5 মাসে তোলা ছবি
2 মাসে তোলা সে এখনও ক্যামেরার মূল আকর্ষন।
ছেলে আমার বাপ কা বেটা সুন্দরের পুজারী। তাকে ছবি দেখানো হলো এবং তার পছন্দ হলো এই মেয়েকে। আমি আশাবাদী ও আমার মান রাখতে পারবে।
আকাশ সংস্কৃতির যুগের নতুন যন্ত্রনা সংবাদ। বাংলাদেশের মানুষ কিছু করার সুযোগ না পেলে শেষ অবলম্বন হিসেবে সাংবাদিক হয়ে যায়। সংবাদপত্র কর্মীদের অপমান করার জন্যে বলছি না, তবে যে হারে সংবাদ পত্র জন্ম নিচ্ছে তাতে সংবাদ মাধ্যমের জন্মশাসন প্রক্রিয়ার ভেতর দিয়ে যাবার সম্ভবনা তৈরী হয়েছে।
সংবাদ পত্র আদর্শিক অবস্থান ছেড়ে বানিজ্যিক প্রতিষ্ঠান হয়ে গেল। কিছু ভালো সাংবাদিক তৈরীও করলো কিন্তু আমি যে কয়জনকে ব্যক্তিগতভাবে চিনি তারা জনগনের কাছে সংবাদ প্রদান করছে এবং জনগন তাদের বক্তব্য শুনছে এটা ভাবতেই আশ্চর্য লাগে। তাদের কয়েকজন ভয়াবহ মাদকাসক্ত কারো নারীদেহের লালসা, পেশাগত দায়িত্ব বিচু্যত হয়ে ভুল সংবাদ বা একপেশে সংবাদ প্রদানের সম্ভবনা অনেক। যদি ধরেও নেই তারা
বাংলাদেশ সব সম্ভবের দেশ। পাগল অর্থমন্ত্রীর প্রলাপ সংবাদ পত্রের প্রথম পাতায় আসে । তার বিভিন্ন নির্মম রসিকতা দেখে পড়ে বুঝতে অসুবিধা হয় না কেন বাংলাদেশ বিশ্বের সবচেয়ে সুখি দেশ। তার আঞ্চলিকতার দোষ কেউ শুধরাতে পারবে না। অবশ্য বাংলাদেশের কজন মানুষ শুদ্ধ আর সুন্দর বাংলায় কথা বলতে আর লিখতে পারে।
ভাষা জনসংযোগের অন্যতম মাধ্যম। সুন্দর কথা বলতে পারাটা শিল্প এবং এটা করতে তেমন বেশী পরিশ্রম করতে হয় না সামান্য আন্তরিকতা এবং প্রচেষ্টা থাকলেই হয়। রাজনৈতিকদের অশোভন সংস্কৃতি চর্চার প্রধান ক্ষেত্র সংসদ। কুরূচিপূর্ন কথা বলার জন্যে নিশ্চিত কেউ জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত করে না। কিন্তু সস্তা সং সভা হয়ে গেছে সংসদ। এদের জন্যে খারাপ অনুভুতিও আসছে না। বেড়ে ওঠা এসব মা
1947এ শুধুমাত্র সংখ্যাগড়ে বেশীকম থাকার জন্যে কোন এক আশ্চর্য সকালে প্রতিবেশী ভিনদেশী নাগরিক হওয়ার মতো ভুতুরে বাস্তবতা প্রতক্ষ্য করলো কিছু দূর্ভাগা মানুষ। একটা টাইপ রাইটার আর উদ্ভট জেদে সেকুলার একজন মানুষ ধর্মভিত্তিক একদেশের জাতির পিতা হয়ে গেলো।
প্রথম নির্বাচিত সংসদ অধিবেশনে এর দূর্বলতার প্রকাশ পেলো। রাষ্ট্রভাষা প্রসঙ্গে মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ র মতো অনেক মানুষ বাংলা পছন্দ করলেও গোলাম মোস্তফার মতো অনেকের পছন্দ ছিলো উর্দু। শুধুমাত্র রাজনৈতিক অধীনতা মানুষের বিবেচনাবোধের অধপতন ঘটায় এর প্রমান রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনের প্রতি দিন প্রকাশিত হয়েছে। আর এই আন্দোলন ধর্মভিত্তিক রাষ্ট্রের অসারতার প্রমাণ, ধর্মপ্রভাববিহীন দেশের জন্যে প্রয়াসে র সুচনা পাকিস্তানের জ
34 বছর এবং দুই প্রজন্ম পরে কোন প্রভাব ছাড়া কিছু কথাবলার মানসিক স্থিরতা অর্জন করেছি । এটা আমার ব্যাক্তিগত বিশ্লেষন।
আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধের পরিপ্রেক্ষিত বিবেচনা করে শুরু করি।
7ই মার্চের ভাষনে স্বাধীনতার বক্তব্য থাকলেও মূলত শেখ মুজিবের প্রধান লক্ষ্য ছিলো স্বাধিকার। পুর্ব পাকিস্তান নিজের ভাগ্য নিয়ন্ত্রন করবে এবং পশ্চিম পাকিস্তানের সাথে যুক্ত হবে আলাদা রাজ্য হিসেবে যেমন যুক্ত রাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, ভারত। 7ই মার্চের ভাষনে স্বাধীনতার কথা বলেও সরাসরি যুদ্ধের সুচনা না করে আলোচনার পথ খুলে রাখা আর এই অবসরে পাকিস্তানি সৈন্যবাহীনির এদেশে অবস্থান গ্রহন এবং অবশেষে 25শে মার্চ এর বর্বরতা এটা রাজনৈতিক ভুল এমন মত থাকতে পারে বিপরীত মতও থাকতে পারে, আলোচনা