কতৃপক্ষকে ধন্যবাদ, অবশেষে তারা সাইটকে প্রপ্তবয়স্ক মেনে নিলেন। এই সাইটে যারা লিখছে তাদের সবাই শিক্ষিত এবং তারা যেহেতু কম্পিউটারের ব্যাব হার জানে ধরে নিচ্ছি তারা লজিক মানে, এবং তাদের বিবেচনাবোধের উপর আস্থা রাখাটা ভুল সিদ্ধান্ত হতে পারে না।
তাদের সাইট ভিশনের উপর শ্রদ্ধা রেখেই বলছি, পরিমিতিবোধ এবং প্রকাশের ধরন এর উপর নির্ভর করবে বিষয়গুলো শোভন কিংবা অশোভন, সামপ্রদায়িকতা দোষে দুষ্ট নাকি সামপ্রদায়িকতা মুক্ত, বিভৎস নাকি সুশ্রি, এটা দেখার আর দেখবার বিষয়, কে কিভাবে দেখে,
কখনও ন গ্নতা শৈল্পিক শোভন হতে পারে যদি সেটা যোগ্য মানুষ উপস্থাপন করে আবার সমস্ত শরীর ঢেকে রেখেও কদর্যতা ফুটে উঠতে পারে যদি অযোগ্য লোক প্রকাশ করে।
সাইট ভিশন জানা হলো সবার,
ফেব্রুয়ারি 1, 2006
আমার থিসিস সুপারভাইজার বব ব্রাডনক ফিরে এসেছে বাংলাদেশ থেকে। সকাল বেলায় বাসায় ফোন করেই দেখা করতে বললো।
পরিবেশ বিজ্ঞানের ক্লাশটা নিয়ে আমি যখন ওকে আবিষ্কার করলাম সোয়াসের সামনে তখন বব উত্তেজনায় টগবগ করছে। ওর আগ্রহ ও উত্তেজনার বিষয় যখন জানতে পারলাম তখন আমার আগ্রহ কমার পালা।
চারমাস আগে থিসিস জমা দিয়েছি। এখনও আমার পরীক্ষার তারিখ ঠিক হয়নি। আর বব উত্তেজিত বাংলাদেশ নিয়ে। বাংলাদেশের ব্রক্ষ্রপুত্রও যমুনা নিয়ে বিশাল পরিকল্পনা আঁট
ফেব্রুয়ারি 1, 2006
আমার থিসিস সুপারভাইজার বব ব্রাডনক ফিরে এসেছে বাংলাদেশ থেকে। সকাল বেলায় বাসায় ফোন করেই দেখা করতে বললো।
পরিবেশ বিজ্ঞানের ক্লাশটা নিয়ে আমি যখন ওকে আবিষ্কার করলাম সোয়াসের সামনে তখন বব উত্তেজনায় টগবগ করছে। ওর আগ্রহ ও উত্তেজনার বিষয় যখন জানতে পারলাম তখন আমার আগ্রহ কমার পালা।
চারমাস আগে থিসিস জমা দিয়েছি। এখনও আমার পরীক্ষার তারিখ ঠিক হয়নি। আর বব উত্তেজিত বাংলাদেশ নিয়ে। বাংলাদেশের ব্রক্ষ্রপুত্রও যমুনা নিয়ে বিশাল পরিকল্পনা আঁট
ব্লগে কি লেখা উচিত তা নিয়ে পাঠক লেখকদের পরামর্শচেয়ে আমি কয়েকবার লিখেছি। আড্ডাবাজ একটি লেখা লিখলেও পরে ব্লগের ব্যাকরণ সম্পর্কে ধারণা দিতে এগিয়ে আসেন নি।
আমার প্রশ্ন ছিলো ব্লগের একটা চরিত্র নির্ধারণের। গল্প বলতে আমরা এক ধরনের লেখাকে বুঝি। কবিতা, নাটক, চিঠি,ডাইরি লেখা সবকিছুরইএকটা চরিত্র আছে। ইন্টারনেটে যে ব্লগিং তারও এক ধরনের চরিত্র তৈরি হয়ে গেছে গত তিন/চার বছরে।
কেউ যখন এগিয়ে আসলেন না পরামর্শ দিতে তখন নিজেই নিজের সিদ্ধান্ত নিয়ে নিলাম। ইন্টারনে
ব্লগে কি লেখা উচিত তা নিয়ে পাঠক লেখকদের পরামর্শচেয়ে আমি কয়েকবার লিখেছি। আড্ডাবাজ একটি লেখা লিখলেও পরে ব্লগের ব্যাকরণ সম্পর্কে ধারণা দিতে এগিয়ে আসেন নি।
আমার প্রশ্ন ছিলো ব্লগের একটা চরিত্র নির্ধারণের। গল্প বলতে আমরা এক ধরনের লেখাকে বুঝি। কবিতা, নাটক, চিঠি,ডাইরি লেখা সবকিছুরইএকটা চরিত্র আছে। ইন্টারনেটে যে ব্লগিং তারও এক ধরনের চরিত্র তৈরি হয়ে গেছে গত তিন/চার বছরে।
কেউ যখন এগিয়ে আসলেন না পরামর্শ দিতে তখন নিজেই নিজের সিদ্ধান্ত নিয়ে নিলাম। ইন্টারনে
অনেকে বিতর্কে জড়িয়েছেন মুহাম্মদ (দ:) এর ছবি নিয়ে। তাদের ধারণা মুহাম্মদের ছবি নেই একারণে যে তার ছবি থাকলে তার ছবি রাখা হলে মানুষ মূর্তি বানিয়ে পূজা করতো। তাদের জন্য জানিয়ে রাখি আরবে যে কয়টা ধর্ম আছে তার কোনোটাতেই মানুষের মূর্তিকে পূজা করা হয় না। যিশু, মসিহ বা অন্য কোনো মানুষের প্রতিরুপকে পূজার চর্চা সেখানে ছিল না। কল্পিত দেবদেবীর মূর্তি বানিয়ে পূজা করতো মানুষ। যার যা বিশ্বাস।
মানবজাতি ক্রমশ: বুদ্ধিমান হচ্ছে। সেইসাথে ধর্মে তাদের আস্থা হারাচ্ছে, অথবা বলা যায় ধর্মীয় অনুশাসন না মেনেই জীবন কাটাতে পারছে স্বাচ্ছন্দ্যে। ধর্মই বরং এখন জীবনের অনেক প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছে না। সুতরাং সেই মানবজাতির পিছিয়ে গিয়ে বাড়তি একটা পূজা করার মত বিড়ম্বনায় জড়ানো
"অনাত্মিয় জন্ম তুই মৃত্যু ফেরত দে"
সম্পুর্ন অচেনা ক্লান্তি এই জীবনযাপন। অর্থহীন স্বার্থকতার দৌড়, আর প্রত্যাশার চাপে মানুষ সংকুচিত, বেশ কিছু অপুর্নতা লুকিয়ে রাখে নিজের ভিতরে।
সব কিছু উজার করে দেওয়ার মতো কোনো আদর্শ নেই তাই নিজেকে বিলীন করার মাহত্ব নেই আধুনিক মানুষের। জীবনের গতি আর রুপরেখা স্পষ্ট বলেই কোনোরকম বিভ্রান্তিতে জড়িয়ে নিজেকে অপরিহার্য ভাববার বোকামিও করে না মানুষ- এটুকু নিস্পৃহ বিচ্ছিন্নতা মানুষে মানুষে থাকেই।
খুব বেশি আত্ম সচেতন মানুষের গল্পই এমন। কিছুটা গোপনিয়তা, স্পর্শাতিত অতীত আর স্পর্শহীন চলমান বর্তমান আছে- সেটুকুই মানুষ কিংবা আলাদা সত্তা মানুষের-
আমরা ক্রমাগত পরস্পরের দিকে ছুটে যাচ্ছি, পরস্পরে ঝুকে থাকছি,বিলীনতার গোপন আ
মায়ের একটা কথা মনে পড়ছে, কোনো একদিন হিল্লা বিয়ের ফতোয়া দেখে বলেছিলেন, হাদিস 3 রকম, সাহিহ হাদিস, ভুল হাদিস আর মুখারি হাদিস, বেশ কিছু ভালো খবর শুনলাম, মনটা উৎফুল্ল ছিলো বেশ, মানুষের শুভবোধ, মানুষের মমত্ব, প্রায় বিলুপ্ত এসব ঘটনা যখন ঘটে, এই আকালে এর চেয়ে বড় সংবাদ হয় না, শুভ সংবাদ দিয়ে শুরু করি।
আমার কয়েকজন নিজ উদ্যোগে বেশ কিছু পথের শিশুকে নিয়ে একটা প্রকল্প দাড়া করেছে, যেখানে এই শিশুগুলোর মৌলিক অধিকারগুলো পুরন করা হবে। তাদের মাথার উপরে একটা ছাদ থাকবে, তাদের পরিধেয় বস্ত্র থাকবে, তাদের চিকিৎসার ব্যায়, শিক্ষার খরচ সম্মিলিত ভাবে আমরা সবাই দিবো। সংশয়ি মন আমার, শুনলাম ভালো লাগলো, কিন্তু পরে মনে হলো, মাত্র 4 থেকে 5 জন, সর্বোচ্চ 10জনকে আমরা সামলা
এইমাত্র লেখা শুরু করলাম। আজকে মন ভাল নেই। আম্মা, অপু আর ঢাকার জন্য কষ্ট হচ্ছে। এটা নতুন কিছু না। গত এক বছর ধরে এভাবেই চলছে। সাইক্লিক অর্ডারে একটা না একটা কিছু নিয়ে মনটা খারাপই রয়ে যায়। কিছুই ভাল লাগেনা।এখন তাই আর লিখবনা। আবার আরেক দিন। ও আচ্ছা, সবাইকে আমার শুভেচ্ছা
হে যাকারিয়া , আমি তোমাকে একটি পুত্রের সুসংবাদ দিচ্ছি, তার নাম হবে ইয়াহইয়া, (সুরা মারিয়ম- আয়াত- 7)
যখন বান্দার জন্ম হয় তখন জানা ছিলো না তার 2000 বছর পরে আরও এক বান্দার জন্ম হবে, পবিত্রভুমিতে, তার নাম তাকে সম্মানিত করবে, এবং নামের রহমতে সে কৌশলে হবে সেনাবাহিনীর প্রধান, মাঝে কেটে গেছে 2000 বছর, এই নামের উৎপত্তি হয়েছে ইশ্বরপ্রদত্ত নামের মহিমা আছে, ইতিহাস সাক্ষী, ইশ্বর যাকে ইচ্ছা সম্পদ দান করেন, যাকে ইচ্ছা সম্মানিত করেন, নিশ্চয়ই জ্ঞানীদের জন্য নিদর্শন আছে, কিন্তু মানবজাতি তোমরা বড়ই ব্যাগ্রতা দেখাও, সমাপ্তিতে নিয়ে যাবো.। মাঝে কিছু কাল কাটিয়ে যাবে আনন্দে , তবে অহেতুক হতয়া করো না, দুর্বলের উপর অত্যাচার করো না, ন্যায়পরায়ন শাসক হবে, প্রজাপালন করবে