প্রচুর লেখার চেষ্টা করেছি ব্লগে। যাকে বলা যায় আঙুল আর কি-বোর্ডের সাথে তাল মিলিয়ে চিন্তা করা। তো দেখলাম, লেখাটা তখনই সহজ যখন তা আসতে থাকে স্বতোস্ফূর্ত ভঙ্গিতে। ভেতর থেকে, খুব একটা চেষ্টা চরিত্র ছাড়া।
তবে মৌলিক কিছু লেখার জন্য চাই ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা। নানা রকম ঘটনা, স্থান ও চিন্তার সাথে নিজের যোগাযোগ ঘটতে হবে। তা হতে পারে বেড়ানোর মাধ্যমে। সশরীর উপস্থিতিতে। পড়ালেখা করে। ছবি দেখে।
একান্তে চিন্তা করে অনেকে নিজের ভাবনাগুলোকে গুছিয়ে নেয়। অন
আর সব বাঙালিদের কথা জানি না। তবে আমাদের বাসায় ছেলেদের রান্নাঘরে যাওয়াটা প্রায় নিষিদ্ধ ছিল। ঠিক কারণ কি জানি না। তবে আমরা যখনই রান্নাঘরে ঢুকতে চাইতাম, মা-চাচীরা তাড়িয়ে দিতেন। আমরা তাদের গোপন নৈপুন্য শিখে যাবো বলে?
প্রবাসে এসে আমার রান্নায় প্রথম হাতে-খড়ি। প্রথমে মুরগি। কামালভাই পরামর্শ দিলেন, তেল মশলা মাখিয়ে একবারে মুরগি বসিয়ে দিও চুলায় হয়ে যাবে। তো এই অদ্ভুত পদ্ধতিতে রান্না করে দেখলাম মন্দ হয়নি। প্রায় একইরকম স্বাদ। রান্নার আনন্দ তখন পেয়ে গেল
খ্রিস্টানরাও একসময় যিশু খ্রীস্টের ছবি আঁকা এড়িয়ে চলতো। সুতরাং 350 খ্রিস্টাব্দের আগের কোনো ছবি নে ই যিশুর। কিন্তু পরবর্তীকালে যিশুর ছবি নিয়ে খ্রিস্টানদের মধ্যে নানা রকম আগ্রহ দেখা গেছে। বিভিন্ন শিল্পী বিভিন্ন রূপে যিশুকে এঁকেছেন। এসব ছবি নিয়ে খ্রিস্টানরা খুব একটা বিব্রত হয় না।
বরং অনেক খ্রিস্টধর্মী প্রচারকারী সংগঠন তরুণদেরকে প্রতিযোগিতায় বসিয়ে দেয় যে কোন ছবিটি তাদের কাছে বেশি সঠিক মনে হয়। তাদের পরিচালিত পরিসংখ্যানে দেখা গেছে 1977 সালের ছবি য