সকাল বেলা Bangkok Post এর প্রথম পেজ দেখেই বুকটা ধক্ করে উঠলো। না জানি কী রিপোর্ট! গত বছর ব্যাংকক পোস্টে একটা ছবি ছাপা হয়েছিল - অবরোধের দিন ঢাকার রাস্তায় পুলিশি পাহারায় একদল শীর্ণ শরীরের মানুষ নামাজ পড়ছে। ...তাই আজ সকালের শংকাটা অস্বাভাবিক কিছু নয়।আজকের পত্রিকার হরাইজনস সেকশনের কভার স্টোরি বাংলাদেশ নিয়ে। রবার্ট লা বুয়া- রিপোর্টটি পড়ে ক্যামন যেন ভালো লাগা
হুমায়ন আহমেদ বেশ নিন্দিত হয়েছেন তার বিবাহজনিত কারনে, তার অগনিত ভক্তেরা অসমবিবাহের এই চমক সহ্য করতে পারে নি, আমি তার সিদ্ধান্তের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, একজন বয়স্ক মানুষ নিজ বিবেচনায় তার জীবনের সব সিদ্ধান্ত নিতে পারেন, তবে আমি অন্য এক ভিত্তিতে তার ভোক্তাসমপ্রদায়ের অংশ, সেই ভোক্তাবিচারেই আমি তার শাওনকে তারকা বানানোর অপচেষ্টার বিরোধি।হুমায়ুন আহমেদের দুই দুয়ারি, শ্রাবন মেঘের দিন, তার পরিচালিত অনেকগুলো নাটকে অবধারিতভাবেই শাওন প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছে, এবং তার নাটকের সবকটা গুনাবলী অক্ষুন্ন থাকলেও শুধুমাত্র গুটিকয় মানুষের অভিনয়ের নিম্নমানের কারনে এখন অতীতে যেমন যেমন আগ্রহ নিয়ে হুমায়ুন আহমেদের নাটকের প্রতিক্ষা করতাম এখন ততধিক বিতৃষ্ণায় বন্ধ করে দেই হুম
ঈদের দিনটা বছরের সবচেয়ে নিরস দিন হয়ে গেছে সেই কৈশোরের অবসানের সাথে সাথেই, শৈশবের শেমাই ঈদের আনন্দ ছিলো রোজার মাসের প্রতিটা দিনের তিলতিল করে জমানো উত্তেজনার চুড়ান্ত সমাপ্তি, সেই ভোর বেলা নদীর পাড় ধরে হেঁটে চলা একদল শিশুর ভেতরের ক্ষুদ্্র ক্ষুদ্্র আকাংক্ষা পুরন হয়ে যাবে এমন সব পেয়েছির দিন ছিলো ঈদ। যদিও তেমন স্বচ্ছলতা ছিলো না তাই একেবারে রোজার শেষের দিকে পাওয়া একটা কাপড় কিংবা একটা স্যান্ডেলের মুল্য ছিলো অনেক অনেক বেশী। আর আমদের সবারই একই রকম অবস্থা, সবাই আশায় আশায় থাকি, সবাই সবার বাবার ইচ্ছার দিকে তাকিয়ে থাকতো রোজার প্রথমার্ধ, কি কি কেনা হবে, এই সবের একটা লম্বা তালিকাও তৈরি হতো, প্রতিদিনের সংযোজন বিয়োজন চলতো, শেমাই ঈদ আসবে, রোজার দিন কমার সাথে