নোটিশ বোর্ড
আমি নিজস্ব বিবেচনায় বলছি- আমি উটকো জরূরি অবস্থা ঘোষনার বিপরীতে অবস্থান নিয়েছি, এবং আমি এই জরুরী অবস্থা ঘোষনার সমালোচনা করতে চাই- যেহেতু মানুষের প্রতিটা আচরনই রাজনৈতিক তাই আমার প্রশ্ন আপনাদের কাছে-
আমার সৎ সমালোচনা করার অধিকার আছে কি নেই এখানে।
কিংবা তত্ত্ববধায়ক সরকারের সমালোচনা করলে সেটা ব্যান কিংবা নিষিদ্ধ ঘোষিত হবে কি না। তথ্য নিয়ন্ত্রন করা সম্পুর্ন অগনতান্ত্রিক একটা ব্যাবস্থা মনে করি আমি- এবং আমি বলতে চাই এবং প্রচার করতে চাই তথ্য নিয়ন্ত্রন, খরব সেন্সর এসব অহেতুক হয়রানী থামানো হোক অবিলম্বে-
এই নিজস্ব কথা লিখার জন্য আমার কতটুকু স্বাধীনতা আছে এখানে লেখার তা জানালে বাধিত হইতাম।
বাবুরাম সাপুড়ে,
কোথা যাস বাপুরে ?
আয় বাবা দেখে যা,
দুটি ব্লগার রেখে যা,
যে ব্লগির চোখ নাই,মুখ নাই
দেখে না সে লেখে না,
কাউকে সে বকে না।
লেখে শুধু প্রেম প্রীতি,
সেক্স-এর রীতি নীতি
ক্যাটওয়াক হাটে সে,
সব কিছু চাটে সে;
করে নাকো গালাগালি
শুধু আছে গলাগলি
নেই কোন উৎপাত,
লেখে শুধু দুধভাত
সে ব্লগি জান্ত
সাইটে তারে আনতো
ভালোবেসে হোস্টিং
করি তার পোস্টিং !
(ফুটনোট :ওস্তাদ; হাত বাধুন,তবে পিছমোড়া করে বাধবেন না। অবিবাহিতদের হস্ত না না কাজে ব্যবহৃত হয়। সামনের দিকে হাত বাধলে তারা অন্তত কিছু জরুরি কাজ সেরে নিতে পারবে।)
রৌদ্র ছায়ায় এত খেলা আকাশে,
চন্দ্রাবতী তোমার আলো ছায়ায়
সব খেলা ম্লান।
কী করে বলো তুমি আসবেনা
আমার কাছে!
চোখে ঠিকই আদর ঝরে পড়ে
তোমার। মুখে বল 'না'।
চন্দ্রাবতী অতটা বেদনা
কীভাবে পোষ ভেতরে তোমার!
অমন বেদনা
কীভাবে দাও আমায়!
তোমার নিরবতায়
আমাকে স্পর্শ করে মৃত্যুর শীতলতা।
ধর্মনিরপেক্ষতা নিয়ে আমার ধারাবাহিক পোস্টের তৃতীয় পর্বে আমি সমাজতন্ত্র ব্যর্থ হয়েছে বলে একটি কথা লিখেছিলাম। আমার বন্ধু বাকী বিল্লাহ তার চমৎকার লেখনিতে এই কথাটির প্রতিবাদ করেছেন।
বাকী বিল্লাহর মন্তব্যটি পড়ার পর আমার মনে হয়েছে যে, সমাজতন্ত্র নিয়ে একটি বিষদ মূল্যায়নের প্রয়োজন আছে। রাষ্ট্রব্যবস্থা আর অর্থনীতি বিশ্লেষনে সমাজতন্ত্রের মতো এমন ঝড় তোলা মতবাদ মানব ইতিহাসে দ্বিতীয়টি খুজে পাওয়া যাবে না। বিশ্বের দেশে দেশে হাজার হাজার মানুষ সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় অকাতরে প্রান দিয়েছে,অসংখ্য মানুষ তাদের সারাটা জীবনকে উৎসর্গ করে দিয়েছেন সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে।
সোভিয়েত ইউনিয়নে সমাজতন্ত্র ধ্বসে পড়েছে কিন্তু এখনও চীনে টিকে আছে মাথা উচু করে।
: রাষ্ট্র বিজ্ঞান তো মানুষের বিভিন্ন গবেষনা অভিজ্ঞতা ইত্যাদির আলোকে তৈরি হয়েছে.. এবং প্রতিনিয়ত আপডেট হচ্ছে। সেখানে রাষ্ট্র পরিচালনা পদ্ধতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা আছে। কিভাবে চালালে রাষ্ট্র যন্ত্রটি ভাল চলবে, মানুষজন ভাল থাকবে এসবই তো। রাষ্ট্রবিজ্ঞানে তো এরকম কোন সংজ্ঞা নেই যা মানুষের প্রয়োজন অনুযায়ী পরিবর্তন করা যাবে না বা অপরিবর্তনীয়। সে ক্ষেত্রে কোন মানুষ যদি আরো বেটার কোন রাষ্ট্র পরিচালনা ব্যাবস্খার সন্ধান পায় ও তা প্রচলন করতে চায়, সেটা কি রাষ্ট্র বিজ্ঞানের ভাষায় অন্যায় বা অযৌক্তিক হবে?সে যদি ইসলামকে তার রাষ্ট্রের ব্যবসথা হিসেবে নিতে চায় তবে অসুবিধা কোথায় ?
:তোমার প্রশ্নের মাঝেই তোমার উত্তরের ছায়া আছে। প্রথম কথা হলো এটা ঠ
।1।
খেলাটা আমি প্রথম শিখেছিলাম হাসানের কাছে ।
সেদিন আমার তেমন কোনো কাজ ছিলনা । যেমন থাকেনা কখনোই ।
ভর দুপরে হাজির হয়েছিলাম ওর অফিসে ।
ও বেশ আগ্রহ নিয়ে আমাকে বলেছিল --'একটা জিনিস দেখবি '
---দ্যখা । আমার আসলে আগ্রহ ছিলনা তেমন ।
তবু ওর কথামতো চোখ রেখেছিলাম কম্পিউটার স্ক্রীনে । তেমন কিছুনা । কটা আবছায়া রেখা শুধু ।
---'রেখাগুলোর মাঝখানে চারটা বিন্দু দেখছিস? ওখানে চোখ রাখ । একেবারে 30 সেকেন্ড । একটু ও নড়বিনা ।চোখের পলক ফেলবি
সমস্যা শুরু হয়েছিল বিয়ের দিনেই। শ্বশুর বাড়ির লোকজন দাদাকে মাত্র এক হাজার টাকা নজরানা দিলো! খেপে গেলেন মা, বাবা, বড় চাচা...।
ভাবী যে শো-কেস এনেছে সেটার তাকগুলো কদম কাঠের। সোফার ফোম খুব বাজে, দুদিনেই বসে যাবে। ড্রেসিং টেবিলটার ডিজাইন সেই মান্ধাতা আমলের। আরো কতো ভেজাল যে আছে.....!
ভাবীর অনেক খুঁতও বেরুতে লাগলো। কথা বলে কেমন করে, তিন বাড়ির মানুষ শুনতে পায়!
ঠা ঠা করে হাসে। বাপের বাড়ির এতো অপরাধের ব্যাপারেও তার কোনো বিকার নেই। এমন ভাব দেখা
সেদিন ফেরার বেলা ।
[সংশয়বাদীগন স্কটল্যান্ডের ওয়েদার রিপোর্ট দেখে নেন , নিজ দায়িত্বে
। স্কটল্যান্ডের কোন শহর? কম'ুনা
! যা দিনকাল পড়ছে(ধরাখাইছে) ]
(ভুমিকা: গত পর্বে আলোচনা ছিল শুধু ধর্মনিরপেক্ষতা নিয়ে,আমার ইচ্ছা ছিল নিরপেক্ষ রাষ্ট্রব্যবস্থা নিয়েই আলোচনাটা এগুবে। কিন্তুু কিছু কমেন্টকারি বন্ধু আলোচনাটিকে ইসলামি রাষ্ট্র ব্যবস্থার দিকে নিয়ে যেতে চাচ্ছিলেন। তাই আজকের লেখায় তারা হয়তো কিছু রসদ খুজে পেতে পারেন।এই ইস্যুটি আরো একাধিক পর্বে গড়াতে পারে।তারপর আবার মুলস্রোতে ফিরে আসা যাবে।গত পর্বে যারা কমেন্ট করে মতামত দিয়েছেন,তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা।)
: আব্বু, তাহলে তো গনতন্ত্রের মুল মন্ত্র 'বাই দ্য পিপল,অফ দ্য পিপল' কথাটিকে নতুন ভাবে ভাবতে হবে?রাষ্ট্র যদি সংখ্যাগরিষ্টের মতামতে না চলে তাহলে তাকে রাষ্ট্র বলা কি উচিত হবে?
: তোমাকে মনে রাখতে হবে যে,
বিচার বিভাগ পৃথকীকরণ প্রক্রিয়া অবশেষে শুরু হলো। রায় ঘোষিত হওয়ার 7 বছর অতিবাহিত হওয়ার পর এটা বাস্তবায়নের কোনো উদ্যোগ নেয় নি নির্বাচিত সংসদ। প্রথম দফায় আওয়ামী লীগ এবং এর পরে চার দলীয় জোট এই বিচার বিভাগকে পৃথক করার সৎসাহস অর্জন করেন নি। 2001এর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে এই একটা বিষয়ে 2 নেত্রি সহমত ছিলেন, তারা তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে এই রায় বাস্তবায়ন না করার অনুরোধ করে বলেছিলেন, নির্বাচিত প্রতিনিধিদের এটা বাস্তবায়নের সুযোগ দেওয়া হোক।অবশ্য এর পরও নোটিশ এবং সময় প্রর্থনা চলছিলো বিধিমতো। এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার এই রায় বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছেন।
যদিও বিড়ালের গলায় ঘন্টা বাঁধবে কে এই প্রশ্নটা থেকেই গেলো। পুলিশের ভূমিকা কি হবে? তাদের কি বিচার বিভাগের হাত