ড. রবার্ট ব্রাডনক। দীর্ঘদিন লন্ডন ইউনিভার্সিটির স্কুল অব অরিয়েন্টাল ও আফ্রিকান স্টাডিজ (সোয়াস) ও কিংস কলেজে অধ্যাপনার পর এখন স্বেচ্ছা অবসরে আছেন। তবে সিনিয়র রিসার্চ ফেলো হিসেবে এখনও যুক্ত রয়েছেন কিংস কলেজের সাথে। ড. ব্রাডনক দক্ষিণ এশিয়া বিশেষত: ভারত, পাকিসত্দান ও বাংলাদেশ বিষয়ে বিশেষজ্ঞ। এই অঞ্চলের স্বার্থ ও নীতি সংশিস্নষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে রয়েছে তার বেশ কয়েকটি বই এবং বিশ্বের নামকরা গবেষণা জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে অর্ধশতাধিক গবেষণা-পত্র। সমপ্রতি তিনি বা
লুনা রুশদীর কবিতা ছাতা- ছাতাপড়া কবিতা বিষয়ে বেশ আলোড়ন। তেলাপোকাবিদ্্বেষিনী এই কবি তেলাপোকার বংশ হবে ধ্বংস শিরোনামে তেলাপোকা মারার ষুধের বিজ্ঞাপন করে ফেলবেন অচিরেই।
রবিঠাকুর কবিদের অশেষ স্বাধীনতা দিয়েছেন। কবিমানসে যা প্রকাশিত তাই সত্য কবিগুরুর এমন বানীর পর কেউ কবিতার সমালোচনা করার মতো নির্বোধ হলো কিভাবে???
ছাতা নিয়ে রাস্তা দিয়ে হেটে যাই সামনে দেখি পিচ্চি এক ফকিরনী বাচ্চা কোলে ভিজতেছে। তার ছাতা কিনার পয়সা নাই এই দেখে কবিতা লিখি ফেলাই। এই হলো সম্পূর্ন কবিতা।
কোথায় যেনো পড়েছিলাম অনুবাদের পর যে ভাবটা অবশিষ্ট থাকে তাই কবিতা। অবশ্য কবিতা অনুবাদের জন্যে কথাটা প্রযোজ্য। লুনা রুশদী রেগে এই কবিতা মাওরি ভাষায় অনুবাদের চেষ্টা করতে পারেন। আমি ইংর
আমি যখন শিশুশিক্ষায় স্বরে অ স্বরে আ হ্রস্ব ই দীর্ঘ ঈ শুরু করেছি তখন আমাদের বাসার আশেপাশে বিদু্যৎ ছিলো না। পড়তে হতো তেলের বাতিতে। সন্ধ্যা হলে নিয়ম ছিলো সাঁঝ বাতি জ্বালানোর। একটা লম্প জ্বেলে মা কোনার ঘর মাঝের ঘর বড় ঘর শেষে আবার রান্না ঘরে। নিয়মটা এমন কেন আমি জানি না। তবে প্রতিটা ঘরে একবার সন্ধ্যার পর সাঁঝ দিতে হবে, আয়না ঢেকে রাখতে হবে, খোলা চুলে উঠানে নামা যাবে না। রীতিমতো রোমহর্ষক পরিবেশ। ভুতের ভয় যদি আমার না থাকে থাকবে কার?
আমি কোনার ঘরে যাব দুপুর বেলা,একা, অসম্ভব। সেখানে মাঝেমাঝে সাদা শাড়ী পড়া এক রমনী বসে থাকে। অনেকে দেখেছে। আর রাতে ও ঘরে যাওয়া ওটা আমার সাধ্যের বাইরে।
উঠানে জোড়া আম গাছ, প্রতিবার মুকুল আসে গুটি ধরে না। কারন জ্বীনের
বাংলা নতুন ছবিগুলোর গান শোনা হয় না তেমন। শওকত আলি ইমন ,টুটুল সুর করছে জানলে মনে হয় ভালো কিছুশুনবো। অবশেষে হিন্দি গানের সুর। বাদল খন্দকারের বিদ্রোহী পদ্মার সংগীত পরিচালকের নাম জানি না তাই বেনামেই তাকে ধন্যবাদ । অন্তত তিনটা গান-আমি তিনটাই শুনছি- হিন্দি গানের নকল না তবে বাংলা গানের নকল হতে পারে। আর সামিয়া জামানের রানি কুঠির ইতিহাস-- গান হিন্দি গানের নকল তবে আমি যে গানটা দেখেছি ওটা যেন বাংলাদেশের কোন জায়গা হয়। এমন সুন্দর জায়গা । যারা বাংলাদেশের নেতিবাচক খবর পড়ে পড়ে বিষন্ন তারা একবার সে গান দেখলে আবার দেশকে ভালোবাসবেন।
কেউ যদি জানেন লোকেশনটা বাংলাদেশের কোথায় তাহলে তার ঢাকা থেকে ওখানে যাওয়া আসা আর 2 রাত থাকা ফ্রি। অবশ্য আমাদের সাথে যাওয়ার জ
দেশে প্রতিদিন অন্তত 500 দৈনিক প্রকাশিত হয়। 500 প্রকাশক সম্পাদক প্রতিদিন ভোরে গত দিনের আশা হতাশা মনুষ্যত্ব পাশবিকতা সব তুলে ধরছেন। তাদের অবদান তারা নিজেরা যে বিষয়টাকে সবাইকে জানানোর প্রয়োজন ভাবেন সেটা দৈনিকে প্রকাশ করেন। রহিম করিমের বাসায় ছিচকে চুরির সংবাদমূল্য নেই। লোকজন পয়সা খরচ করে এই খবর পড়বে না। কিন্তু প্রতিমন্ত্রীর বাসায় চুরি হয়ে যাওয়া খবর। আমি তুমি সে ছিনতাইকারীর কবলে পড়লে খবর হয় না কিন্তু সাংবাদিকের ছিনতাই হওয়া খবর।
এসব খবর কোন বিতর্ক তৈরি করে না। বিতর্ক তৈরি করা খবরগুলো কেন বিতর্কিত হয় এটা বলার আগে এইটুক বলি সংবাদ পত্র একটা আদর্শ নিয়ে প্রকাশিত হয়। সংবাদ প্রদানের সাথে সাথে তা আদর্শ প্রচার করে। তারা নির্দিষ্ট চেতনার এক শ্রেনীর ক
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর জাহাজ যেখান থেকে ছেড়ে ভারতে পেঁৗছে সেখানে এখন টাওয়ার হ্যামলেটস কাউনিসলের অফিস। ইন্ডিয়া ব্রিটেনকে সবকিছু দিয়েছে। তাদের দারিদ্যকে ভরে দিয়েছে নানা ধন আর সম্পদে। সেই শুভদিনের কথা তারা ভুলেনি। সেখানে জাহাজঘাট নেই তবে একটি স্মৃতি ফলক আছে। বিশাল সেই স্মৃতি ফলক। বিরাট এক দেয়ালের সমান। তাতে যারা সেদিন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর জাহাজে চড়ে ভারতের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিয়েছিল তাদের নাম ধাম লেখা। সেইসাথে এই স্বীকারোক্তিও আছে যে, তাদের এই সুদূ
দেয়াললিপি রাজনীতির প্রথম সবক দেয়। চলমান মিছিলের মতো শ্লোগানে শ্লোগানে ঢাকা দেয়াল লিখন পড়তে পড়তে স্কুলে যাওয়া। প্রথম যে দেয়াল লিখন পড়লাম -সিকিম নয় ভুটান নয় এ দেশ আমার বাংলাদেশ -জাসদ। রাস্তা ঘুরে সামনে আগালে টি এন্ড টির বিশাল দেয়াল। উপড়ে কাটাতারে মাধবীলতা কমলা আগুন গেটে বাগান বিলাস , দেয়ালে সিরাজ হত্যার পরিনাম বাংলা হবে ভিয়েতনাম। একটা শৃঙ্খলাবদ্ধ হাতের পাশে জাসদ-ইনু।
যেখানে থাকতাম তার সাথে শহরের যোগাযোগ একটা হেরিংবোন গলি। বা হেরিম্বোম। আড়াআড়ি ইট বিছানো রাস্তার নামটা কেন এমন এটা কাউকে বলা হয় নি। সেখান থেকে বের হলেই বাজার। রাস্তা ধরে সামনে গেলে স্টেশন । পিছনে গেল জেলখানা। একটাই রাস্তা সামনের অংশ স্টেশন রোড পিছনের অংশ জেলরোড।
গলির মাথ
ব্যাস্ততা শুরু হয়ে যাবে। নিয়মিত পড়ার চাপ বাড়বে। আক্ষেপ একটাই ঋককে সপ্তাহে অন্তত দুই দিন বিকেলে কোথাও রেখে আসতে হবে। সমস্যা 6 মাসের বাচ্চাকে ডে কেয়ার নেয় না। তার জন্যে বাসায় কাউকে আসতে হবে। অথবা কোন পরিবারের সাথে রেখে আসতে হবে। পরিচিত ঘনিষ্ঠ পরিবার দুইটা। শেষমেষ কুর্নিয়া পরিবার আবার সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলো।
লিয়ানের সাথে থাকবে জশুয়ার খেলা দেখে বিকাল কাটাবে। মাত্র একদিন রেখেছি। বিকালের 3 ঘন্টা । ক্লাশ শেষে গিয়ে নিয়ে আসবো। নিজেদের গাড়ী না থাকার যন্ত্রনা টের পেলাম প্রথম দিন। বাস মিস মানে সব কিছু 40 মিনিটের জন্যে পিছিয়ে যাওয়া। মফস্বলে থাকার সমস্যা এটাই। যারা ঢাকায় থাকে তারা একটা বাসের জন্যে 40 মিনিট অপেক্ষার সুযোগ পায় না। ট্যাক্সি নিয়ে যা
প্রতিটি মানুষ কিছু না কিছু কাজে দক্ষ। যে ক্ষেত্রে সে অন্যের জন্য হতে পারে উদাহরণ। আরো দশজন শিখতে পারে তার অভিজ্ঞতা থেকে। আপনি যেখানেই থাকুন যাই করুন না কেনো, আপনিও এর ব্যতিক্রম নন। আমাদেরকে সেই অজানা আপনার বিশেষ দক্ষতা, অভিজ্ঞতা ও জীবনের কথা বলুন।
বাংলা গালি আমরা সবাই জানি। তার পুনরাবৃত্তি করার জায়গা নিশ্চয়ই এই ব্লগ সাইট নয়। আমাদের আলাদা আলাদা রাজনৈতিক অভিমত আছে। তাও হয়তো এখানে বলতে পারেন তবে তা অনেক বেশি সংযত ও রুচিসম্মত হতে হবে। সমর্থন পাওয়
কোনো সন্দেহ নেই যে বাংলা ব্লগ চালু হওয়াটাই একটা বিরাট বড় বিষয় ছিল। কিন্তু এখন তা রীতিমত অতীত। প্রযুক্তি শুধু ব্যবহার করতে পারা, তাও প্রথমবারের মত এটাই যথেষ্ট নয়। একে ব্যবহার করতে হবে যথাযথভাবে।
সুতরাং এখন এই বাংলা ব্লগে যেসব শিশুসুলভ আচরণ দেখা যাচ্ছে তা থেকে নিজেদের উত্তরণ ঘটাতে হলে প্রয়োজন লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যকে আকাশমুখি করা।
ব্লগারদেরকে লিখতে হবে সত্যিকার লেখার আনন্দে। নিজেদের পাঠকগোষ্ঠী তৈরি করার জন্য। নিজস্ব মতের পক্ষে যথেষ্ট যুক্তি দিয়ে