এই লেখাটা মানসম্মত নয়। অবিন্যাস্ত এবং অসম্পূর্ণ। অনেক কথা, অনেকের কথা বলার ছিল, বলা হল না। আসলে এখন আর আগের মত বলতে পারিনা, যতটা কথা আছে বুকের ভেতর। তাই প্রথমেই দুঃখপ্রকাশ, মা প্রার্থনা করজোড়।
23 নভেম্বর 1997। শীতের সন্ধ্যা। সিলেট শহরের সবচেয়ে কাছের একটি গ্রাম। প্রায় নিঃসঙ্গ তরুণ বসে আছে লন্ঠনের আলোয়। কিছুটা বিষন্ন। প্রায়ান্ধকার সেই সময়ে তালপাতার সেপাই এর কন্ঠ। বারান্দায় বেরিয়ে আসে বিষন্ন তরুণ। অন্ধকারে দাঁড়ানো অবয়ব দেখে বি
অনেকদিন পর বাংলাদেশ।অনেকদিন পর বাঁধ ভাঙার আওয়াজ। যদিও ঢাকার বাইরে কোথাও এখনও যাওয়া হয়নি তবুও এই ইট-সিমেন্টের শহরটাকেই বাংলাদেশ মনে করে অনেক আনন্দে আছি। বাড়তি আনন্দ যোগ করলো বাঁধ ভাঙার আওয়াজের বন্ধুদের সাথে মুখোমুখি দেখা হওয়া, আড্ডা মারা। যদিও ব্লগের ভাচর্ুয়াল পরিচিতিকে বাস্তবে আনার পক্ষপাতী আমি ছিলাম না। তবুও প্রাণোচ্ছোল কিছু ব্লগাররা রীতিটা চালু করেছিলেন। আমার কাছেও এখন মনে হচ্ছে বিষয়টা খুব স্বাভাবিক এবং এরকম দেখা হওয়াই উচিত।
ঢাকায় যারা
অনেকদিন পর বাংলাদেশ।অনেকদিন পর বাঁধ ভাঙার আওয়াজ। যদিও ঢাকার বাইরে কোথাও এখনও যাওয়া হয়নি তবুও এই ইট-সিমেন্টের শহরটাকেই বাংলাদেশ মনে করে অনেক আনন্দে আছি। বাড়তি আনন্দ যোগ করলো বাঁধ ভাঙার আওয়াজের বন্ধুদের সাথে মুখোমুখি দেখা হওয়া, আড্ডা মারা। যদিও ব্লগের ভাচর্ুয়াল পরিচিতিকে বাস্তবে আনার পক্ষপাতী আমি ছিলাম না। তবুও প্রাণোচ্ছোল কিছু ব্লগাররা রীতিটা চালু করেছিলেন। আমার কাছেও এখন মনে হচ্ছে বিষয়টা খুব স্বাভাবিক এবং এরকম দেখা হওয়াই উচিত।
ঢাকায় যারা
গম্ভীর ল্যাব, দিন শুরু আজ
ইচ্ছে ছুটি, অনিচ্ছা কাজ
গম্ভীর ল্যাব, যন্ত্রে ঠাসা
নেই কোন বোধ, ভালবাসা
গম্ভীর ল্যাব, মেশিন চলে
যন্ত্রে-প্রাণে আগুন জ্বলে
গম্ভীর ল্যাব, অচেনা মুখ
হঠাৎ চেনা বুক ভাঙা দুখ
গম্ভীর ল্যাব, যান্ত্রিক ঘ্রাণ
এক সুর-লয় যন্ত্রের গান
গম্ভীর ল্যাব, অলি-গলি
অনুভুতির জলাঞ্জলি
গম্ভীর ল্যাব, খুব প্রতিকূল
ভুল পথ ও দিক আর গতি ভুল
গম্ভীর ল্যাব, মেঘলা স্বভাব
এক চিলতে রোদের অভাব
গম্ভীর
বন্ধুরা গিয়েছিলাম চাঁদের পাহাড়ে, জ্যোৎস্না কুড়োতে
জ্যোৎস্না র রং নীল, -একই বর্ণ বেদনার জল
তখনো দীক্ষিত নয়, বোকা বালকের দল ।
চাঁদের বুকে মুখ , নিয়েছিলাম জ্যোৎস্না র ঘ্রান
হা ইশ্বর, হা প্রভূ--ক্ষরণেই তবে নির্বা ণ?
জ্যোৎস্না গাহন শেষে ফিরেছিলাম বালকের ও অধিক,
কেউ কেউ গান্ধর্ব হয়েছিলো--বাকীরা সেয়ানা বনিক । ।
04/01/2006
তৃতীয় প্রহর ।
এক ধার্মিক চোর বেশ যজ্ঞ টজ্ঞ করে দেবতার তুষ্টি অর্জন করলো ।
দেবতা জিজ্ঞেস করলে ন -- 'কি বর চাও বৎস?'
চোর নতজানু হয়ে বললো--' প্রভূ, চুরি তো আমার পেশা। ছাড়তো পারবোনা । তবে চুরি করতে গেলে খালি ঘুম পায় । একটা বর দিন যেনো আমার আর ঘুম না পায় '
দেবতা বললেন--'তথাস্তু'
পরের রাতে খুশী মনে চোর গেলো চুরি করতে । যেই ঘুম পেলো এমনি বজ্রধ্বনি--'জাগতে রাহো!!!' । চোরের ঘুম গেলো টুটে । সাথে গেরস্তের ও ।
মন খারাপ করে চোর ঘরে ফিরে এলো ঘুমাবে বলে
বাংলা সাহিত্য ও সমাজ চিন্তাকে পালটে দেয়ার বিপ্লবী ভাবনা নয়, বরং সাহিত্য ইতিহাসে সাক্ষী হওয়ার সুকোমল বিশ্বাস নিয়ে ইন্টারনেটে প্রকাশিত হয়েছে ই-পত্রিকা 'বীক্ষণ'। সমাজ ও সংস্কৃতির সমকালীন ছায়ার পাশাপাশি জনপদ ছোঁয়ার স্বার্থক প্রয়াস লক্ষ্য করা গেছে বীক্ষণের প্রথম সংখ্যায়। সুখপাঠ্য সব কবিতা, গল্প আর নিবন্ধের এ সংকলন নি:সন্দেহে আগ্রহী পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করবে।
এগারো জন কবির বাইশটি কবিত
71 এর মুক্তিযুদ্ধে স্বাধীনতা কামী বাঙ্গালী জন গোষ্ঠি বিরুদ্ধে হত্যাযজ্ঞে অংশ নিয়েছিল পাকিস্তান সেনাবাহিনী যাদের বেশীর ভাগের জাতিস্বত্বা পাকিস্তানী, পূর্ব পাকিস্তানে পুনবার্সিত 'বিহারী' এবং জামাতে ইসলাম -মুসলিম লীগ-নেজামে ইসলামের মতো ধর্মভিত্তিক দলগুলোর নেতাকমর্ীরা যারা জাতিগত ভাবে বাঙ্গালীই ছিলো ।
তিন ঘাতক গোষ্ঠির প্রত্যকের আলাদা আলাদা স্বার্থ ছিলো । 'বিহারী'দের বিবেচনায় ছিলো-- পূর্ব পাকিস্তানে তারা ইতিমধ্যেই ব্যবসা বানিজ্যে ভালো ভাব
[b]
ওরা বলেছিল শৃগাল এবং গন্ধমুষিক
একই ঘাটে এসে জলপান করে
সেই ঘাটে,যে ঘাটে সিংহ ও আসে জল পান করতে,
ওরা আর ও বলেছিল যে বাজপাখি
আর শকুনেরাই কেবল একসাথে একই শবদেহ ঠোকরায়,
এবং পরস্পর একসাথে শান্তিতে বসবাস করতে থাকে
মৃত মানুষ জনের স্তুপের মধ্যে---
হে ভালবাসা,
তোমার ঐ ঐশ্বর্যপূর্ণ অঞ্জলিবদ্ধ হাতই কেবল আমার
মধ্যে আকাঙ্খা জাগিয়ে তোলে,
অনবরত ক্ষুধা ও তৃষনার দ হন ও,
আমাকে সম্পূর্ন অধিকার করে নিয়ে যায়,
অহংকার
2.
পৃথিবী গোলাকার ; প্রমানিত ব হু প্রকারে
দেখো---আমাদের সব কথা ঘুরে ফিরে
সেই একই তো । নিজেকে কেন্দ্্র করে... ।
3.
ইশ্বর অসীম অবিশ্বাস করিনা ।
মানুষ আমার-- স্বপ্নই তো ,
...সীমানা জানেনা ।
31/12/06
প্রথম প্রহর