বাংলা সাহিত্যে তাঁর অবদান নিয়ে সব সময় সরব একজন মানুষ, তাঁর লেখা আমার কখনই মহার্ঘ কিছু মনে হয় নি, তবে সাধারন একজন।
তার সাথে ব্যাক্তিগত পরিচয় ছিলো না কখনও। আমার কাছের এক বন্ধু তার ভক্তশ্রনীভুক্ত ছিলো এবং তার মতে হুমায়ুন আজাদকে ছুঁয়ে দেওয়াও পুণ্য। আমি তেমনটা বিশ্বাস করি নি তাই তেমন করে পুণ্য অর্জন করা হয় নি।
আমি পাঠক হিসেবে তার মূল্যায়ন করার একটা ক্ষুদ্্র প্রচেষ্টা করব, আশা করি তার অগনিত ভক্ত এটাকে আমার নিজস্ব অনুভব বলে ভাববেন।
আমি তার লেখার সাথে পরিচিত হই তার নিজের েশ্রষ্ঠ কাব্য সংগ্রহ পড়ে। তার সম্পাদিত বাংলাভাষার আধুনিক কবিতাও পড়ে ফেলি, নিষিদ্ধ বিধায় কৈশোরের আবেগে পড়ে ফেলি নারী। এবং এর পর তার রচিত উপন্যাসগুলো। অন্তত 2001 পর্যন্ত
সাদা কালো হয়ে আছে চারপাশ। বৃষ্টি পড়ছে ঝিরঝির করে আর তার সাথে মাঝে মাঝে দেখা যাচ্ছে ছোট্ট ছোট্ট তুষারবিন্দুর ধারা। ভয়াবহ ঠান্ডা বাইরে। এই ঠান্ডার মধ্যে নিজেকে গরম কাপড় দিয়ে প্যাকেট করে রাস্তায় নামতে একটুও ইচ্ছে হচ্ছে না। বাসস্টপটা বাসা থেকে যেটুকু দূরে তা হয়তো বেশি নয় কিন্তু যেতে যেতে ভিজে একসার হয়ে যাবো। সুরক্ষা হিসেবে রেইনকোট না ছাতা নেবো সেই সিদ্ধান্ত নেয়াটা বেশ কঠিন। ভিজে রেইনকোট নিয়ে বাসের সিট ভেজাতে খুবই অনিচ্ছা আমার। আবার ভেজা ছাতা টানাটান
সাদা কালো হয়ে আছে চারপাশ। বৃষ্টি পড়ছে ঝিরঝির করে আর তার সাথে মাঝে মাঝে দেখা যাচ্ছে ছোট্ট ছোট্ট তুষারবিন্দুর ধারা। ভয়াবহ ঠান্ডা বাইরে। এই ঠান্ডার মধ্যে নিজেকে গরম কাপড় দিয়ে প্যাকেট করে রাস্তায় নামতে একটুও ইচ্ছে হচ্ছে না। বাসস্টপটা বাসা থেকে যেটুকু দূরে তা হয়তো বেশি নয় কিন্তু যেতে যেতে ভিজে একসার হয়ে যাবো। সুরক্ষা হিসেবে রেইনকোট না ছাতা নেবো সেই সিদ্ধান্ত নেয়াটা বেশ কঠিন। ভিজে রেইনকোট নিয়ে বাসের সিট ভেজাতে খুবই অনিচ্ছা আমার। আবার ভেজা ছাতা টানাটান
হবুচন্দ্র রাজা আর গবুচন্দ্র মন্ত্রী, দু'জনে মিলে (?!) জুতা আবিষ্কার করেছিলেন। শিক্ষিত জনগণ অফ যান, কারণ এখন আমি ইতিহাস আবিষ্কার করছি। কলম এখন আমার কব্জায়।...