এখনো বেশ মনে পড়ে। বাংলা বইয়ের বাম পাশের কোন এক পৃষ্ঠায় ছিল কবিতাটি। কবিতা নাকি ছড়া? জানি না। ভাবিনি কখনো। কী দরকার কবিতা নাকি ছড়া তা ভেবে সময় কাটানোর! ভীষণ আনন্দে শব্দ করে পড়ার পাশাপাশি বিষ্মিত দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকতাম ছবিটির দিকে। কী চমৎকার ছবি। বিশাল লম্বা একটি তালগাছ। পেছনে গ্রাম। ঘরবাড়ী। তালগাছের নিচে এক পায়ে একটি সাদা বক দাড়ানো। বকটি উচ্চতায় তালগাছের প্রায় অর্ধেক! বক এতো বড় হয়? নাহ্! এসব জটিল ভাবনা আসতো না মনে। ক্লাস ওয়ানে সবাই শব্দ করে পড়তাম
আমাদের প্রতিষ্ঠান গুলো বেশ কৌশলের সাথে ভেঙে দেয়া হয়েছে ।
না! প্রতিষ্ঠান বিরোধী কোনো আইডিয়ালিজম থেকে নয়, স্রেফ লুটেপুটে খাওয়ার রাজনীতির কল্যানে ।
সরকারী হাসপাতালগুলোর চিকিৎসা সেবার মান নামিয়ে আনা হয়েছে শূন্যের কোঠায়, চিকিৎসক ও সংশ্লিষ্টদের মুক্ত করা হয়েছে সব ধরনের জবাবদিহীতা থেকে--- মুল উদ্দেশ্য ছিল প্রাইভেট চিকিৎসা ব্যবস্থায় মানুষকে বন্দী করা । বেসরকারী হাসপাতালগুলোর শুরুর দিকে চমৎকার সেবা ও চিকিৎসার একটা 'উইন্ডো ড্রেসিং' এর ব্যবস্থা ও ক
দেশ ও নির্বাচনের মাঝে লটকে আছেন আজিজ। প্রধান নির্বাচন কমিশনার পদ থেকে তাকে নামানোর কোনো উপায় খুঁজে পাচ্ছেন না দেশের রাষ্ট্রপতি, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টাবৃন্দ। আম্রিকার বিউটি বেগমও ফেইল মেরেছেন। আজিজ বিবিসির সাথে সাক্ষাৎকারে যা বলেছেন তার সারমর্ম হলো ইলেকশন একটি মেলা, তিনি সেই মেলায় বাদ্য বাজায়া উৎসব করতে চান।
সমস্যা অনেকটা এরকম, দুষ্টু বানরের হাতে গেছে নগরের চাবির গোছা। তালগাছের ডগায় ডগায় সে ঘুরছে আর ভেংচি কাটছে জনগণকে। রাজা, উজির থেক
দেশ ও নির্বাচনের মাঝে লটকে আছেন আজিজ। প্রধান নির্বাচন কমিশনার পদ থেকে তাকে নামানোর কোনো উপায় খুঁজে পাচ্ছেন না দেশের রাষ্ট্রপতি, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টাবৃন্দ। আম্রিকার বিউটি বেগমও ফেইল মেরেছেন। আজিজ বিবিসির সাথে সাক্ষাৎকারে যা বলেছেন তার সারমর্ম হলো ইলেকশন একটি মেলা, তিনি সেই মেলায় বাদ্য বাজায়া উৎসব করতে চান।
সমস্যা অনেকটা এরকম, দুষ্টু বানরের হাতে গেছে নগরের চাবির গোছা। তালগাছের ডগায় ডগায় সে ঘুরছে আর ভেংচি কাটছে জনগণকে। রাজা, উজির থেক