কালো নিথর জলে দুঃখের ছায়া পরে আছে
একটা দুটো ব্যার্থতার স্মৃতি পুষে প্রতিটা মানুষ।
হঠাৎ করেই চোখে পরলো। কোন গায়ককে আগে নামের আগে ডঃ ব্যবহার করতে দেখি নি। কিসের ডঃ তা নির্দিষ্ট করেন নি। তবে গান ঝাক্কাস। আমার ব্যাক্তিগত পছন্দের একটা গানের কথা এরকম
ডালে শুধু বাদুর ঝোলে হাতি যেমন ঝুলে না
কোলের শিশু ছাড়া কোলে বয়স্ক কেউ দুলে না
তুমি ছাড়া তেমনি এ মন দুঃখ ব্যাথা ভুলে না--
আরও অনেক আশ্চর্য গান আছে। ফ্রি ডাউনলোড করতে চাইলে সি ও ও এল টি ও এ ডি সাইট এ গিয়ে বাংলা গান এ ফাহিম লিখে খুজতে দিলে বান্দার 20টি গান আসবে। মজার গান আরেকটা হলো
চানি্ন রাইতে গাছের পাতা ফিসফিসাইয়া কয়
বোকা লোকে স্বপ্ন দেখে দিন তো কারও নয়--
আমার গোপন ইচ্ছা হলো এই গানগুলোর গীতিকার কে ? তার দেখা পেলে পদধুলি নিয়ে জীবন ধন্য করতাম। আপনারা কেউ
কৈশোরের সব ভালো লাগার সময়ে কবিতাই ছিল বসত বাটি। কবিরাই ছিলেন আদর্শ। রাতভর কবিতা আবৃত্তিই ছিল একমাত্র ইবাদত।
তারপর বাস্তবতার চাপে, আর বিদেশের ইঁদুর দৌড়ের প্রতিযোগিতায় নেমে মানসিক উৎকর্ষতার শেকড়ে আর জল পড়ে না। হাতের কাছে কোনো কবিতার বইও নেই। আবৃত্তি করার কথা মনেও আসে না।
কাওসার আহমেদ চৌধুরীর লেখা গানটি বরং শোনা হয়ে যায় কোনো না কোনো বাঙালি আস্তানায়: কবিতা পড়ার প্রহর এসেছে রাতের নির্জনে। জোনাকীর আলো নেভে আর জ্বলে শাল মহুয়ার বনে।
কিন্তু এখ
বাংল ায় ব্লগ লেখা যাচ্ছে দেখে আমরা সবাই তো এসে হামলে পড়লাম বাঁধ ভাঙ্গার আওয়াজে। কেউ পুত্র কন্যার ছবি আপলোড করছি। কেউ কবিতা লিখছি। কেউবা পত্রিকায় আগে ছাপা হওয়া সংবাদ তুলে দিচ্ছি। যারা অন্য মিডিয়াতে লিখেছেন তারা তাদের পুরনো লেখা আবার এখানে পোস্ট করছেন। কেউ বা এমনি এমনি একে তাকে ভেঙচি কাটছেন, ধমক দিচ্ছেন।
এসবের মানে হচ্ছে নতুন এই মাধ্যম, মানে ব্লগের কোনো চরিত্র এখনও তৈরি হয়নি। যেহেতু ইন্টারনেটে এটি প্রকাশ পাচ্ছে সেজন্য মানি যে এখানে স্বাধীনতা ব্
বাংল ায় ব্লগ লেখা যাচ্ছে দেখে আমরা সবাই তো এসে হামলে পড়লাম বাঁধ ভাঙ্গার আওয়াজে। কেউ পুত্র কন্যার ছবি আপলোড করছি। কেউ কবিতা লিখছি। কেউবা পত্রিকায় আগে ছাপা হওয়া সংবাদ তুলে দিচ্ছি। যারা অন্য মিডিয়াতে লিখেছেন তারা তাদের পুরনো লেখা আবার এখানে পোস্ট করছেন। কেউ বা এমনি এমনি একে তাকে ভেঙচি কাটছেন, ধমক দিচ্ছেন।
এসবের মানে হচ্ছে নতুন এই মাধ্যম, মানে ব্লগের কোনো চরিত্র এখনও তৈরি হয়নি। যেহেতু ইন্টারনেটে এটি প্রকাশ পাচ্ছে সেজন্য মানি যে এখানে স্বাধীনতা ব্
ধারনা, হরতাল আর বিজয় দিবস 96 এ ভ ুতএর মন্তব্য আর ধারনায় ওয়ালীরএবং তাসকিয়া ও ইমরান এর মন্তব্যের ভিত্তিতে কিছু বলব।
ভুত হরতালের বর্বর স্বভাব এর সাথে চাক্ষুস পরিচয় 95এ। এর আগে হরতাল বিষয়টার ভয়াবহতা বুঝি নি। নতুন এসেছি ঢাকায় আর তখন ম্যারাথন হরতাল শুরু হলো। 24,36,48,72,96 দিনদিন ঘন্টা বাড়ে। মাসিক হিসেবে হরতাল এর সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না এমন অবস্থা।
96 ঘন্টার হরতালের তৃতীয় দিন মামাতো ভাইয়ের জন্মদিন। সেখানে যাচ্ছি। লোকেশন মতিঝিল। ব্যাংকপাড়া আর স্টকএক্সচেঞ্জের দুই পাশে সারিসারি ট্রাক। ট্রাকের উপরে বসে থাকা দিনমজুরের দল যারা উপার্জনের জন্যে এসেছিলো। অনেকে অনেক কাজে আসে। আমার কিংবা আমার সাথেযারা তাদের এবং তাদের পরিবারের আহার সংস্থান