ইতিহাস যা ইচ্ছা তাই বলুক। হোক সাধুভ্যালেন্টাইন। হোক অন্য কোনো কারণ। লাভ হোক ব্যবসায়ীদের। তবু বলবো এই যে ভালবাসা দিবসের চল, এ এক মুক্তি। এই যুদ্ধ, সংঘাত, বাদ-প্রতিবাদ, সংঘর্ষ, খুন, বোমাবাজির পৃথিবীতে ভালোবাসা শব্দটির অনেক বেশি গুরুত্বপাওয়া উচিত।
ভালবাসা হোক শর্তহীন, ধর্মহীন, জাতিহীন। ভালবাসা বাসা করে নিক প্রতিটি মানুষের মনে। আর ছড়াতে থাকুক মিলনের সুবাস। ভালবাসা তার আবেশে মদির-মাতাল করে রাখুক সব দসু্য আর জঙ্গিদের। আর পরিবারে পরিবারে, ঘরে-সংসারে
বিশ্বকাপ ফুটবলের আর বাকী নেই। জার্মানি একেবারে প্রস্তুত। ইউরোপের মাটিতে এই কাপ ইউরোপের কেউ জিতবে এ আশাই করছে সকলে। সেক্ষেত্রে ইংল্যান্ডের সম্ভাবনাই সবচে বেশি।
যদি বুকিদের হিসেবে ব্রাজিল ফেবারিট (1-3)। দ্্বিতীয় স্থানে আছে ইংল্যান্ড (1-8)। সেভন গোরান এরিকসন বিশ্বকাপের পরেই ছেড়ে দিচ্ছেন ইংল্যান্ডের ফুটবল ম্যানেজারের পদ। তারও আশা তিনি ইংল্যান্ডকে পাইয়ে দেবেন কাঙ্খিত কাপটি। সেই 1966-এর পর আর কখনও যে ভাগ্য হয়নি ইংল্যান্ডের। এক বুকিতো আগাম তাদের দুর
বাঁধ ভেঙ্গেছে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। শুধু আওয়াজ নয়, পাওয়া যাচ্ছে জলের স্রোত। আর সে জল সব সময়ই নির্মল নয়। সাথে আসছে নানা ধরনের আবর্জনা। আসছে বিপুল পরিমাণে। পরিমাণ এত বিশাল যে কোনটি আবর্জনা আর কোনটি অলংকার তা বিবেচনা করে দেখবারও সময় মিলছে না হাতে। আয়োজকরা হিসাব কষে জানিয়েছেন সপ্তাহে ব্লগ লেখা হচ্ছে 250 এর মত। নাকি দিনে?
সুতরাং এখন নতুন সময় এসেছে। জলের স্রোতকে আবার নতুন করে বাঁধতে হবে। দরকার নানা বিভাজনের। নতুবা মুড়ি, চিড়া, ভাত আর ধান সব মিলে
কিছুতেই বন্ধ করা যাচ্ছে না স্প্যাম। অনাকাঙ্খিত, বিরক্তিকর ইমেইলে ভরে উঠছে আমাদের মেইলবক্স। বিভিন্ন আইএসপি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মেইল সার্ভিস তাদের কম্পিউটার নেটওয়ার্কের বাড়তি বোঝাকে কমাতে খুঁজে ফিরছে এর সঠিক সমাধান।
এওএল ও ইয়াহু একটি নতুন ঘোষণা দিয়েছে। তারা বলেছে স্প্যাম ঠেকাতে তারা ইমেইল প্রতি পয়সা দাবী করবে। অর্থাৎ চালু হবে ইলেকট্রনিক স্ট্যাম্প ব্যবস্থা।
প্রশ্ন হচ্ছে টাকা নিলেই কি থেমে যাবে স্প্যাম। অনেকেই মনে করেন এতে কাজ হবে। কারণ স্প্য
পড়শি'র সন্ধানে লালন ব্যাকুল ছিলেন। আকুল হয়ে পড়শিকে ছুঁতে চেয়েছেন। সে পড়শি তার আধ্যাত্ম জগতের। তার মনভুবনের গহীনে লুকানো পড়শির কথা।
কিন্তু এই যে পৃথিবীর আর সব প্রাণী। একই পরিবেশে ও প্রকৃতিতে আমাদের পড়শি। আমাদের সন্তান-সন্ততি বৃদ্ধি আর জনবিস্ফোরণে যাদের বাসস্থান উজাড় হচ্ছে। সেসব পড়শির কথা আমরা কি ঠিকমত জানি?
3 থেকে 10 মিলিয়ন এমন পড়শি আছে আমাদের। এই পৃথিবীতেই তারা বাস করে। এখন পর্যন্ত মাত্র দেড় মিলিয়নের নাম-ধাম বিজ্ঞানীদের খাতায় উঠেছে। বাকীরা
ইরানের ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ খামেনি আজ বলেছেন, যে মুহাম্মদ (দ:) কাটর্ুন প্রকাশের ঘটনাটি ইহুদিদের একটি ষড়যন্ত্র। প্যালেস্টাইনে হামাসের বিজয়কে কালিমাযুক্ত করতে তাদের এই ফন্দিফিকির।
যদিও খামেনির এই বক্তব্য থেকে উদ্ধার করা কঠিন যে, এরকম একটি ষড়যন্ত্র থেকে ইসরাইলি বা ইহুদিরা কিভাবে লাভবান হবে। তবে ইরান ইইউ'র হুমকি সত্ত্বেও ডেনিস পণ্য বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ইরান সরকারের তা না করে উপায়ই বা কি? তবে বাংলাদেশ সরকার কি তা করবে?
ইসলাম সংবিধান অনুযা
9/11-এর পরে সারা বিশ্ব এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজে ফিরছে। কতটা ধর্মান্ধ হলে আত্মঘাতী হওয়া যায়?
ব্রিটেন সব ধর্মের প্রতি সহানুভূতিশীল। এমনকি 9/11-এর পরেও ব্রিটেন তেমন কোনো প্রতিশোধমূলক আচরণ করেনি। তার উদার রাষ্ট্রীয় নীতিমালায় কোনো পরিবর্তন আনেনি। এই সুযোগ অনেকে নিয়েছে। কিন্তু জুলাই 7 এর বোমা হামলায় যখন দেখা গেলো ব্রিটিশ মুসলিমরাই আত্মঘাতী হচ্ছে তখন ব্রিটেনের নেতৃত্ব নতুন আইনের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব আরোপ করলো। যদিও টনি ব্লেয়ারের সাম্প্রতিক আইন
(পাছে আপনারা বুঝতে ভুল করেন, তাই একেবারে শিরোনামে আমার উদ্দেশ্য বাংলা ও ইংরেজির খিচুড়িতে লিখলাম। এই গল্পের উদ্দেশ্য হচ্ছে আমাদের টপ ব্লগারদের একজন, জনাব মঈনকে নির্মমভাবে পঁচানোর জন্য। লেখার অনুপ্রেরণা যুগিয়েছে ওনারই একটি পোস্ট। মঈন এতে দুঃখ পেলে আমার কিছু করার নেই, বড়জোর দেখা হলে দুইটা বিক্কু খেতে দিতে পারি।)
প্রেস কনফারেনস চলছে। বাঘা বাঘা সাংবাদিকদের সামনে হাসিমুখে বসে আছেন মঈন, রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ী। এককালে কোথায় যেন ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে চাকরি করতেন, সম্প্রতি নাসার কিছু প্রজেক্ট লটারিতে জিতে চাঁদে রিয়েল এস্টেট ব্যবসা শুরু করেছেন।
"জনাব মঈন," দৈনিক ঠুকে মারি পত্রিকার সাংবাদিক ফুয়াদ মহাজন উঠে দাঁড়িয়ে মাইক হাতে নিয়ে গর্জে ওঠেন, "আমরা
ঘটনা গত কোরবানির ঈদের-
বাংলাদেশে উট কোরবানির নতুন ফ্যাশন শুরু হয়েছে, সে কারনে কিছু উট ভারতের রাজস্থান থেকে কিছু অন্য জায়গা থেকে কোরবানির হাটে নিয়ে আসা হয়,
এদের একটা ঈদের আগে আগে সন্তান প্রসব করে। প্রকৃতিক ঘটনা, কিন্তু জানা যায় এই উটগুলোর আমদানিকারক ছিলেন এক পীর বাবা, এবং তার অনুসারিরা প্রচারনা করলো, এটা হুজুরের কেরামতি,
মানতে আপত্তি নেই, হুজুরে সায়দাবাদি নামক লোকটা ডিমপড়া দিয়ে সন্তানহীন নারিকে গর্ভবতি করে ফেলছেন, হুজুর উটকে করতে পারবেন না কেনো?
যাই হোক ঘটনার শেষ ছিলো, বাংলাদেশের ধর্মপ্রান মানুষ সেই উটের দুধ কিনছে 400 টাকা লিটার দরে এবং পান করছে, উটের দুধ পান করা সুন্নত,কিন্তু হিন্দুমুল্লুক থেকে আসা কাফের উটের দুধ হারাম কিনা এ বি
গণতন্ত্রকাফিরদের মতবাদ। আর ইসলামের মতবাদ হচ্ছে খিলাফত। একথা আমার নয় বলছে হিজবুত তাহেরি বা খিলাফায়ে ইসলাম নামের সংগঠনগুলো। বিলেতে এসব সংগঠনরা স্যোশাল সিকিউরিটির পয়সা খেয়ে ইসলাম কায়েম করছে। যদিও সৌদিআরবে এসব সংগঠনের কার্যক্রম নিষিদ্ধ। পৃথিবীর 20টি দেশে এসব সংগঠনের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হলেও বাংলাদেশে তারা দিব্যি জনগণকে বিভ্রান্ত করে যাচ্ছে। খবর দিয়েছে প্রথম আলো।
ব্রিটেনে নির্বাচনের সময় তারা রাস্তায় পোস্টার লাগায়। সেসব পোস্টারে লেখা থাকে ভোট দেয়া ম