সারাদিন মানুষের ভাবনা পরি। আড্ডাবাজ,ওয়ালী,হাবিব, ভালোই লাগে। সবসময় এক মত হতে পারি না, কি আর করার। তারে তারে তথ্য আদান-প্রদানের সুবিধা নিজের ঘরের সাচ্ছন্দে কথা বলা যায়। নিজের ডায়েরীর মতো একান্ত না হলেও সবার মতপ্রকাশের স্বাধীনতা মানে যে কেউ যা কিছু বলতে পারে, মানুষের মননের উপর লাগাম টানার সক্ষমতা নেই রাষ্ট্রের।
কয়দিন আগে মজার একটা ঘটনা পরলাম। নেট এ মানুষের পরিচয় কতটা গোপন থাকে এ বিষয়ে। অন লাইন ডেটিং সাইটে যোগ্য সঙ্গী খুজছে পাগলের মতো। এমন দুজনের পরিচয় , 6 মাস অনলাইনে কথাবার্তা ভালো লাগার এক পর্যায়ে রোমান্টিক ছুটি কাটানোর পরিকল্পনায় নির্জন সমুদ্র সৈকত। প্রথম দেখায় দু জনের চমকে ওঠা। জীবনের আদর্শ সঙ্গী ভেবে যার সাথে দেখা সে তার মা।
আমরা
ভোর 3টা না বলে গভীর রাত বলি, ঘুম ভাঙ্গলো। হাসপাতালে ফোন, ডাক্তারের সাথে কথা । সিদ্ধান্ত সময় হয়েছে হাসপাতালে যেতে হবে। এতরাতে ট্যাক্সি নিয়ে যাওয়া যায় আবার কুর্নিয়াকেও ফোন করে আসতে বলা যায়। আমার গাড়ী নেই, চালাতেও শিখি নি।এত রাতে ক্ষমাপ্রার্থনা করে ফোন করলাম মেঘকে। তার পর গুছিয়ে রাখা ব্যাগ নিয়ে হাসপাতাল। ঋক এর জন্ম হওয়ার সময় হয়েছে। পুর্নিমা রাত তাই প্রসুতি কক্ষে অত্যাধিক ব্যাস্ততা। এর মধ্যেই কোন এক ঘরে অবস্থান হলো আমাদের। নার্সের আগমন, বিভিন্ন যন্ত্র জুড়ে দেওয়
আমার সাথে কুর্নিয়ার পরিচয় গত জুন এ। আমরা দুজন আলাদা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র তাই বড়দিনের ছুটির পর দেখা হলো আবার বসন্তবিরতিতে। বাকি মাঝের সময়ে যোগাযোগে টেলিফোন ভরসা ।সেমিস্টার শেষ হলো মে মাসের শেষে। আর তখন খবর পেলাম কুর্নিয়া তার বন্ধুদের নিয়ে অনাগত শিশুর আগমন উপলক্ষে বিশেষ অনুষ্ঠান করছে। আমার ছেলের প্রথম অনুষ্ঠানে আমি অনুপস্থিত কারন সময়ে মিলে নি।
আমার আসার পর দেখা হলো তার সাথে। ইন্দোনেশিয়ার ছেলে এবং বাবা। তার ছেলে জশুয়া এবং বউ লিয়ান গরমের ছুটিতে ইন্দোন