একাত্তরের ঘাতক দালালদের এবং তাদের সহযোগি রাজাকারদের নিমর্ূল করলেই বাংলাদেশ সোনার বাংলা হয়ে যাবে এমন অলীকবিশ্বাস আমার নেই। এটা খুব ভালো একটা রাজনৈতিক বিজ্ঞাপন, বেশ অনেক মানুষ এটাতে বিশ্বাস করে, নেতারা একাত্তরের চেতনা বলে কথার প্রাসাদ বানাতে পারে কিন্তু তেমনকোন যৌক্তিক ভিত্তি কথাটার নেই।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবে, আমরা মর্যাদাসম্পন্ন একটা জাতি হিসেবে পরিচিত হবো, আমরা পাকিস্তানের কাছে বকেয়া টাকা ফেরত পাবো এসব আকাংক্ষা আমারও। আমার শ্রদ্ধা ভালোবাসা সব মুক্তিযুদ্ধে প্রতক্ষ্য বা পরোক্ষ্য ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের প্রতি। যারা একাত্তরের চেতনার কথা বলছেন তারা ধর্মনিরপেক্ষ বাঙ্গালি সংস্কৃতির সহায়ক একটা দেশ দেবার প্রচেষ্টা করছেন না। তারা রাজাকারদের কথা
প্রায় তিন যুগ এবং দুই প্রজন্ম পার হয়ে গেছে '71এর পর। যারা স্বাধীনতা যুদ্ধে নিহত হয়েছেন, যারা যুদ্ধের বিভীষিকার প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ শিকার তাদের সম্মানিত অবস্থান যারা এই স্বাধীন ভুখন্ডে মর্যাদার সাথে বসবাস করছেন ও সুন্দর আগামির স্বপ্ন দেখছেন সবার চেতনায়।
মুক্তিযুদ্ধ একটা আদর্শ নিয়ে শুরু হয়েছিলো, আমরা যারা মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী প্রজন্ম তাদের হতাশা, লজ্জা এটাই যে আমাদের পূর্ববর্তী রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ এবং অনাগত সব রাজনৈতিক নেতৃত্ব সেই আদর্শ ভুলে ক্ষমতালিপ্সু। আমি বেশ অনেক দিন ধরে শুনছি কথাটা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা- কি সেই চেতনা তা পরিস্কার কেউ বলছে না। একটা ভালো বিজ্ঞাপনের শব্দ। সবাই নিজেদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্ভাসিত দাবী করছেন। কিন্তু চেতনা
আমার আগের পোস্টের সাথে কিছু ছবি আপলোড করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু প্রতিবার একই ছবি আপলোড হয়। সুতরাং এই পোস্টে আবার ছবিগুলো দেয়ার চেষ্টা করছি। দেখা যাক কয়টা আপলোড করা যায়।
লন্ডনের স্কাইলাইন খুব সুন্দর। বিচিত্র ডিজাইনের বিলিডং একে দিয়েছে বহুমাত্রিকতা। আছে সেন্ট পলস গির্জার মতো সুদৃশ্য গম্বুজ ওয়ালা ভবন। বিগবেনের মত ঘড়িওয়ালা লম্বা সোনালী রংয়ের কারুকাজ করা দালান। আছে লন্ডন আই। বিশাল গোল এক বৃত্ত। যার ছোট ছোট ঝুলন্ত ডিমগুলোতে চড়ে ঘুরে ঘুরে দেখা যায় পুরো লন্ডন। এসব ভবনের মধ্যে নতুন সংযোজন হচ্ছে ঘেরকিন। সম্পূর্ণ কাঁচ দিয়ে বানানো নতুন এই ডিজাইনের ভবন পৃথিবীতে অদ্্বিতীয়। কিরকম আকার এই ভবনের? কারো কাছে মনে হয় এটি আনারসের মত