Archive - 1970 - ব্লগ
April 12th
আমাদের শিক্ষাঙ্গনে অবকাশ
লিখেছেন নির্ঝর অলয় [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ১১/০৪/২০১৪ - ৯:০৮অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
গত পরশু সকালে কলেজে গিয়েই শুনলাম সেকন্ড ইয়ারের একটা ছেলে কলেজের ১৫ তলার ছাত থেকে লাফিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে। একজন শিক্ষক দেখে ফেলায় ছেলেটি প্রাণে বেঁচে যায়। ছেলেটির আত্মহননের চেষ্টার কারণ পড়াশোনার তীব্র চাপ, বায়োকেমিস্ট্রির একগাদা পেন্ডিং আইটেম(মেডিকেল কলেজের ক্লাস-টেস্ট তথা টিউটোরিয়াল)। মনটা ভারী হয়ে গেল। আইটেম নেয়ার ফাঁকে এ নিয়ে ছাত্রদের সাথে দু-একটা কথা বললাম। স্কুল থেকেই চলছে এই অসুস্থ মধ্
তুরুত
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ১১/০৪/২০১৪ - ৯:০৮অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
"ও ভাই, দেখসেন নি? মালটা কি জোস না? গাড়িটা থামান না এরে একটু লিফট দেই।"
তুহিন ভাইয়ের বিদেশী রমণী দেখলে এরকম কথা মুখ দিয়ে বের না হলে হয়না, এটা এতদিনে সবাই জানে। সকলে তাকাল সেই রমণীর দিকে, সন্ধ্যায় জগিং এর জন্য বের হয়েছে, এতক্ষণ দৌড়ে ক্লান্ত হয়ে বাসার দিকে হেঁটে যাচ্ছে। তুহিন ভাই রসিক মানুষ।
"অই দ্যাখেন তো প্যান্ট পড়ছে নি?"
- ও ভাই কি কন? সামনে নাকি আপনার বিয়া?
দিবি আরোহণ...
লিখেছেন প্রৌঢ় ভাবনা [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ১১/০৪/২০১৪ - ৯:০৫অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
- ব্লগরব্লগর
- অতিরঞ্জন
- ইন্দ্র
- ঈদ-এ-মিলাদুন্নবী
- কৃষ্ণ
- গান্ধী
- জন্মাষ্টমী
- দিবি আরোহন
- দেবত্বলাভ
- রাম
- শাস্ত্রকথা
- সববয়সী
আমাদের এতদঞ্চলের অর্থাৎ ভারত উপমহাদেশের সংস্কৃতিতে অতিরঞ্জন একটি প্রচলিত প্রথা বটে। এই যেমন কাউকে আশীর্বাদ করতে বলা, 'হাজার বছর পরমায়ু হোক' বা 'শত পুত্রের জননী হও' ইত্যাদি। যদিও জানি বাস্তবে তা সম্ভব নয়। তবুও তো বলা হয়, না কি?
বেচুবাবুর রোজনামচা্-- বিশ্ববিদ্যালয়ে যেসব ধাপে গেলে বৈশ্বিক হওয়া যায়
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ১১/০৪/২০১৪ - ৯:০৫অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
বি.দ্রঃ এই পোস্ট শুধুমাত্র মারাত্মকভাবে কনফিউজডদের জন্য প্রযোজ্য।
==========
পেপারে প্রায় একটা বিজ্ঞাপণ দেখি।
" অস্ট্রেলিয়া যেতে চান? এক পা এখানে রাখুন, পরের পা মেলবোর্নে "
হাসি... কিন্তু আবার এইটাও ভাবি, নিশ্চয় বাজারে অমন ডিমান্ড আছে বলেই এই ধরণের বিজ্ঞাপণ প্রকাশিত হয়।
April 11th
ত্রাক কথিত ম্যাগ্রোগিয়া সুসমাচার
লিখেছেন সজল (তারিখ: শুক্র, ১১/০৪/২০১৪ - ১:৩৪অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
ভূমিকা
মহামতি জাতকের মতই ইতিহাসের নানা বাঁকে উদিত হয়েছেন মহামতি ম্যাগ্রোগিয়া। ইতিহাসের প্রেমিক মহামতি ত্রাক তাঁর সেই সব কীর্তি লিখে রেখেছেন ছাগচর্মে। সেই ছাগচর্মেগ্রন্থিত ইতিহাসের অসমাপ্ত চুম্বকাংশ এখানে।
জেনেসিস
ডিজিম্যানিয়া
লিখেছেন তীরন্দাজ (তারিখ: শুক্র, ১১/০৪/২০১৪ - ৪:১৬পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
গরমের দিনের সকালটা বিচ্ছিরি, নোংরা, ছয়দিনের ঘামে ভেজা গামছার মতো। মোটর সাইকেলের ভটভট, ফেরিওয়ালার চেঁচামেচি, চায়ের স্টলে মমতাজের গান, রিকশাওয়ালার ঝগড়া, রেডিওতে সরকারের গুণকীর্তন, সবকিছু মিলে মিশে বিকট এক বোম্বেটে মাছি হয়ে কানের কাছে অবিরত ভনভন করে। সেই সাথে বাকী দিনটির কথা ভাবতে গেলে বুকের ভেতরে হাজারো গরিলার প্রলয় নাচন শুরু হয়ে যায়। দিন বাড়ার সাথে সাথে বাড়তেই থাকে গরিলাদের নর্তন কুন্দন। রাতে ফ্যান
ঢাকামেট্রো ১১-০৪১৪
লিখেছেন আনোয়ার সাদাত শিমুল (তারিখ: শুক্র, ১১/০৪/২০১৪ - ২:৩৬পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
অনেক দিন ধরে পথ চলতে গিয়ে সুমনকে খুঁজছি।
২০০৯ সালে যখন প্রথম দেখা হয়, তার বয়স ৬ বছর। বাচ্চা বয়সে একটা ছেলে রিকশা চালাচ্ছে –এ বাস্তবতায় বিমর্ষ হয়েছিলাম। জিজ্ঞেস করেছলাম, “তুমি ছোটো মানুষ, তুমি টানতে পারবা?”
"চলেন, নিয়া যামু।"
তৈলচিত্রের আছর
লিখেছেন চরম উদাস (তারিখ: বিষ্যুদ, ১০/০৪/২০১৪ - ১০:৩৭অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
- একদিন সকালবেলা পরাশর ডাক্তার নিজের প্রকাণ্ড লাইব্রেরিতে বসে চিঠি লিখছিলেন। চোরের মতো নিঃশব্দে ঘরে ঢুকে নগেন ধীরে ধীরে
- ধীরে ধীরে
- জ্বী, ধীরে ধীরে
- না না মানে একটু ধীরে ধীরে পড়ুন। কি নাম নাম বললেন ডাক্তারের?
- জ্বী, পরাশর ডাক্তার
- আর রোগী?
- নগেন
- বদলে ইসমাইল ডাক্তার আর মাহমুদ রোগী করে দিন
- জ্বী আচ্ছা, কিন্তু কেন?
- লেখা ছাপতে চান?
- চাইতো।
April 10th
বাংলাদেশের স্বর্গস্থান বান্দরবানের নানান বাঁকে (২য় পর্ব)
লিখেছেন মাসুদ সজীব (তারিখ: বিষ্যুদ, ১০/০৪/২০১৪ - ১:৩১পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
- ব্লগরব্লগর
- ভ্রমণ
- চিপলাংকি পাড়া
- তাজিংডং
- তান্দু পাড়া
- নেফু পাড়া
- নয়চরং পাড়া
- বুলং পাড়া
- সাকা হাফং
- হাজরাই পাড়া
- সববয়সী
ক্যালিডোস্কোপ - ৫
লিখেছেন এক লহমা [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ০৯/০৪/২০১৪ - ৯:০৫অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
দূর শৈশবে ক্যালিডোস্কোপ ঘুরিয়ে নক্সা দেখতে দেখতে ঘোর লেগে যেত। আজ এই বেলা-ঢলে আসা প্রহরে জীবন-ক্যালিডোস্কোপ নিয়েও আমার এক-ই দশা, ঘোর লেগে আসে। একসঙ্গে ঝাঁক ঝাঁক স্মৃতি এসে ঘুরে যায় কাঁচকি মাছের ঝাঁক-এর মত। মনোযোগ দিয়ে দেখতে গেলে পলক ফেলার আগেই সব শুনশান, কেউ নেই। তখন আবার চুপটি করে বসে থাকা গহীন দিঘীর পারে। খুব সাবধানে। ঘোর লেগে জলে পড়ে গেলে, সাঁতার জানি না আমি, তলিয়ে যাব। আর না, সাবধানে পা টিপে টিপে জলের ধার থেকে সরে আসি। কিন্তু টের পাই, জল ও আসছে। বুকে হেঁটে, সাপের মতো। দৃষ্টিসীমার ঠিক বাইরে বাইরে। আসুক, পালিয়ে লাভ নেই। আমি মন সরিয়ে নিই।