পার হয়ে গেল আরেকটি বছর। ইংরেজি এই নতুন বছর কাটলো লন্ডনে। ঠান্ডা ছিল যথেষ্ট। তবু বের হলাম। আন্ডারগ্রাউন্ড ট্রেনের ড্রাইভাররা আজ ধর্মঘটে। তাই চড়ে বসলাম বাসে। মেয়র কেন লিভিংস্টোনের শুভেচ্ছায় আজ কোনো টিকেট লাগবে না। গন্তব্য লন্ডন আই। বৃষ্টি পড়ছিল টিপ টিপ। টেমসের ওপরে যতগুলো সেতু আছে সবক'টি জনারণ্য হয়ে গেছে। আমরা যখন মিলেনিয়াম ব্রিজে জায়গা করে আকাশের দিকে তাকিয়ে আছি আতশবাজি দেখবো বলে তখন আমাদের আশে পাশে অনেকে শ্যাম্পেনের বোতল খুলছে। প্রথম আতশবাজির শব্দ শুনলাম। যেখানটায় আমরা দাঁড়িয়ে আছি তার সামনেই একটা বিতিকিচ্ছিরি বিলিডং। সুতরাং দেখা যাচ্ছে না কিছুই। সুতরাং সেখান থেকে নেমে ছুটলাম টেমসের পাড় ধরে। যত কাছাকাছি যাওয়া যায় আতশবাজির। অবশ্য একটু হাঁটতেই
প্রেমচিহ্নয় এক তীর বিঁধেছিল
মেয়েটির চোখে মুখে ভালবাসা ছিল
পাহাড়ের উঁচু থেকে প্রেমিক ছেলেটি তাই
গভীরতা না বুঝে ঝাঁপ দিয়েছিল
এটুক গল্প জানা আছে সবার
এর পর খবর কে রাখে কার
কোন ঘরে প্রেম আছে বিবাদ কোন ঘরে
মানুষে জানবে কি জানে না ঈশ্বরে
স্মৃতির অতীতে তো সবকিছু ছিল
শীর্ষসুখের পরও বুকে আকুলতা ছিল
পাহাড়ের উঁচু থেকে প্রেমিক ছেলেটি তাই
গভীরতা না বুঝে ঝাঁপ দিয়েছিল
ঘরের চারদিকে দেয়াল আছে
আকাশের দিকে আছে বাঁধানো ছাদ
খাঁচাটি আপন বড় ভাবে ছেলেটি
পাখি হয়ে উড়বার তার ছিল সাধ
বন্ধনে ছিল মুক্তির আশ্বাস
কে প্রশ্ন তোলে কে করে অবিশ্বাস
শুরম্নতে তো সব সুর ঠিক ঠাক ছিল
পাহাড়ের উঁচু থেকে প্রেমিক ছেলেটি
ঈদ ও মেলা শব্দদুটো একসাথে আমরা শুনিই না। ঈদ যদি খুশির দিন হয় আর মেলা হয় মানুষের জমায়েত তবে ঈদ আর মেলার মধ্যে খুব একটা বৈরিতা থাকার কথা নয়। তবু ঈদ উপলক্ষে মেলার আয়োজনের কথাতো কানে আসে না। ব্রিটেনের বার্মিংহাম শহর সেক্ষেত্রে একটা বিরল ব্যতিক্রম। ঈদ উপলক্ষে বার্মিংহামে প্রতিবছর মেলা অনুষ্ঠিত হয়। উপলক্ষ ঈদ হলেও মেলাটি অনুষ্ঠিত হয় প্রতিবছর জুন মাসের শেষে, ছুটির দিন রোববারে। যেমন 2005 সালের ঈদ মেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে 26 জুন। কেনো জুন মাসে ঈদ মেলা? ঈদ পালন করা হয় আরবী পঞ্জিকা অনুযায়ী, যা কিনা চান্দ্র বৎসর। সুতরাং সৌর বৎসরের সাথে তার তারিখ মেলে না। তাতে কোনো অসুবিধা ছিল না। যদি না বিভিন্ন বছর বিভিন্ন ঋতুতে ঈদ ঘুরে ঘুরে আসতো। যেকোনো ঋতুতে তো আর মেলা আয়
ঈদ ও মেলা শব্দদুটো একসাথে আমরা শুনিই না। ঈদ যদি খুশির দিন হয় আর মেলা হয় মানুষের জমায়েত তবে ঈদ আর মেলার মধ্যে খুব একটা বৈরিতা থাকার কথা নয়। তবু ঈদ উপলক্ষে মেলার আয়োজনের কথাতো কানে আসে না। ব্রিটেনের বার্মিংহাম শহর সেক্ষেত্রে একটা বিরল ব্যতিক্রম। ঈদ উপলক্ষে বার্মিংহামে প্রতিবছর মেলা অনুষ্ঠিত হয়। উপলক্ষ ঈদ হলেও মেলাটি অনুষ্ঠিত হয় প্রতিবছর জুন মাসের শেষে, ছুটির দিন রোববারে। যেমন 2005 সালের ঈদ মেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে 26 জুন। কেনো জুন মাসে ঈদ মেলা? ঈদ পালন করা হয় আরবী পঞ্জিকা অনুযায়ী, যা কিনা চান্দ্র বৎসর। সুতরাং সৌর বৎসরের সাথে তার তারিখ মেলে না। তাতে কোনো অসুবিধা ছিল না। যদি না বিভিন্ন বছর বিভিন্ন ঋতুতে ঈদ ঘুরে ঘুরে আসতো। যেকোনো ঋতুতে তো আর মেলা আয়
ব্রিটেন এখন আফ্রিকার দিকে হাত বাড়িয়েছে। দৃশ্যত: এ হাত সাহায্যের। যদিও 1947 পর্যনত্দ আমাদের প্রায় দু'শ বছরের অভিজ্ঞতায় পোড়া মন তাদের উদ্দেশ্যের বিষয়ে খুব একটা সন্দেহমুক্ত হতে পারে না। কিন্তু ডিএসএ আয়োজিত তিনদিনের কনফারেন্সে আফ্রিকার উন্নয়ন নিয়েই কথা হলো বেশি। ডিএসএ মানে ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ এসোসিয়েশন। মিল্টন কিনস্ নামের শহরটিতে যেখানে ব্রিটেনের ওপেন ইউনিভার্সিটির বিশাল ক্যাম্পাস রয়েছে সেখানেই ডিএসএ 7-9 সেপ্টেম্বর আয়োজন করেছিল তাদের বার্ষিক কনফারেন্স। দেশ-বিদেশের গবেষক-ছাত্র-শিক্ষকরা তাদের গবেষণা-পত্র উপস্থাপন করলেন। সংখ্যায় বললে তিনশ' জন। কিন্তু আহত হলাম বাংলাদেশের গবেষকদের উপস্থিতির নগন্যতা দেখে। বাংলাদেশ কমনওয়েলথভুক্ত দেশ। উচ্চশিক্ষায় ইংরেজ
ব্রিটেন এখন আফ্রিকার দিকে হাত বাড়িয়েছে। দৃশ্যত: এ হাত সাহায্যের। যদিও 1947 পর্যনত্দ আমাদের প্রায় দু'শ বছরের অভিজ্ঞতায় পোড়া মন তাদের উদ্দেশ্যের বিষয়ে খুব একটা সন্দেহমুক্ত হতে পারে না। কিন্তু ডিএসএ আয়োজিত তিনদিনের কনফারেন্সে আফ্রিকার উন্নয়ন নিয়েই কথা হলো বেশি। ডিএসএ মানে ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ এসোসিয়েশন। মিল্টন কিনস্ নামের শহরটিতে যেখানে ব্রিটেনের ওপেন ইউনিভার্সিটির বিশাল ক্যাম্পাস রয়েছে সেখানেই ডিএসএ 7-9 সেপ্টেম্বর আয়োজন করেছিল তাদের বার্ষিক কনফারেন্স। দেশ-বিদেশের গবেষক-ছাত্র-শিক্ষকরা তাদের গবেষণা-পত্র উপস্থাপন করলেন। সংখ্যায় বললে তিনশ' জন। কিন্তু আহত হলাম বাংলাদেশের গবেষকদের উপস্থিতির নগন্যতা দেখে। বাংলাদেশ কমনওয়েলথভুক্ত দেশ। উচ্চশিক্ষায় ইংরেজ
বহূল প্রচলিত মন্তব্য বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ ইতিহাস কি এমন সাক্ষ্য দেয়? এই দেশে নিয়মবেধে বাউল নিধন হয়েছে আশরাফ আতরাফ আর শ্রেনী বর্ণ গোত্র বিভাগ ধারণ করে এ কোন সম্প্রীতি? আর অভাব মানুষের শ্রেনীবোধ গিলে খায় তাই সর্বহারার কোন ধর্মপরিচয় নেই। আমাদের ধমর্ীয় সম্প্রীতি সর্বহারার যৌথলড়াই টিকে থাকার।
প্রথম সমস্যা বাংলায় লিখা............. আমার হাতেখড়ি হলো