এক. গত বছর পর্যন্ত সাংবাদিক কার্ড দেখিয়ে ধুম করে মেলায় ঢুকেছি,লাইন ধরতে হয় নি। এবার প্রথম বার লাইন ধরতে হলো। লাইনে দাড়িয়ে মেজাজ খারাপ লাগছে। পাওয়ার লেস লাগছে।
------আহারে আরিফ,সামান্য গেটে ঢুকার ক্ষমতা হারিয়েই তোমার মন খারাপ!!!একবার জোট সরকারের মন্ত্রীগুলোর মনের ভাব চিন্তা করো তাইলে!!!!
দুই. বইমেলার মসজিদের কোনায় কয়েকটি খাবার দোকান। সারা এলাকায় ঘাস দেখার জো নেই,শুধু ই আবর্জনা।
--------আচ্ছা বই নাকি মননকে উন্নত করে। একটি ছোট বিন বসানোর মতো মনন তৈরী করতে বাংলা একাডেমির লোকজনকে কয়টি বই পড়াতে হবে! আর আবর্জনা ছুড়ে ফেলার অভ্যাস মুক্ত হতে একজন বাংগালিকে কতোবার বইমেলায় আনতে হবে ?
তিন.সারিয়া তাসনিম ,ব্রাত্য আর সাদিককে দেখলাম দাড়িয়ে
এবার বিকি দিয়ে যাও, নইলে তো আর ছাড়বোনা, সাঙ্গ করে দেবো বেচাকিনি/ দোকান খোলো দেখি, পসরা সাজাও দেখি...
এমন জোরালো আবদার তো কানাই উত্থাপন করতেই পারে, যেহেতু কানাই জেনে গেছে যমুনা পার হওয়া ভিন্ন শ্রী রাধিকা সুন্দরীর আর কোনো গতি নেই আর এ বেলা যমুনা ঘাটে কানাই ভিন্ন আর কোনো পারানি নেই ।
খেলারামের স্বয়ং পারানি হবার ঘোষনায় বাকী সব লোলচর্মগুলো ফেরার হয়ে গেছে নৌকা সমেত ।
1.
কৈশোরের জ্বরে
মরে যাওয়ার ইচ্ছে হত।
এখন
শুধু তোমার কাছে
আসতে ইচ্ছে করে।
2.
যতই গভীরে যাই কোমল
কোমল কোমল পলি
আমি চাষে মাতি...
ফসলের ঘ্রানে মেতে উঠুক
উঠোন তোমার আমার
সুইসদের স্প্যাগেটি চাষ
হঠাৎ করে যদি টিভি নিউজে দেখেন সিলেটের এক ভদ্রলোক বাসার টবে নুডুলস চাষ করেছেন আর উঠোনে সিঙারা; আর সেই গাছগুলোয় দিব্যি থোকে থোকে ঝুলে আছে নুডুলস কিংবা সিঙারা,তাহলে কেমন লাগবে আপনার ?
ঠিক এধরনেরই এক অবাক কান্ড খুজে পেয়েছিল বিবিসি। জি্ব,লন্ডনের বিবিসির কথাই বলছি। 1957 সালে তাদের সংবাদ ভিত্তিক শো 'প্যানারোমা'তে দেখা গেল সেই সাড়া জাগানো সংবাদ। বিবিসি দাবী করলো সে বছর সুইজারল্যান্ডে শীত পড়েছে কম আর তাই বাম্পার ফলন হয়েছে স্প্যাগেটির ! (স্প্যাগেটি হচ্ছে নুডুলস জাতীয় খাবার,যেটি বেকারিতে তৈরী হয়)
এ নিয়ে এক বিষদ প্রতিবেদন প্রচার করল 'প্যানারোমা'। সুইজারল্যান্ডের গাছে গাছে থোক থোক স্প্যাগেটি ঝুলে থাকার দৃ
সম্মানিত ব্লগার ত্রিভুজ তার বিদায়ী ব্লগে এই অধমকে ও টেনেছেন । কৃতজ্ঞতা তাঁর প্রতি । সেই সাথে অসীম বিস্ময়!!!
ত্রিভুজের দাবী হাসান মোরশেদ 'শুয়োরের সাথে সহবাস' পোষ্টখানা ছুঁড়েছিল তাঁর শ্রেষ্ঠ ব্লগার হবার প্রতিক্রিয়ায়!
কিমাশ্চর্য।
সে সময়ের সহব্লগারদের মনে আছে নিশ্চিত, কিব্রিয়াহ নামের এক উন্মাদ একটা পোষ্ট করেছিল পাকিস্তানী পতাকা সমেত , আর আহবান জানিয়েছিলো সবাইকে ঐ পতাকা ভালোবাসার কারন তার দাবী মতে পাকিস্তানী পতাকা ইসলামী উম্মাহর প্রতীক
এক.
রেস্তোরাটার নাম 'অন্তরে'।আজিজ মার্কেটে কয়েক বছর পরে এসেছি তাই নাম বদলেছে না আগেরটা আছে খেয়াল করতে পারছি না।টেবিল ঘিরে অনেক কজন ব্লগার।আমার বাম পাশে বাকি বিল্লাহ,জামাল ভাস্কর ,মৌসুম,ঠুনকো।
ডানপাশে অমি রহমান পিয়াল,কালপুরুষ,কৌশিক,অন্যমনস্ক শরৎ।
উল্টোদিকে ব্রাত্য রাইসু আর শোহেইল মোতাহির চৌধুরী।
কার সৌজন্যে যেন আসে গরম গরম লুচি আর তরকারি। আর কেউ অর্ডার দেন পায়েস,আসে লাল চা,দুধ চা।
চায়ের কাপে ঝড় ওঠে।শোহেইল মোতাহির চৌধুরী উস্কে দেন স্বাধীনতা আর পাকিস্তানিদের প্রতি জাতীয় ঘৃণা প্রসঙ্গ।রাইসুর ভিন্নমত আর তার সাথে আবার ভিন্নমত পিয়াল ভাইয়ের।আসে একের পর এক জমাট প্রসঙ্গ। এমন কি রিফাত রহমানের জামর্ান ভাষা শেখানোর প্রানান্ত প্র
"গত ছয় মাসে লন্ড্রি সাবানের বিক্রি কমলেও ডিটারজেন্ট পাউডারের বিক্রি বেড়েছে আগের তুলনায় প্রায় টুয়েন্টি পার্সেন্ট। নতুন আইটেম হিসেবে আমাদের কোম্পানীর ডিটারজেন্ট পাউডার যে মার্কেট পেয়েছে - এরকম চললে আগামী ছয় মাসের মধ্যে আমরা টোটাল মার্কেটের ফিফটি পার্সেন্ট শেয়ার ক্যাপচার করে ফেলবো...।"
শুনে ভ্রু কুঁচকে উঠে আদিল রহমানের।
ইশারায় থামায় মোহাইমেন চৌধুরীকে। মোহাইমেন চুপ হয়ে যায়।
"ডিটারজেন্ট পাউডার এসে যদি লন্ড্রি সাবানের মার্কেট দখল করে তাহলে লাভ
আমি ব্ল্যাক কফি খাই ।
দুধ না , চিনি না, কেবল এক মগ গরম জলে এক চামচ কালো কফি ।
জলের পরিমান ঠিক আছে আজো ।
কেবল কফির পরিমান বেড়ে গেলো কয়েক চামচ ।
খা হারামজাদা , তিতা খাবি যখন ভালো করে খা !
খাচ্ছি এখনো ।
কোনো প্রতিক্রিয়া নেই ।
যেহেতু প্রতিক্রিয়া জানানোর স্বাধীনতা আমি কফি কিনতে গিয়েই বিকিয়ে দিয়েছি।
বিগত লেখায় সংশয় প্রকাশ করেছিলাম, তত্ত্ববধায়ক সরকারের তত্ত্ববধান করবে কে? রাষ্ট্রপতি অথর্ব এবং নৈতিক যোগ্যতাহীন একটা অবস্থানে নিজেকে নিমজ্জিত করেছেন।তাই তার পক্ষে হাল ধরা সম্ভব না। এবং তার অক্ষমতা এবং অথর্বতা এবং নৈতিকতাহীনতার দায় বহন করছে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের সকল নাগরিক। কিছু উন্নাসিক মানুষ অবশ্য আমার অবস্থানকে পছন্দ করবেন না। আমার ভেতরে এই তত্ত্ববধায়ক সরকার শুধুমাত্র ঋণাত্বক অনুভুতির জন্ম দিচ্ছে।
এত ফলাও করে কার্যত অকার্যকর দেশ বলে ব্যাপক প্রচারণার পর দেশকে গতিশীল এবং গনতান্ত্রিক করার জন্য এ তত্ত্ববধায়ক সরকারের অবতারনা। এবং এই তত্ত্ববধায়ক সরকার ভীষণ রকম অগনতান্ত্রিক আচরন করছেন।
গনত্নরের প্রধান দাবী স্বচ্ছতা এবং তথ্যের অবাধ প্রবাহ, ই
হীরক রাজার দেশে যে সময়ের ধারাবাহিকতায় নির্মিত হয় ঠিক একই রকম একটা উটকো পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে বর্তমানে। জরুরী অবস্থা আরও কঠোর করা হয়েছে। বর্তমান নির্দেশনা অনুযায়ী নিষেধাজ্ঞা প্রায় ঐশ্বরিক একটা আবহ নিয়ে এসেছে- কোনো রকম প্রশ্ন করা যাবে না, কোনো রকম মত প্রচার করা যাবে না যার রাজনৈতিক একটা ভবিষ্যত আছে। মানুষ মাত্রই রাজনৈতিক চরিত্র ধারন করে অতএব মানুষের সবগুলো আলোচনার ভিতরে কোথাও না কোথাও রাজনীতির গন্ধ আছে। মানুষ কি তবে আলোচনা বন্ধ করে দিবে?
প্রধান উপদেষ্টা তার উদ্্বোধনী ভাষণে যা বলেছিলেন তা থেকে আচমকা সরে এসেছেন। যেখানে মানুষের মৌলিক অধিকার সংবাদ পত্রের স্বাধীনতার সীমিত লঙ্ঘন হবে অনুমান ছিলো সেখানে এখন ভয়ংকর একটা নির্দেশ জারি হয়েছে। এবং এই আ