সমালোচনা প্রসঙ্গে অনেকে অনেক কথা বলে গেছেন। তবে মোক্ষম কথাটি বলেছেন জীবনানন্দ দাশ, ‘সমারূঢ়’ কবিতায়। সমালোচককে কবিতা লেখার আহবান তো জানিয়েছেন-ই সাথে তাকে ‘অধ্যাপক, দাঁত নেই- চোখে তার অক্ষম পিঁচুটি’ ইত্যাদি বলে গালমন্দও করেছেন। জীবনানন্দের যে স্বভাব তাতে এরকম বলাটা কেমন বেমানান লাগে যেন! তবে তিনি সমালোচকদের এরকম বলতে বাধ্যই হয়েছিলেন।
বড় হবার একটা জরুরি অনুষঙ্গ হল--বড়দের মত করে ভাবতে শেখা, বড়দের মত করে কথা বলতে শেখা, বড়দের মত করে আচরণ করতে শেখা। এই তিনটে জিনিস করতে না পারলে সঠিকভাবে 'বড়' হওয়া যায় না---এই কথাটা ছোটবেলায় মা বলে দিয়েছিল।
ছোট্ট আমি তখন আমার ছোট্ট মাথাটা ভীষন চুলকে জিজ্ঞেস করেছিলাম--বড়রা কী রকম করে ভাবে, মা?
মা বলেছিল--আস্তে আস্তে শিখে যাবি--
সারি সারি পাহাড়ের সঙ্গম , ঘন অরন্যের নিশ্চুপ পরিবেশ , সৌন্দর্যের লীলাভূমির কথা মনে করলেই আমাদের চোখে ভেষে ওঠে বান্দরবানের চেহারা । বাংলাদেরশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অন্যতম স্থান , বিদেশী পর্যটকদের পছন্দের জায়গা । বান্দবানের পাহাড়ি সৌন্দর্যের মধ্যে যে সুর বিরাজ করছে সেই সুরের ছন্দ হচ্ছে পাহাড়ের গায়ে গায়ে বসবাস করা আদিবাসী মানুষ ও তাঁদের পাড়া গুলো । পাহাড়ের শত প্রতিকূলতার মধ্যেও আদিবাসীরা নিশ্চিন্তে নির্বিঘ্নে সব বাধা বিপত্তি পেরিয়ে বসবাস করে আসছে আনাদিকাল ধরে । আদিবাসী ছাড়া পাহাড়ি সৌন্দর্য যেন প্রান পায় না ।বান্দরবান জেলার দুর্গম ও দূরবর্তী একটি উপজেলার নাম নাইক্ষ্যংছড়ি , এর পাঁচটি মৌজা – ঈদগড়, আলেক্ষ্যং , বাইসারী , বাকখালি ও কোয়াংঝিরিতে বাস করে মারমা , চাক , ম্রো , ত্রিপুরা, চাকমা আদিবাসী ছারাও বাঙালি হিন্দু ও মুসলিম পরিবার । সেখানে আদিবাসী পরিবারের সংখ্যা সাতশ। কিন্তু সাম্প্রতিক কালে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার আলেক্ষ্যং মৌজার বাদোঝিরিতে সর্বমোট ২১ টি চাক পরিবারের সব কটি পরিবারকে উচ্ছেদ করে দেয়া হয় -------
[ সাবধান, ভেতরে দর্শন আছে কিন্তু !]
…
সের্হিওর সাথে এ জীবনে আমার আর দেখা নাও হতে পারে। তবে নামটা মনে থাকবে বহুদিন। মানুষটার চেহারা বদলে যাবে, ক্ষয়ে যাবে। যদি কোনদিন ঘটনাচক্রে দেখা হয়েও যায় আমাদের, আমরা কেউই হয়ত কাউকে চিনতে পারব না। ততদিনে জীবন আমাদের গল্পগুলোকে বহুবিধ উপাদান দিয়ে আরও লম্বা করে দেবে।
রাজনীতি এবং প্রশাসন একদম বিপরীতধর্মী দুইটি আর্ট।
একটির মূলে আছে গণসংযোগ, আরেকটির জননিয়ন্ত্রণ। একটিতে ক্ষমতাহীন অনেক মানুষ মিলে, অনেক শ্রমের বিনিময়ে, সমাজকে অনেক জোরে নাড়া দিয়ে ছোট্ট একটু পরিবর্তন ঘটায়। অন্যটিতে খুব সীমিত কিছু মানুষের সিদ্ধান্তে, রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ব্যবহার করে, স্বল্পতম প্রয়াসে অনেক বড় পরিবর্তন ঘটানো হয়। একটি মেঘের মতো বিশাল ও গম্ভীর, অন্যটি বজ্রপাতের মতো তীব্র ও ধারালো।
বঙ্গদেশের ইবনে বতুতা আমাদের সবার প্রিয় তারেক অনু ভাই কাজকাম ফেলে রেখে ঘুরে বেড়ায় দেশ-বিদেশ। মজার মজার আইটেম খায় আর তার বর্ণনা লিখে লাখো বাঙালির হৃদয়ে হিংসার আগুন জ্বালিয়ে দেয়। গরুর মাংস নিয়ে তো হালে শুরু করেছেন এক নতুন সিরিজ, ব্রাজিলে গিয়ে খেলেন চুরাস্কো, আর্জেন্টিনার চাপকে তো দিয়েই দিলেন নাম্বার ওয়ান সার্টিফিকেট! কথা সত্য হতেও পারে, তবে আমার কিছু ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা আছে যা বলার জন্যই এই পোষ্ট।
বই ছাড়া আমি থাকতে পারি না, সে হোক ঘর বা বাহির, টাট্টিখানা বা বিমানের অন্দরে, পুস্তক লাগবেই, ইদানীং অবশ্য পিডিএফ নামক প্রযুক্তির ফলে সেটা দিয়েও কাজ চলে। আর ভ্রমণের সময় বই বাছাই করি একটু সাবধানে, যাবতীয় ভ্রমণে টিনটিন নামের রিপোর্টারটি পাশে থাকবেনই, এবং এলাকা বিশেষে উনার কাহিনীও বাছাই করা হবে সেই ভাবেই, যতবার নেপালে গেছি তিরতির আনন্দ এবং মিগুর সাথে দেখা হবার উৎকণ্ঠা নিয়ে পড়েছি তিব্বতে টিনটিন,