সুপারভাইজারগুলো যে কেনো এরকম হয়। আমারই শুধু এরকম দুর্ভোগে পড়তে হয়। আমার থিসিসের ড্রাফট দেখে গি্লন রেখে গেছে ডিপার্টমেন্টের অফিসে। গত 7 তারিখ। আর আমি আজ মাত্র জানতে পারলাম মার্গারেটের কাছ থেকে।
120,000 শব্দের থিসিস। আর ওর নাকি পড়তে সময় লেগেছে মাত্র ছয় ঘন্টা। একবার দৃষ্টি দিলেই একপৃষ্ঠা পড়ে ফেলে নাকি। যা হোক ড্রাফটটা হাতে পেলে বুঝা যাবে কি পড়েছে। কিন্তু ই-মেইলের সাথে যে মন্তব্য দিয়েছে তা পড়ে ভড়কে গেলাম। ও যদি আমার পরীক্ষক হতো তাহলে আর আমার প
সুপারভাইজারগুলো যে কেনো এরকম হয়। আমারই শুধু এরকম দুর্ভোগে পড়তে হয়। আমার থিসিসের ড্রাফট দেখে গি্লন রেখে গেছে ডিপার্টমেন্টের অফিসে। গত 7 তারিখ। আর আমি আজ মাত্র জানতে পারলাম মার্গারেটের কাছ থেকে।
120,000 শব্দের থিসিস। আর ওর নাকি পড়তে সময় লেগেছে মাত্র ছয় ঘন্টা। একবার দৃষ্টি দিলেই একপৃষ্ঠা পড়ে ফেলে নাকি। যা হোক ড্রাফটটা হাতে পেলে বুঝা যাবে কি পড়েছে। কিন্তু ই-মেইলের সাথে যে মন্তব্য দিয়েছে তা পড়ে ভড়কে গেলাম। ও যদি আমার পরীক্ষক হতো তাহলে আর আমার প
ডোনেশন নিয়ে ভর্তি করা আমাদের দেশে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে চালু আছে। সম্প্রতি তা শুরু হয়েছে বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে। অনেকেই বলছেন এরকম টাকা নিয়ে ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করায় পুরো বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মানের ওপর একটি বিরূপ প্রতিক্রিয়া হচ্ছে।
এদের কেউ কেউ আরেকটু বেড়ে একে চিহ্নিত করছে দুর্নীতি হিসেবে। আর্থিক সমস্যার সমাধান হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যদি এই পদক্ষেপ সবার জ্ঞাতসারে নিয়ে থাকে তবে কি তাকে দুর্নীতি বলা যাবে? আর অভিযোগটা কি যারা বেসর