ধারনা, হরতাল আর বিজয় দিবস 96 এ ভ ুতএর মন্তব্য আর ধারনায় ওয়ালীরএবং তাসকিয়া ও ইমরান এর মন্তব্যের ভিত্তিতে কিছু বলব।
ভুত হরতালের বর্বর স্বভাব এর সাথে চাক্ষুস পরিচয় 95এ। এর আগে হরতাল বিষয়টার ভয়াবহতা বুঝি নি। নতুন এসেছি ঢাকায় আর তখন ম্যারাথন হরতাল শুরু হলো। 24,36,48,72,96 দিনদিন ঘন্টা বাড়ে। মাসিক হিসেবে হরতাল এর সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না এমন অবস্থা।
96 ঘন্টার হরতালের তৃতীয় দিন মামাতো ভাইয়ের জন্মদিন। সেখানে যাচ্ছি। লোকেশন মতিঝিল। ব্যাংকপাড়া আর স্টকএক্সচেঞ্জের দুই পাশে সারিসারি ট্রাক। ট্রাকের উপরে বসে থাকা দিনমজুরের দল যারা উপার্জনের জন্যে এসেছিলো। অনেকে অনেক কাজে আসে। আমার কিংবা আমার সাথেযারা তাদের এবং তাদের পরিবারের আহার সংস্থান
পড়াশোনা আর মহাকর্ষ গবেষনা করছেন এখন। মহাকর্ষীয় ত্বরন মাপছেন বিছানা থেকে ঝাপ দিয়ে
শুরুহচ্ছে জাতীয় হরতাল সপ্তাহের প্রথম দিন। আপনারা যারা সরকারি অফিসে চাকুরি করেন তাদের অবগতির জন্যে জানানো যাচ্ছে, আপনারা নিশ্চিন্তে পরিবারের সাথে সময় কাটান। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী কর্মকর্তাদের জ্ঞাতার্থে বলছি, রাজপথে মর্নিং ওয়াক করতে করতে অফিস যেতে পারেন তবে বেশী বোঝা নিয়ে চলবেন না। যেকোনো সময় যেকোনো দিকে ঝেড়ে দৌড় দিতে হতে পারে। অফিসে যাওয়ার উদ্দেশ্যে বের হলে পরুন ট্রাউজার হালকা টি শার্ট পায়ে রানিং সু। তবে হায়াত মউতের মালিক আল্লাহ, পথে বেঘোরে মরতে হলে ঈমান নিয়ে মরুন জিকির করতে করতে পথ চলুন।
ব্যাবসায়ি ভাইদের সাময়িক অসুবিধার জন্যে আমরা দুঃখপ্রকাশ করছি। দেশের বৃহত্তর স্বার্থে আপনাদের সামান্য ক্ষতি মেনে নিন। গৃহীনিরা ঘরে ঘরে পিকনি
বাঁধ ভাঙ্গার আওয়াজ। নামটি নিশ্চয়ই যুৎসই। কিন্তু ব্যানারে যে জলপ্রপাতের ছবি দেয়া আছে তা নামের সাথে যথেষ্ট সাযুজ্য বহন করে না। তার ওপর আমার ধারনায় এটি নায়াগ্রা জলপ্রপাতের ফটোগ্রাফ।
ছবিটি নির্দোষ। বাংলা নতুন ব্লগের সাথে এর অনেক কিছুই খাপ খেয়ে যায়। বিপুল জলরাশির ধারা। জলের স্রোত। বাঁধ ভাঙ্গা না হলেও জলের এই উচ্ছল চলন ও গন্তব্যের দিকে ছুটে যাওয়া প্রচন্ড শক্তিতে বেশ আকর্ষণীয়। অবশ্য কেউ কেউ একে জলের পতনও বলতে পারেন। পতন বা পতিত কখনও ধ্বনাত্মক ধারনা জাগ
এক নপুংশক বিপ্লবে জন্ম তোমার
দুর্ভিক্ষ আর গুপ্তহত্যার নির্বাক ইতিহাস শৈশব।
সামাজিক ভয় আর অবরোধে তোমার বেড়ে ওঠা---
যথেচ্ছা সম্ভোগ শেষে , সমাজের শামুক খোলসে
লুকায় সামাজিক মানুষ,
প্রাগৈতিহাসিক বিচারে তোমাকে পাথর ছুড়ে মারে
ধর্মের ফেরীওয়ালা, তাদের অপরাধে।
নেতারা তোমাকে ধর্ষণ করে তোমার গর্ভে রোপন করে প্রগতির বীজ
তুমি প্রসব করো অভাব- দারিদ্র- জীর্নতা।
ভুল প্রেমিকের হাত ধরে হাটো-
এখানে চিন্তার দাসত্ব, শৈল্পিক পতিতাবৃত্তি
অপরাধীর নির্লজ্জ পৃষ্ঠপোষকতা
হত্যা লুনঠন আর নগ্ন শক্তি প্রদর্শনী
অসুস্থ এই সমাজে অসুস্থ প্রতিযোগীতায়
স্বপ্নহীন বেচে থাকা
রাজপথের সব মৃতু্যই ইতিহাসের আবর্জনা।
ভাগ বাটোয়ারার অশ্লীল ই
সিকোয়েন্স ঃ 1
সময় ঃ সকাল
চরিত্র ঃ শহীদ, রিয়া
স্থান ঃ বাংলাদেশ অফিস
ব্যাক টু ক্যামেরা রিভলভিং চেয়ারে বসে আছে শহীদ।
টেবিলের ওপর দু হাত দিয়ে তাল দিচ্ছে সে।
ডাড ডাড ডারা ডারা ডা ডারা ডারা ডা ডারা ডারা ডা
ডাড ডাড ডারা রারা রাররররররররর ডা।
(থিম মিউজিক। এরপর এটা বিভিন্ন দৃশ্যে বাজবে।)
দরজায় নকের শব্দ শোনা যায়।
শহীদ ভয়েস)ঃ কাম ইন।
ক্লোজআপে একটু করে দরজার ফাঁক দিয়ে মাথা বাড়ায় রিয়া।
রিয়া অবাক।
রিয়ার ভিউ পয়েন
ছোট বাচ্চাদের ভিতরে সামপ্রদায়িকতা ঢুকছে। দায় শিশুদের না। ওরা বড়দের অনুকরন করে। কয়েকটা জানা গল্প নতুন করে শোনাই। আমার মামাতো ভাই বয়েস হয়তো 6, আমার সাথে সম্পর্ক মোটামুটি। খেলছে নিজের মতো । আমাকে গম্ভীর মুখে বললো জানো লাল পিপড়া না হিন্দু। বললাম তাই নাকি কিভাবে বুঝলা। বললো ওরা হিন্দু বলেই কামড়ায় কালো পিপড়া মুসলমান লালপিপড়া হিন্দু। বললাম লাল পিপড়াতো হিন্দুদেরও কামড়ায় ধর্ম বিচার করে কামড়ায় এমনতো শুনি নি। উত্তর এ্যাহ তুমি বেশী জানো?
আমি ছোট বেলায় এ জিনিষ শুনেছি । অন্য একটা বিষয় শুনেছি রবীন্দ্রনাথ নজরূলের বিবাদ। রবীন্দ্রনাথ ষড়যন্ত্র করে বিষ দিয়ে নজরুলকে বোবা বানিয়েছে আর নোবেল চুড়ি করে নিয়েছে। এই গল্প বিশ্বাসযোগ্য নয় কিন্তু আমার ধারনা ছিলো
লন্ডন, স্ট্র্যাটফোর্ড থেকে হাসান নতুন দু'জন নির্বাচন কমিশনারকে শুষ্ক অভিনন্দন জানিয়ে প্রশ্ন করেছেন এই নিয়োগের কি কোনো দরকার ছিল। তার এই প্রশ্নের জবাব বুঝতে তার যাতে সুবিধা হয় সেজন্য প্রথমআলোর এই ছবিটা তুলে দিলাম।
আদালতের রায় নিয়ে নতুন ও পুরনো কমিশনাররা কি রকম আকাশ-পাতাল মন্তব্য করছেন তা এই গ্রাফিকস -এ তুলে ধরা হয়েছে। হাসানের প্রশ্নের অন্তত: একটা জবাব এখানে পাওয়া যায়।
নতুন ভোটার তালিকা বন্ধের জন্য হাইকোর্টের রায়কে বিতর্কিত করে তোলার একটা উপ
বাংলা ব্লগের এই সাইট জমে উঠেছে। সেজন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে সাধুবাদ।
জমে যে উঠেছে তার প্রমাণ ব্লগারদের মধ্যে বাদ-বিসম্বাদ, কলহ-বিবাদ লক্ষ্য করলেই বুঝা যায়। মইনের উপর খাপপা ব্লগাররা একচোট নিলেন তাকে। সুতরাং মডারেটরকে ঝুলি থেকে বের করতে হলো ফিলটারিং-এর অস্ত্র।
আড্ডাবাজ নিজেই রাজাকার, জামায়াত ইত্যাদি নিয়ে ওয়ালির সাথে এক কথা কাটাকাটিতে জড়িয়ে পড়েছেন। কিন্তু বেশ পেশাদারিত্বের সাথে তারা যুক্তিতর্ক চালিয়ে যাচ্ছেন তা দেখার।
আরেক দফা চোট গেলো ছাতা-মা
ড. রবার্ট ব্রাডনক। দীর্ঘদিন লন্ডন ইউনিভার্সিটির স্কুল অব অরিয়েন্টাল ও আফ্রিকান স্টাডিজ (সোয়াস) ও কিংস কলেজে অধ্যাপনার পর এখন স্বেচ্ছা অবসরে আছেন। তবে সিনিয়র রিসার্চ ফেলো হিসেবে এখনও যুক্ত রয়েছেন কিংস কলেজের সাথে। ড. ব্রাডনক দক্ষিণ এশিয়া বিশেষত: ভারত, পাকিসত্দান ও বাংলাদেশ বিষয়ে বিশেষজ্ঞ। এই অঞ্চলের স্বার্থ ও নীতি সংশিস্নষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে রয়েছে তার বেশ কয়েকটি বই এবং বিশ্বের নামকরা গবেষণা জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে অর্ধশতাধিক গবেষণা-পত্র। সমপ্রতি তিনি বা