970 - ব্লগ

তারিখ
  • সব
  • জ্যান
  • ফেব
  • মার্চ
  • এপ্র
  • মে
  • জুন
  • জুল
  • আগ
  • সেপ
  • অক্টো
  • নভ
  • ডিস
ধরন

August 4th

জলছবির জ্যোৎস্না

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: সোম, ০৪/০৮/২০১৪ - ৪:০৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১।

রুপোলী জরির মতন ফিনফিনে জ্যোৎস্না ছড়িয়ে আছে আমার রাত্রি বাগানে, আকাশে ঝমঝম করে তারারা। ঝোপঝাড়ের ভিতর থেকে ঝিঁঝিঁদের সম্মিলিত অর্কেস্ট্রা। অদ্ভুত নেশা ধরানো এই সঙ্গীতসভা।

এমন রুপোজরি জ্যোৎস্নারাতেই চলে গিয়েছিল টিপু, শেষবারের মতন দেখা করে গিয়েছিল এইরকম এক রাতেই। জ্যোৎস্নারাতে বাগানে বসে থাকলেই টিপুর কথা মনে পড়ে।


পাঠ্য বইয়ে বাংলা সাহিত্য ও আমার ভাবনা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০৪/০৮/২০১৪ - ১:৪৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বি সি এস পরীক্ষার প্রিপারেশন নিচ্ছিলেন পাশের রুমের এক বড় ভাই। প্রায় এক ঘন্টা চন্ডীদাস , জ্ঞানদাস, কানাহরি দত্ত পড়তে পড়তে হঠাৎ করে বলে উঠলেন,‘শালার হিন্দুগুলা এত্ত কিছু লিখে গেল কেন? নাম মনে রাখাই তো কষ্ট !‘ আমি হাসি চাপতে না পেরে বললাম,‘ভাই, সাহিত্য কি গুলে খাওয়ার জিনিস? আনন্দ নিয়ে পড়েন, দেখবেন এমনিতেই মনে থাকবে।‘


August 3rd

পাংখি ঘুড়ি

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: রবি, ০৩/০৮/২০১৪ - ৫:১২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.
সারাবছর যে বন্ধুর সাথে কাটাই তাকে বিশেষ কোন দিবসে আলাদা করে শুভেচ্ছা দিতে কেমন বিব্রত লাগে। সৌজন্য বস্তুটা বন্ধুতার সাথে সম্পূর্ণ বেমানান। বন্ধুর কোন কাজ করে দিলে যদি ধন্যবাদ পেতে হয়, সেই কাজটা ছোট হয়ে যায়। ঠাট্টা বাদে সিরিয়াস শুভেচ্ছা বা ধন্যবাদ কখনো দেইনি বন্ধুকে। যেমন দেইনি বিশেষ দিবসের কোন রঙিন কার্ড। তার চেয়ে ক্যামেরায় একটা ক্লিক করে ছবিটা বন্ধুর কাছে পাঠাই। নইলে সাদা খাতায় আঙুল বুলিয়ে কিছু আঁকিবুকি। আমার তেমনি ভালো লাগে। খুব সাদামাটা কিছু। অথবা ছোট্ট কোন রেস্তোঁরায় বসে ধোঁয়া ওঠা চায়ের সাথে মুচমুচে পিয়াজু সালাদ। সাথে খানিকটা বৃষ্টি হলেও হতে পারে, না হলে কিছু মেঘের দল ভাসতে ভাসতে দক্ষিণ সমুদ্র থেকে উত্তর হিমালয়ের পথে চলে যেতে পারে।


রবির সামাজিক ব্যবসা ও আমার (একান্ত ব্যক্তিগত) মতামত, কিছু উদাহরণ

ধ্রুব আলম এর ছবি
লিখেছেন ধ্রুব আলম [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০৩/০৮/২০১৪ - ১:৫০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিষয়টি নিয়ে অনেক কথা বলা হয়ে গেছে, ইতোমধ্যেই। সচলে একটা লেখা এসেছে, তবুও বলি। কারণটা হলোঃ আমি দুটো প্রশ্ন সবখানে দেখেছি, শুনেছি।

(ক) কিছু তো একটা দিয়েছে, এতে ক্ষতি কি? লাভ না হোক, ক্ষতি কি?
(খ) তুমি কি করেছো সারাজীবনে? কি দিয়েছো? এখন কেউ কিছু করলেই জ্বলে?

আমি প্রথমটার উত্তর দেব। তবে সোজা বাংলায়, ক্ষতি নাই, কোন ক্ষতি নাই। তবে দুইখান কথা (আসলে দুখান না, লেজুড়-ওয়ালা একগাদা কথা) আছে, সেই কথাগুলোই বলবো আর কি। এই মতামত একান্ত ব্যক্তিগত, শিরোনামেই বলেছি, কেউ দাগা নিবেন না মনে।

আর দ্বিতীয়টা নিয়ে কিছু বলার নাই, মাফ করে দিয়েন। কিছু করি নাই, কিন্তু নীতিকথার ঝাণ্ডা উড়াই। কিন্তু ওইযে এক ব্যাটা ছিলো, সৈয়দ মুজতবা আলি, সেও অনেক ঘ্যানর-ঘ্যানর করতো, সেও জীবনে কিছু করে নাই, খালি নীতিকথার বুলি কপচাইসে। কিন্তু দেখেন এই যে ইউনুস সাহেব, খালি মুখে না, কাজেও দেখিয়েছেন। আমি পেরথম দলের লোক, কাজ-টাজ করি না, খালি বক বক এবং সেই জন্যেই ক্ষমাপ্রার্থী।


ঘুরে এলাম প্রস্তর পাহাড় আর অ্যাকোয়ারিয়াম

এক লহমা এর ছবি
লিখেছেন এক লহমা [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০৩/০৮/২০১৪ - ১:৪৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কোথায় যাব সেটা বড় কথা ছিল না।

বড় কথা ছিল যেতে হবে। বেরিয়ে পড়তে হবে। দূরে নয়, কাছে। দূরে ঘুরে আসার সময় নেই। সময় বড়ই জ্বালাতুনে। কিছুতেই তাকে বাগে পাওয়া যায় না। আবার সময় মধুরও বটে। কতকাল বাদে সময় পেয়েছে মেয়ে, মা-বাবার সাথে বেড়াতে যাওয়ার। হোক না দু-দিনের। দু দিন কি কম দিন! কিন্তু সেই পুরান প্রশ্ন ঘুরে ঘুরে আসে, যাই কোথায়?


পাবলো নেরুদার ভালবাসার সনেট - ২২

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ০৩/০৮/২০১৪ - ১:৪৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ভালোবেসেছি তোমায় বহুবার, দেখার আগেই,
মনে পড়েনি তবু একবারও, চিনিনি তো চাহনি তোমার,
কে বা খোঁজে নীলকণ্ঠ ফুল ঝাঁ ঝাঁ দুপুরের রোদে?
গমের সুগন্ধের মত অধরা প্রেম ছিলে তাই।

অথবা আবছায়া ছিলে যেন জুনের ভরা জোছনায়
সুদূর আঙ্গলে, ধরে ছিলে পানপাত্র ঠোঁটের কোনায়,


এবং বন্ধুতা...

নজমুল আলবাব এর ছবি
লিখেছেন নজমুল আলবাব (তারিখ: রবি, ০৩/০৮/২০১৪ - ৫:৪৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]ঝুমুর বয়েসে বড় ছিলো আমাদের, তাই নামের শেষে দাদা যোগ করে সে আমাদের বন্ধু হয়ে গেলো। ঝুমুরদা। মূলত এটা একটা নামই শেষ পর্যন্ত। ওসব দাদাগীরি কি আর চলতো! দীর্ঘ বছর আমরা আড্ডা দিয়েছি। উদ্দাম তারুণ্য বলতে যে সময়টা থাকে, ঠিক সেই সময়ের বন্ধুদের একজন ঝুমুর।


পাঠকচরিতমানস [দ্বিতীয় পর্ব]

ওডিন এর ছবি
লিখেছেন ওডিন (তারিখ: রবি, ০৩/০৮/২০১৪ - ১:৫৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার এই অতিক্ষুদ্র জীবনের সবচেয়ে বড় ট্রাজেডির ঘটনাটা ঘটে উনিশশো সাতানব্বই সালে। আমরা তখন পাঁচ বছর বরিশাল থেকে ঢাকায় শিফট করছি, হাজার খানিক কার্টন ট্রাঙ্ক স্যুটকেস এর মধ্যে আমার বইভর্তি চারটা কার্টন ছিলো। সেইটার একটাতে আক্ষরিক অর্থেই টিফিন না খেয়ে জমানো টাকায় বরিশাল এর তরুণ লাইব্রেরি থেকে কেনা ততদিন পর্যন্ত বের হওয়া সব তিন গোয়েন্দা, পঞ্চাশটার মতন সেবা অনুবাদ, তখন পর্যন্ত বের হওয়া কিশোর পত্রিকা আ


August 2nd

একটি গল্প এবং রাজনীতি

গৃহবাসী বাউল এর ছবি
লিখেছেন গৃহবাসী বাউল [অতিথি] (তারিখ: শনি, ০২/০৮/২০১৪ - ১২:২৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একটি গল্প

এক জেলে সারা সকাল আর দুপুর মাছ ধরে, দুপুরের খাবার খেয়ে নদীতীরে গাছের ছায়ায় শুয়ে বিশ্রাম নিচ্ছে। দু’আঙ্গুলের ফাঁকে ধিকধিক জ্বলা বিড়ির মাথায় বেশ কিছুক্ষণের জমে যাওয়া ছাই আর মৃদু বাতাসে এলোমেলো ধোঁয়া সময়টাকে যেন আরো অলস করে তুলেছে। ঠিক ওই সময়ে ওই রাস্তা ধরে যাচ্ছিলেন এমন একজন মানুষ যিনি একাধারে একজন স্বনামধন্য দার্শনিক, প্রাবন্ধিক, সাংবাদিক, কলাম লেখক, টক শো’র জ্বালাময়ী বক্তা, নীতিনির্ধারক এবং বুদ্ধিজীবি। সহজ কথায় সুশীল সমাজের প্রতিভু। যথারীতি একজন মানুষকে এইভাবে অলস শুয়ে থাকতে দেখে তার মনে হল যে এই ভাবে অলস শুয়ে বসে থাকার কারণেই আজ এই জাতির “কিচচ্ছু” হচ্ছে না।


শকুন দেখলেই জানান আমাদের (০১৯ ৪১২ ১০৪২২)

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: শুক্র, ০১/০৮/২০১৪ - ৯:৪৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

IMG_3261