বিকল্প ধারার লোকজন আসছে কিন্তু মূলধারার লোকজনের খবর নেই।
ব্রাত্য, মাসুদা তপন অবনি, আরও হয়তো গোপন কেউ কেউ আছে যারা লিটলম্যাগে লিখছে, আশা করা যায় এ সুবাদে ভালো কিছু পড়া হবে,
স্বাগতম.................
আরও অনেক লোকজন আছে যারা লেখেন ভালো তাদের লেখা পড়া হয় নিয়মিত, আর দেখি কয়েকদিন পরে সাহিত্য সমালোছক হয়ে যাব ধর্মপ্রচার ছেড়ে।
অদিতি ফাল্গুনি অনেকের মত আমার এক প্রিয় লেখক। লেখালেখিতে তার নিষ্ঠা, একাগ্রতা, পরিশ্রম ও উঁচু মানের শিল্পবোধকে আমি শ্রদ্ধা করি। প্রথম আলোর সাময়িকীতে তার খুব সুন্দর একটি সক্ষাৎকার ছেপেছে। তার নতুন গল্পগ্রন্থ ছাপা হয়েছে। জনপ্রিয় ধারার লেখক নয় বলেই তার বই বিলেত পর্যন্ত এসে পৌঁছায় না। তবে পত্রিকাগুলোতে তার প্রকাশিত গল্প ইন্টারনেটের সুবাদে পড়া হয় প্রায়ই। পাঠকদের জন্য তার সাক্ষাৎকারের দুটি বিশেষ অংশ তুলে দিতে চাই।
কেনো প্রানত্দিক জনগোষ্ঠী নিয়ে গ
অদিতি ফাল্গুনি অনেকের মত আমার এক প্রিয় লেখক। লেখালেখিতে তার নিষ্ঠা, একাগ্রতা, পরিশ্রম ও উঁচু মানের শিল্পবোধকে আমি শ্রদ্ধা করি। প্রথম আলোর সাময়িকীতে তার খুব সুন্দর একটি সক্ষাৎকার ছেপেছে। তার নতুন গল্পগ্রন্থ ছাপা হয়েছে। জনপ্রিয় ধারার লেখক নয় বলেই তার বই বিলেত পর্যন্ত এসে পৌঁছায় না। তবে পত্রিকাগুলোতে তার প্রকাশিত গল্প ইন্টারনেটের সুবাদে পড়া হয় প্রায়ই। পাঠকদের জন্য তার সাক্ষাৎকারের দুটি বিশেষ অংশ তুলে দিতে চাই।
কেনো প্রানত্দিক জনগোষ্ঠী নিয়ে গ
আগের লেখায় জানিয়েছিলাম যে পাকিস্তানে 22 জন ও আফগানিস্তানে 5 জন মারা গেছেন।
সংবাদ সংস্থাগুলো এখন জানাচ্ছে যে পাকিস্তানে আশুরার মিছিলে যে বোমা হামলা হয়েছিল তাতে হতের সংখ্যা এখন 30-এ পৌঁছেছে।
অনেক পাশ্চাত্য সংবাদ মাধ্যম এ নিয়ে হালকা রসিকতা করতে ছাড়ছে না যে, মুসলমানদের বোমা এখন মুসলমানদের বিরুদ্ধেই ব্যবহার হচ্ছে। এটা প্রমাণ করে এসব আত্মঘাতী বোমাবাজরা কতটা নির্বোধ ও অন্ধ।
কয়েক দশক ধরে সন্ত্রাসই ছিল যুক্তরাষ্ট্রের হাতিয়ার। বিভিন্ন দেশে সরকার পরিবর্তনের জন্য তারা ব্যবহার করেছে সিআইএ ও সন্ত্রাসীদের। লিবিয়া, ইরান ও ইরাকের ক্ষেত্রে তারা খুব একটা সুবিধা করতে পারেনি। সুতরাং সরাসরি যুদ্ধ করে ধ্বংস করে দিয়েছে ইরাকের সরকার ব্যবস্থা। এখন তাদের মন্ত্র হচ্ছে গণতন্ত্র। তারা এখন বিশ্বের সবদেশে গণতন্ত্র দেখতে চায়-এই তাদের আবদার। নতুবা নাকি সেই দেশকে আন্তর্জাতিক হস্তক্ষেপের মোকাবেলা করতে হবে। কিন্তু প্রিয় মোশাররফের উর্দি তারা দেখ
প্রতিদিন এতো ব্লগার ব্লগিং করছেন যে, লেখা খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। এখন বিভিন্ন বিভাগ থাকা দরকার। রাজনীতি সবচে জনপ্রিয় বিষয় মনে হচ্ছে। তারপর ইসলামী জঙ্গি ও ধর্ম। কবিতা, গল্প ও ব্যক্তিগত বিষয়-আশয়ও রয়েছে। সবাই সবকিছু পড়ে না। সুতরাং বিভাগ তৈরি করে লেখাগুলো আলাদা করে দিলে সবার জন্য সুবিধা হতো। সহজে যে যার পছন্দের লেখা খুঁজে পেত।
ধন্যবাদ
প্রতিদিন এতো ব্লগার ব্লগিং করছেন যে, লেখা খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। এখন বিভিন্ন বিভাগ থাকা দরকার। রাজনীতি সবচে জনপ্রিয় বিষয় মনে হচ্ছে। তারপর ইসলামী জঙ্গি ও ধর্ম। কবিতা, গল্প ও ব্যক্তিগত বিষয়-আশয়ও রয়েছে। সবাই সবকিছু পড়ে না। সুতরাং বিভাগ তৈরি করে লেখাগুলো আলাদা করে দিলে সবার জন্য সুবিধা হতো। সহজে যে যার পছন্দের লেখা খুঁজে পেত।
ধন্যবাদ
মনে হয় শিবির নেতৃত্বের নতুন যোগ্যতার মাপকাঠি তৈরি করেছে, কয়েকটা খুনসংশ্লিষ্ঠ না হলে ঠিক শিবির নেতা হিসেবে মানায় না,
রাজশাহি বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থা দেখে তাই মনে হয়, এ বিশ্ববিদ্যালয়ের আশেপাশের 4 ,5 গ্রামে শিবির ক্যাডারদের বৈবাহিক সম্পর্ক সেখান থেকে তেনারা নাঙ্গা তলোয়ার হাতে ছুটে ছুটে আসেন ইসলামি ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে,
নতুন শিক্ষক হত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত সালেহির বিচার হবে? সম্ভবনা ক্ষীন, হয়তো জেলের আশেপাশে ঘুরে , কয়েকদিন ফাটক খেটে তিনি ফিরে আসবেন, হামদ নাত গেয়ে তসবিহ হাতে তাকে বরণ করতে যাবেন শিবিরের ছোটো খুনিরা, দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে না,
চিটাগাং বিশ্ববিদ্যালয় চিটাগাং কলেজ, ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়, এখানে যতজন শিবিরের খুনি আছে তা
গুজবটা বাংলাদেশে শোনা যাচ্ছে কি না জানি না। তবে আমরা এরকম একটা গুজব শুনছি জোরে সোরে। গুজবটি মুহাম্মদ ইউনুসকে নিয়ে। গুজবের শুরু নিশ্চয়ই ডেইলি স্টারের 15 বছর পূর্তি উপলক্ষে দেয়া তার বক্তৃতার সূত্রেই। কিন্তুতার বক্তৃতায় এমন কিছু ইংগিত ছিল যা গুজবটিকে অনেক বেশি সত্যের কাছাকাছি নিয়ে এসেছে।
যাহোক, আগে গুজবটি বলি। গুজবটি হলো যে, বাংলাদেশে জাতীয় সরকার তৈরি করার জন্য একটি আন্তজর্াতিক প্রচেষ্টা চলছে। এই জাতীয় সরকার অনেকটা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মতই হবে।
এই শতাব্দীতে এরকম প্রাণহানি বোধহয় শুধু মুসলমানদের মধ্যেই সম্ভব। কী মর্মান্তিক! পাকিস্তানে শিয়াদের আশুরার মিছিলে আত্মঘাতী বোমা হামলায় মারা গেছেন 22 জন। আর আফগানিস্তানে শিয়া-সুন্নী বিরোধে নিহত হয়েছেন 5 জন।
কে তাদের বুঝাবে তাদের ধর্মএকই। কেন এই অহেতুক দাড়ি কমা নিয়ে সংঘর্ষ? বৃথা প্রাণক্ষয়। পৃথিবীর সবচে' মহান ধর্মের চেয়েও একটি প্রাণের মূল্য বড়। কেনো এইসব ধর্মান্ধরা বুঝে না মানুষের জন্য ধর্ম, ধর্মের জন্য মানুষ নয়।