কোনও এ্যাকাডেমিক কথাবার্তা নয়, নয় কোনও বিশেষজ্ঞ মতামত। তবে বাংলাদেশে দুটো সাইক্লোন রেসপন্স করেছি- কিছু ধারনা পেয়েছি যা আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চাই যাতে আপনারা এগুলো উপকূলীয় এলাকায় বসবাসরত আপনাদের পরিবারের সদস্যবৃন্দ এবং পরিচিত মহলে জানাতে পারেন। একটুখানি সতর্কতা কিন্তু অনেক জীবন বাঁচাতে পারে এবং সম্পদও রক্ষা করতে পারে।
।।১।।
স্কুলে ঢোকার মুখেই তপনের দেখা পায় সজল। স্কুলের গেটের কাছের ঝাঁকড়া বটগাছটার নিচে আমড়াওয়ালার দোকানের সামনে। আমড়াটাকে ফুলের মতো কেটে ওতে ঝাল লবণ মাখিয়ে দিয়েছে আমড়াওয়ালা।
সজলকে দেখেই তপন দ্রুত বড় একটা কামড় বসিয়ে দেয় আমড়াতে। গোটা দুয়েক আমড়ার পাপড়ি চালান হয়ে যায় পেটে। সজল কিছু বলার আগেই তপন বলে ওঠে...
“তোকে নিজামী স্যার গতকাল খুঁজেছিল ক্লাসে...”
৪০০ বছরের পুরনো ঢাকা। আমার শৈশব, কৈশোরের শহর। আমার প্রিয় শহর। জ্যাম, ধুলো, দূর্গন্ধ আর প্রতিদিন হাজার বার "এই শহরে মানুষ থাকে না" বলার পরেও আমার প্রানের শহর।
কিন্তু সেদিন সত্যিই স্তব্ধ হয়ে গেলাম আমার প্রিয় শহরে কিছু নরপশুর ধ্বংসজজ্ঞ দেখে। এই শহরে প্রায়ই কিছু না কিছু হয়। মাসে একটা বড় সমাবেশ আর পুলিশের সাথে মারামারির খবর তো নতুন কিছু না। ৫ তারিখের সমাবেশ নিয়েও সেরকম কিছুই হবে ভেবেছিলাম। কিন্তু বেলা বাড়ার সাথে সাথে অবাক হয়ে দেখলাম কিভাবে নির্বিকারে কিছু মানুষ শহরটাকে ধ্বংসস্তুপে পরিণত করে! আরও অবাক হওয়ার মত ব্যাপার হচ্ছে যারা এগুলো করছে তারা হয়ত প্রথমবারের মত এই শহরে এসেছে!!
অনেক দিন লেখা হয়না। কারণটা মূলত সময়াভাব। তার উপর আমি যেসব বিষয় নিয়ে লিখি তার জন্য দরকার উপযুক্ত পরিবেশ। শতশত মৃত্যু, রাজনৈতিক অস্থিরতা, আবারো মৃত্যু, পিটিয়ে হত্যা, গুলি করে হত্যা, আগুন দিয়ে হত্যা ইত্যাকার ঘটনাপ্রবাহের মধ্যে প্রকৃতিপ্রেম-ট্রেম মানুষ খুব একটা পছন্দ করে না। তার উপর আমি দিনকে দিন মানসিক ভাবে দূর্বল হয়ে যাচ্ছি। এত মৃত্যু আর হতাহতের ছবি কিংবা খবর সবই সযতনে এড়িয়ে চলি। নিজেকে ফাঁ
[justify]ঘটা করে মা দিবস পালন করা নিয়ে আমাদের সমাজে দুই রকমের প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা যায়। কেউ দিবসটি উপলক্ষে মা´র প্রতি সেদিন একটু বেশি ভালবাসায় সিক্ত হন, আবার কেউ হয়ত বছরে এই দিনটিতে ভক্তি-ভালবাসা প্রকাশের অতিসাহ্য কে কিছুটা বিরক্তির চোখে দেখেন। যদিও বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে পুরো ব্যাপারটাই এখনো খুবই শহুরে এবং দিবসটি সরকারি ভাবে কোনো ছুটির দিনও নয়। তারপরও বিগত ১০/১২ বছর ধরে এই দিবসটি নিয়ে পত্
ভীমেরে সামলাইতে পারে দ্রৌপদী কিন্তু সে এখন ভীমের কোয়ালিশন হইয়া যুধিষ্ঠিরের অপজিশন। ভীমরে কিছুটা সামলাইতে পারত অর্জুন কিন্তু অস্ত্র জোগাড়ের নামে সে পলাইছে বনবাস ছেড়ে। এই অবস্থায় দৌড়ের উপর না রাখলে ভীমেরে সামলানো কঠিন। তাই একদিন ভবঘুরে মুনি লোমশরে পাইয়া তার নেতৃত্বে যুধিষ্ঠির তীর্থ ভ্রমণের একটা পরিকল্পনা বানাইয়া ফালায়। কিন্তু তীর্থযাত্রায় দরকারি মালপত্র বহন করব কেডায়?...
ব্রিটিশ জাদুঘরের প্রাচীন সংগ্রহশালার বিশেষ কক্ষে দাড়িয়ে আছি, সেখানে বিশ্বের বৃহত্তম জাদুঘরটির সর্বাপেক্ষা প্রাচীন বস্ত তাঞ্জানিয়ার আদিমানুষের ব্যবহার করা ১৮ লক্ষ বছরের প্রাচীন প্রস্তরকুঠার আছে, ইউরোপের প্রাচীন ফরাসীদের তৈরি ম্যামথের দাঁতের তৈরি ১৩,৫০০ বছর আগের অপূর্ব শিল্পকর্ম আছে, এমন অনেক কিছুরই মাঝে ছিল এগার হাজার বছর আগে তৈরি আইন শাখ্রির যুগল (Ain Sakhri lovers ) ভাস্কর্য, এখন পর্যন্ত আমাদে
আমার কতো স্বপ্ন! কতো চাহিদা! শেষ হয় না আর... গত শুক্রবার এমনই এক স্বপ্নেরর প্রজেক্ট বাস্তবায়নের প্রস্তুতি চলছিলো NAEM অডিটোরিয়ামে...যেখানে আমিই থাকতে পারি নি এবার। মনটা পড়ে ছিলো সেখানেই। সেদিন সারাদিন তাই স্মৃতিচারণ করলাম বসে বসে...
স্বপ্নের পথচলা...
ঠিক মনে নাই, সম্ভবত ২০০৮/৯ এর দিকে হবে। আমার বড় বোন একটি ফুটফুটে ছেলের জন্ম দিল, জন্ম দিল আমাদের পরিবারের দ্বিতীয় প্রজন্মের। আমার বোনের বাসা আমাদের খুব কাছাকাছি হওয়াতে আমরা সুযোগ পেলাম আমার ভাগিনার যত্ন আত্তি করার। আমি অবাক হয়ে দেখলাম, আমার ভাগিনা তার ছোট ছোট হাত পা নাড়ানাড়ি করে, কখনো হাসে, কখনো কাঁদে, আর অবাক দৃষ্টিতে তার আশেপাশের জগতটাকে দেখে। এর বাহিরে আর কোন কিছুই সে করে না। আমার মা আর বোন মিলে তার সব কাজ করে দেয় – তাকে খাওয়ায়, পরায়, গোসল করায়, খেলে, অর্থহীন সব কথা বলে, আদর করে ডাকে, ঘুম পাড়ায়, তার সবকিছুই করে দেয়। তারা ঘুমায় না, খায় না, নিজের প্রতি তাদের খেয়াল নেই, তাদের সারা জগত আমার ভাগিনাকে নিয়ে। আমি দেখলাম আমার বোন আর মা মিলে তাকে মানুষ করছে, বড় করছে, তাদের কোন ক্লান্তি নাই, কোন অভিযোগ নাই, আছে এক বুক ভালোবাসা, নিঃস্বার্থ ভালোবাসা।
ঢাকা সময় মে আট তারিখ সকাল থেকে সচলায়তন বন্ধ ছিল। রেইড করা দুটি হার্ডড্রাইভ ক্র্যাশ করে সার্ভারটি বিকল হয়ে পড়ে। নতুন ডিস্ক প্রতিস্থাপিত করে, শুরু থেকে সবকিছু সেটআপ করে, সচলায়তন এখন অনলাইনে।