১।
নামের জন্য সুকুমার রায়ের এবং তথ্য-উপাত্তের জন্য পাকিস্তান ক্রিকেট দলের কাছে আমি বিশেষ কৃতজ্ঞ।
২।
উল্লেখিত কোন কোন চরিত্র কাল্পনিক, বাস্তবের সঙ্গে সামান্যতম মিল পাওয়া গেলে তা ফটোশপের কারসাজি বলে গন্য হবে।
৩।
পাকিস্তানের (ক্রিকেট খেলায় হোক আর যেখানেই হোক) সমর্থকেরা নিজ দায়িত্বে দূরে থাকুন। এই ছড়া পড়ে আপনাদের হৃদযন্ত্র, জননযন্ত্র কিংবা নিদেনপক্ষে আপনাদের পরিপাকতন্ত্রের শেষাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হলে আমি দায়ী নই।
এক সময় সাগরে নীল তিমির পরিমান ছিল এখনকার চেয়ে অনেক অনেক বেশী। আমরা মানুষেরা বিগত বছরে এত বেশী নীল তিমি মেরেছি যে বর্তমানে আনুমানিক ১০০০০ নীল তিমির অস্তিত্ব পাওয়া যায়। নীল তিমি এখন আন্তর্জাতিকভাবে সংরক্ষন করা হচ্ছে এবং শিকার বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। তাই কিছু কিছু জায়গাতে এদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে, যদিও খুব নগন্যহারে। কেউ যদি সারা বছর ধরেও সাগর চষে বেড়ায়, তারপরেও একটা নীল তিমির দেখা নাও পেতে পারে।
সময়ের সাথে একটি ভাষায় নতুন শব্দ যোগ হওয়া ভাষার জন্য অনিবার্য। বাংলা ভাষার ক্ষেত্রে এই নতুন শব্দ যোগ হওয়ার গতি আর মাত্রা নিয়ে ভাষাবিদরা ভালো বলতে পারবেন। আমরা বড়জোর নতুন শব্দ যোগ করার চেষ্টাটি চালিয়ে যেতে পারি।
[justify]সেই কোন ছোটবেলায় প্রথম শুনেছিলাম একটি গান "যদি হিমালয় আল্পসের সমস্ত জমাট বরফ একদিন গলেও যায়, তবুও তুমি আমার " কথার থেকে বেশী ভালো লেগেছিল সুর (বড় হয়ে বুঝেছি শুধু সুর নয়, গানটিকে প্রকৃত গান করে তুলেছিল গায়কি)। ছোটবেলার সেই মুগ্ধতা বড়বেলায়ও যায়নি আমার, বরং দিনে দিনে আরো বেড়েছে। আমার কৈশোর আর তারুণ্যের উদ্দাম দিনগুলিতে অবিচ্ছেদ্য সঙ্
এককালে বড়ো বেশি ভূতের বেগার দিয়েছি জ্ঞানী হবার জন্য। তবে বেগার খাটনিটা জ্ঞানী হবার জন্য ছিল নাকি নিজেরে জ্ঞানী প্রমাণ করার জন্য ছিল তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ আছে আমার। কারণ একপিস জ্ঞান সংগ্রহের জন্য যতটা খাটনি দিতাম তার থেকে বেশি খাটনি দিতাম সেই একপিস জ্ঞানকে এক বালতি ঘোলা জলে মিশিয়ে পাব্লিকের মাথায় ঢেলে দেবার জন্য। সেই যুগে নিজেরে বিদ্বান প্রমাণ করার জন্য একবার পড়া শুরু করলাম [url=http://en.wikipedi
অদ্ভুত দু-খানা স্বপ্ন দেখেছিলাম একই রাতে। একটু পর পর। এই তো কদিন আগেই। কাউকে বলা হয় নি।
"যে কেউ আত্মার দিক দিয়ে পবিত্র পুরোপুরি
সেই তুলতে পারে পত্রালি, পুষ্প এবং ফলের সম্ভার।
অসতী যে, সে কখনও নয়"।
-দেবী আর্টেমিসের ক্ষেত্রে কতটুকু সঠিক এটি?
কোনো একটা সভ্যতার আদিলগ্নে হয়তো কেউ ‘প্রতারণা’ আবিষ্কার করেছিল। আর তখন থেকেই মনে হয় আমার মধ্যে প্রতারিত হবার ভয়টা ঢুকে যাবার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল। পৃথিবীর ডাকঘরে সমস্ত ভুল গল্পের মধ্যেই আমি বেঁচে ছিলাম। তারপর একদিন বীক্ষণাগারে নিক্ষেপের পূর্বে অভিজ্ঞ যন্ত্রগণক কলকব্জা নিরীক্ষণের যন্ত্র চালু করে আমাকে তার মধ্যে স্থানান্তরিত করলেন। ফলাফলের সূচকচিহ্নে আর্যভট্টের আবিস্কার ধরা দিল। যন্ত্রগণক তার মোটা চশমার ফাঁক দিয়ে আমাকে তাচ্ছিল্যভরা নজরে ছন্দোবিশ্লেষণ করে বাতিলঘরে যাবার চোথা লিখে দিলেন। শেষ রাস্তায় নামার আগে ভোগদখলি স্বত্ব হিসেবে আমার জন্যে বরাদ্দ করা হল দশ টাকার গাঁজার পোটলা, এক পেকেট হরিমোহন বিড়ি, আধা বাটি চিঁড়া এবং অবচুর্ণন দুধের গন্ধযুক্ত দৈ। অমলের মতো হাঁকতে হাঁকতে আমি ভরাপেটে এবং গাঁজার সম্মোহনে একটি অরাজক তাজা শ্মশানের উদ্দেশ্যে চিঠিটা পৌঁছে দিতে রওনা দিলাম...