চারুশিল্পীদের দক্ষতার মধ্যে মূর্তি বানানোটাই সবচে বেশি শ্রদ্ধা টানে সম্ভবত:। ভাষ্কর্য দেখলে আমিও মোহে পড়ি এবং ভাষ্কর দেখলে বিস্ময়ে খুঁটিয়ে দেখি, মানুষ তো? - ঈশ্বর বা শয়তানের বংশধর না তো? তবে কাজের জিনিসগুলোকে শিল্প করে তোলার বিষয়টি আমার কাছে প্রাধান্য পায় সবসময়। এসবের মধ্যে চেয়ার-টেবিল, হাড়ি-পাতিল তো আছেই, সবচে উপরে আছে স্থাপত্য। সুন্দর স্থাপত্য ভালবাসেন না এমন মানুষ কমই দেখেছি। নগর, আর নগরের ঐতিহাসিক স্থাপত্য দেখতেই অনেক মানুষ ভিনদেশে ভ্রমণ করে
বিবর্তনের ধারনা প্রচলিত সেই 2500 বছর আগে থেকেই। পরিবর্তিত হওয়া, বিকশিত হওয়া, বিনাশ ওবিন্যস্ত হওয়ার ধারনাটা প্রচলিত অনেক আগে থেকেই। ভৌত পরিবর্তন, সাংস্কৃতিক পরিবর্তন পারস্পরিক মিথস্ক্রিয়ার ধারনাগুলো প্রচলিত ছিলো।প্রাচীন সভ্যতার মানুষেরা এসব নিয়ে আলোচনা করেছে, তখনও এটার পেছনে শক্ত কোনো যুক্তি ছিলো না, পরম স্রষ্টার ধারনার বিপরীতের একটা ধারনা হিসেবেও এটার ব্যাবহার হয়েছে, যেখানে জীবন সৃষ্টির জন্য প্রাকৃতিক পরিবেশকেই মূখ্য ধরা হয়েছে। তবে ডারউইনের বিবর্তনবাদ সেই সমাজে বড় মাপের ধাক্কা হলো কেনো?এটার সামাজিক প্রভাব, সমাজের উপর এই বিবর্তনবাদের প্রভাব, মানসিকতার উপর এর প্রভাব এবং এর প্রভাবে পরিবর্তিত মানসিকতা, অনেক কিছুই আলোচনায় আনা যায়, আলোচনার পরিসর
[1]
দোলনচাঁপা আমার ভীষন প্রিয় ।
ভেজা পাঁপড়ি গুলো যেন প্রেমিকার চিঠি।
ঠিক এই মুহুর্তে অবশ্য আর কোন প্রেমিকার মুখ মনে পড়েনা।
কেবল বাসি দোলনচাঁপার ঘ্রানের মতো আমার শৈশব ফিরে ফিরে আসে।
বসত-ভিটার অাঁচল ভিজিয়ে ছল ছল বয়ে যায় এক নদী। আমি আমার মায়ের কোলে চরে আরো কত পথ ঘুরে ঘুরে এসে বসত গড়ি এই নদী তীরে।
মাথার উপর এক বিশাল শূন্যতা। নাম তার আকাশ। রং তার নীল। এখানে সূর্য উঠেনা। সূর্য আসে সাতটি ঘোড়ার রথে চড়ে।
উনুনে হাড়ি চাপিয়ে ধোঁয়া আর আগ
কাকে বলে শ্যালে? - চাঁড়ালের মত এমন প্রশ্ন করে বোকা বনতে আমার আপত্তি ছিল না। কিন্তু আঙুল তুলে কাঠের বাড়িগুলো দেখানো ছাড়া বেশি কিছু জানাতে পারেন এমন লোকের সাথে আমার দেখা হয়নি। সুতরাং আমিও আপনাদেরকে বলি ছবিগুলো দেখুন। খুব একটা অচেনা ঠেকছে না বোধহয়। কারুকাজ করা কাঠের তৈরি বাড়ি। আমাদের কুঁড়েঘর বা দোচালা টিনের চালগুলো যেমন অনেকটা নেমে এসে নীচের ঘরটাকে ঢাকা দিয়ে থাকে, এও অনেকটা এমনি। তবে বরফের দেশের ঘর বলে চালগুলো তৈরি টালি দিয়ে (বাংলাদেশ থেকেও টালি রফ
কাকে বলে শ্যালে? - চাঁড়ালের মত এমন প্রশ্ন করে বোকা বনতে আমার আপত্তি ছিল না। কিন্তু আঙুল তুলে কাঠের বাড়িগুলো দেখানো ছাড়া বেশি কিছু জানাতে পারেন এমন লোকের সাথে আমার দেখা হয়নি। সুতরাং আমিও আপনাদেরকে বলি ছবিগুলো দেখুন। খুব একটা অচেনা ঠেকছে না বোধহয়। কারুকাজ করা কাঠের তৈরি বাড়ি। আমাদের কুঁড়েঘর বা দোচালা টিনের চালগুলো যেমন অনেকটা নেমে এসে নীচের ঘরটাকে ঢাকা দিয়ে থাকে, এও অনেকটা এমনি। তবে বরফের দেশের ঘর বলে চালগুলো তৈরি টালি দিয়ে (বাংলাদেশ থেকেও টালি রফ
সাদিক মোহাম্মদ আলম
নেট ঘাঁটছিলাম । এই গানটা পেলাম । ভাষাটা আংরেজী না হিব্রু নাকি আরবী, মান্দালিয়ান- কিছুই বোঝতে পারছিনা ।
তবে টাইটেল দেখে আপনাকে মনে পড়লো ।
বুদ্ধের ব্লেসিং গানটা তাই তুলে দিলাম আপনার জন্য ।
ধূসর গোধুলী
আমার এই ছোট ভাইটা হিটলুর দেশে গিয়ে চনদ্্রগ্রস্থ হয়ে গেছে ।
বড় মামা এসে হুটহাট করে সব আয়োজন করলেন। বাবা-মা রাজী। ছেলে নৌ-বাহিনীর অফিসার, ফ্যামিলিও ভালো। বিয়ের পর বৌসহ গভর্মেন্ট কোয়ার্টারে থাকবে। বড় মামার পকেট থেকে সুদর্শনের ছবি বাবা-মা'র হাত ঘুরে নীলুর কাছে আসে। এক পলকের ঝলকানি!মাঝে মাঝে বুঝি স্বপ্নেরা এমন করে ধরা দেয়। কৈশোরের এলোমেলো ভাবনার গোপন আকাঙ্ক্ষা...
বাংলা ব্যান্ডগুলো অনেক আগে থেকেই লোক গানের প্রতি ঝুঁকেছে, সোলসের প্রথম দিকের গাওয়া কয়েকটা গান আমার এখনও প্রিয়, দমে জীবন দমে মরন, কান্দো ক্যানো মন, এমন বেশ কয়েকটা গান হয়তো বাংলা ব্যান্ডের ইতিহাসের অংশ হয়ে থাকবে। তবে বাংলার কিংকর্তব্যবিমুঢ়র সাফল্য নতুন প্রজন্মের ব্যান্ডগুলোকে আবার সেই লোকগানকে নতুন আঙ্গিকে পরিবেশনের সাহস দিয়েছে। এমনই একটা ব্যান্ড আজব, তাদের প্রথম গীতি সংকলন বের হয়েছে।পরিবেশনার ধাঁচ বাংলার মতোই। গানগুলো শ্রুতিমধুর। সংগ্রহে রাখার মতো একটা গীতি সংকলন।
অনেকদিন ফাঁকি মেরেছি দেখে অনেক কাজ জমে গেছে। একটা রিপোর্টে আটকে আছি এখন ভোর 4:30টায়। একটানা ঝিম মেরে রিপোর্টটা নিয়ে বসে থাকার ফাঁকে তাই গান শোনা হচ্ছে খুব। আমার গান শোনার রেঞ্জ লিমিটেড। বাংলা ব্যান্ড বা অলটারনেটিভ রকের মধ্যেই ঘোরাফেরা করে। ইংলিশ রকের অনেক ক্লাসিকের সাথে আমার পরিচয় খুব কম। তেমনি একটা ব্যান্ড Pink Floyd যাদের We don't need no education ছাড়া আমার প্রায় কিছুই শোনা হয়নি। সম্প্রতি Rockstar Supernova অনুষ্ঠানটা দেখতে গিয়ে একজন কন্টেস্ট
Volume 3, Book 31, Number 173:
Narrated 'Aisha:
Allah's Apostle said, "Whoever died and he ought to have fasted (the missed days of Ramadan) then his guardians must fast on his behalf."
Volume 3, Book 31, Number 172:
Narrated Abu Said:
The Prophet said, "Isn't it true that a woman does not pray and does not fast on menstruating? And that is the defect (a loss) in her religion."
রমজান মাস এসেছে, স্বর্গের দরজা খোলা হয়েছে, এ মাসের সবটুকু সময় স্বর্গের দরজা খোলা থাকবে। যদি কোনো ভাবে স্বর্গের সাথে আমাদের বাস্তব যোগাযোগ থাকতো খুব ভালো হতো। এই বিশ্বব্যাপী রমজানের সময়সূচি নিয়ে অনিয়ম থাকতো