আজ আমার নামটি শোভা পেয়েছে সর্বোচ্চ ব্লগারদের শীর্ষে। তাতে যে আনন্দ অনুভব করেছি তা জানাতে এই লেখা।
আমি মানি, যে সংখ্যা নয় লেখার মানই মূল বিষয়। ইশতিয়াক জিকো তার ব্লগে তাই বলেছেন সংখ্যা বিচারে সর্বোচ্চ ব্লগারের নামের তালিকা না দিয়ে ভালো দশটি লেখার তালিকা দিতে। কিন্তু বেশি লেখার তাড়না হয়তো সাইটটিকে ব্যস্তরাখবে বেশি। আরেকটি কথা। মানের কথা ভাবতে গিয়ে অনেক সময় যথেষ্ট লেখা হয় না। সেদিক দিয়ে মান সম্মত লেখকের বেশি সংখ্যক লেখা খারাপ নয়।
যে লেখা
নিরপেক্ষ ব্যক্তি নিয়ে বাংলাদেশে এখন সমস্যা দানা বাঁধছে। সমস্যার শুরু তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ধারণা থেকেই। সামনে নির্বাচন তাই বিষয়টি আবার চলে এসেছে প্রচ্ছদে।এখানে আড্ডাবাজ এ নিয়ে লিখে ফেলেছেন দুটি লেখা। তার মতো অনেককেই নিশ্চয় ভাবাচ্ছে অস্থির ও অস্বস্তিকর রাজনৈতিক বাতাবরণ থেকে উদ্ধারের সুলুক।
শুরু করি তার শেষ লেখা দিয়ে। তার সব কথার সার বলেই কিনা তিনি তুলে দিয়েছেন প্রথম লেখায় করা দীক্ষক দ্রাবিড়ের মন্তব্য:
ক্ষমতাদখল যেখানে মুখ্য
দল-বদলের
আকবর একটা ভুল করেছিলেন তার রাজত্বকালে, অশিক্ষিত এই সম্রাট কি যেনো কুবুদ্ধি এসেছিলো ঘটে তাই সভাসদদের বললেন হিজরি মাস অনুযায়ি সৈর দিনপঞ্জি তৈয়ার করো, একজন হিসেব কষে তৈয়ার করলেন, সে মোতাবেক আমরা বাংলা সন পাইলাম, পাইলাম পহেলা বৈশাখ, তাহলে হিজরি সন আসিল কোথা থেকে, জানা যায়, কাফের আরব বাসি মোহাম্মদের উপর পিতৃপুরুষের ধর্ম নিয়ে ছিনিমিনি খেলার অপরাধে ক্ষিপ্ত ছিলেন, তারা হত্যা করতে পারেন এই আশংকায় রাতের অন্ধকারে মোহাম্মদ চুপিসারে, তার তৎকালিন ভ্রাতা, পরবর্তিতে জামাতা আলিকে আমানত রাখা জিনিষপত্র বুঝাইয়া দিয়া গৃহত্যাগ করেন, মোহাম্মদ চরম স্বদেশ প্রেমি ছিলেন তাই এই দেশত্যাগের ব্যাথ্যা ভুলিতে পারেন নি। তিনি লিপিবদ্ধ রাখেন , এি জালেন কাফেররা আমাকে কত দিন মক
ভাষার চেয়ে ছবি শক্তিশালী। অনেক কথা মুহুর্তেই তুলে ধরে ছবি। পত্রিকায় অনেক যুক্তি দিয়ে যে সমালোচনা করা হয় তার চেয়ে একটি কাটর্ুন অনেক বেশি নাড়া দিতে পারে।
কাটর্ুনের আরেকটি দিক হলো এর রসিকতা। যদিও সমালোচনাই থাকে কাটর্ুনের মূল উপজীব্য। তবুও কাটর্ুনে তা করা হয় অনেক রসিয়ে রসিয়ে। যাতে মূল মেসেজটা পাওয়া যায়। কিন্তু হাসিটাও বাদ যায় না।
ডেইলি স্টার তাদের পত্রিকায় প্রকাশিত কাটর্ুনগুলো নিয়ে একটি প্রকাশনা বের করেছে। নি:সন্দেহে একটি ভালো উদ্যোগে। বিশেষ করে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা তাদের শিক্ষক হত্যার নির্মম নির্লজ্জ প্রক্রিয়ায় এভাবে প্রতিবাদ জানিয়েছে। বিবেককে জাগ্রত কর।
এ কথাটা আজ সারাদেশের ক্ষেত্রে সমভাবে প্রযোজ্য। প্রশাসন, সরকার ও ক্ষমতাসীন জোটের নির্লজ্জ আচরণে অসহায় জনগণের হৃদয়ের আর্তি হচ্ছে, বিবেককে জাগ্রত কর। এখন দেশে প্রতিবাদ অর্থহীন। অভিযোগ করা হাস্যকর। সবচে' দুর্ভাগ্য যে বিচার চাইতে যাওয়ার জায়গা মানুষের নেই। কার কাছে বিচার চাইবে তারা। যেখানে অভিযোগ আর বিচার নিয়ে চলছে না
ব্লগ আপডেটের বোতামে চোখ গেলো এতদিন পর । ভাবলাম ব্লগে কিছু পরিবর্তন আনি। কিন্তু শিরোনাম ও বিষয়বস্তু ছাড়া কিছু বদলানোর সুযোগ নেই। সুতরাং প্রথমেই এগুলো বদলালাম। শিরোনাম ছিল সোনার ময়না পাখি। মজা করেই রেখেছিলাম। গানটার কথা মনে হয়েছিল তখন। "আমার সোনার ময়না পাখি... ... ... দিয়া মোরে ফাাঁকি...."। ভেবেছিলাম প্রবাস জীবনের কথা লিখবো তার সাথে এ নাম খাপ খেয়ে যায়। তাতে কোনো অসুবিধা ছিল না। তাই বদলানোর সুযোগ পেয়ে কাছাকাছি আরেকটা নাম রাখলাম: "সাত সাগর তেরো নদী"
মুসলিম ও পশ্চিমা বিশ্বের মধ্যে সংলাপের প্রয়োজন, এ কথা অনেকেই বলেছেন এর আগে। তবে এবার আহবান জানালেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আবদুল্লাহ বাদাউয়ি। বাদাউয়ির এ আহবান তার ব্যক্তিগত ইমেজের কারণেই ভিন্নতর মাত্রা যোগ করেছে। বাদাউয়ি এর আগে জঙ্গি মুসলমানদের সনত্রাস পরিহার করে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে মনোনিবেশ করার আহবান জানিয়েছেন।
একথা অনস্বীকার্য যে মুসলিম বিশ্বের সাথে পশ্চিমা বিশ্বের একটি দূরত্ব তৈরি হচ্ছে। এর শুরু 9/11 এর সন্ত্রাস থেকেই। লাদেনকে শত্রু
ব্লগ সাইটটা এখন একটা ভালো আকার নিয়েছে। তাই অনেকদিন থেকে যা করবো করবো ভাবছিলাম, তা আজ করেই ফেল্লাম। গোটা পঁচিশেক বন্ধু-বান্ধবকে আমন্ত্রণ জানালাম। এ থেকে অন্তত: 5 জনও যদি সাইটে নিয়মিত হয়। তবে খারাপ হয় না।
মাসুদা অবশ্য ইতোমধ্যে ওর ব্লগ খুলে ফেলেছে। আমার ধারণা অন্যরাও একই কাজ করতে পারেন। আমন্ত্রণ জানান পরিচিত বন্ধুবান্ধবদের। আরো বেশি জমে উঠুক আকাশমেলা।
ছবি: জিল ফ্রস্টের পেইন্টিং 'ইনভাইটেশন'
ব্লগ সাইটটা এখন একটা ভালো আকার নিয়েছে। তাই অনেকদিন থেকে যা করবো করবো ভাবছিলাম, তা আজ করেই ফেল্লাম। গোটা পঁচিশেক বন্ধু-বান্ধবকে আমন্ত্রণ জানালাম। এ থেকে অন্তত: 5 জনও যদি সাইটে নিয়মিত হয়। তবে খারাপ হয় না।
মাসুদা অবশ্য ইতোমধ্যে ওর ব্লগ খুলে ফেলেছে। আমার ধারণা অন্যরাও একই কাজ করতে পারেন। আমন্ত্রণ জানান পরিচিত বন্ধুবান্ধবদের। আরো বেশি জমে উঠুক আকাশমেলা।
ছবি: জিল ফ্রস্টের পেইন্টিং 'ইনভাইটেশন'
ইলিয়াছ আখন্দ একখানা ব্লগ লিখেছেন। তার ব্লগের শিরোনাম, 'দৈনিক পত্রিকায় লেখাটা দেখতে পারলে প্রবাসীরা আনন্দ পেত'। সেই লেখায় তিনি জানান যে, তিনি দীর্ঘ 2 বছর যাবত গ্রীসে অবৈধভাবে বসবাস করছেন। তার মতো আরো 15 হাজার অবৈধ বাঙালি সেখানে আছেন। যারা 8 লাখ টাকা খরচ করে সেখানে এসেছেন। সম্প্রতি গ্রীস সরকার তাদেরকে বৈধ করার প্রক্রিয়া শুরু করলে তারা লাইন ধরেন বাংলাদেশ কনসু্যলেটের সামনে পাসপোর্টের সামনে। তার ভাষায় তারা প্রায় 40 ইউরো বেশি দিয়ে পাসপোর্ট সংগ্রহ করেছ